ব্যবহারকারী:Aishik Rehman/খেলাঘর/৫
অবয়ব
- যে কাঠ খায় সে আঙরা হাগে
- যে কাজের কথা অন্যে আগেই জেনে ফেলে সে কাজে সাফল্য আসে না
- যে কাজ কাল করার কথা, সেটা আজ নয় কেন? যে কাজ আজ করার কথা, সেটা এখন নয় কেন?
- যে কাউকে বিশ্বাস করে না, কেউ তাকে বিশ্বাস করে না
- যে কাঁটায় মাপ সেই কাঁটায় শোধ
- যে কহে বিস্তর সে কহে বিস্তর
- যে করে দুঃখভোগ তার হয় সুখভোগ
- যে করে চক্ষুদান, তারেই কর অপমান
- যে কথা সেই কিরে
- যে কথা রটে সে কথা বটে
- যে কথা অন্তর থেকে বেরোয় তা অন্তর স্পর্শ করে, যে কথা শুধু মুখ থেকে বেরোয় তা কান অতিক্রম করে না
- যে একজনও শত্রু তৈরি করতে পারেনি, সে কারও বন্ধু নয়
- যে আসে/যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ/রাক্ষস
- যে আশা ত্যাগ করে, সে মরতে শুরু করে
- যে আগুন খাবে সে অঙ্গার বর্ষাবে
- যে অল্পেতে সন্তষ্ট, তার কাছে সবকিছুই সহজ
- যে অলস, তার অলব্ধ-লাভ হয় না
- যে অবস্থায় আছে তাই থাকা ভালো, হস্তক্ষেপ করলে খারাপ হতে পারে
- যে অনুপস্থিত সিংহকে হত্যা করে সে উপস্থিত ইঁদুরকে ভয় পায়
- যে অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করা হয়, তা বিফলে যায় না
- যাবৎ চন্দ্রদিবাকরৌ
- যদি সেরা জিনিস না পাও তবে যা পেয়েছো তাকেই সেরা বানাও
- যদি সামনের রাস্তাসম্পর্কে জানতে চাও তবে যারা ফিরছে তাদের কাছে খোঁজ নাও
- যদি সৎসঙ্গতিরতো ভবিষ্যসি ভবিষ্যসি, অথ দুর্জনসংসর্গে পতিষ্যসি পতিষ্যসি
- যদি শুয়োর কথা বলতে পারতো তবে ভগবান শুয়োরের মত দেখতে হত
- যদির কথা নদীতে
- যদি মাথা নত করতেই হয় তবে একটু নত করো
- যদি মন তুষ্ট থাকে তবে কেবা ধনী কেবা দরিদ্র
- যদি ভুল কর এবং সংশোধন না কর তবে সেটাই হবে প্রকৃত ভুল
- যদি ভবিষৎ জানতে চাও তবে অতীত থেক শিক্ষা নাও
- যদি বোকার মত কোন কাজ না কর তবে কেউ তোমাকে কামড়াতে আসবে না
- যদি বিবেককে বড় কর শত্রু বাড়বে, যদি হৃদয়কে বড় কর বন্ধু বাড়বে
- যদি বাঁচতে চাও, তবে হাসতে শেখো
- যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্য রাজার পূণ্য দেশ- খনা
- যদি বর্ষে ফাগুনে, ফসল হবে দ্বিগুণে- খনা
- যদি বর্ষে পৌষে, কড়ি হয় তুষে- খনা
- যদি বর্ষে চৈতে বৃষ্টি তবে হবে ধানের সৃষ্টি- খনা
- যদি বর্ষে আগনে, রাজা যায় মাগনে- খনা
- যদি পোত ফাগুনে কলা, কলা হবে মাস ফসলা- খনা
- যদি পড়ে পাশা তবে জেতে চাষা
- যদি না হয় আগনে বৃষ্টি, তবে না হয় কাঁঠালের সৃষ্টি- খনা
- যদি না থেমে যাও কিছু এসে যায় না কত আস্তে তুমি হাঁটছো
- যদি নাচো তবে বাজনাদারদের পয়সা দিও
- যদি দেখ মাকুন্দচোপা এক পাও এগিয়ো না বাপা
- যদি দুটি পাখির পিছনে ছোট তবে একটিও পাবে না
- যদি থাকে নসিবে আপনি আপনি আসিবে
- যদি জগৎকে নতুন কিছু দিতে না পারো, তবে তুমি জগতের বোঝাস্বরূপ
- যদি গব্য থাকে আগে পাছে, কি করে তার শাকে মাছে
- যদি কামড়াতে না পারো তবে দাঁত দেখিয়েও না
- যদি কাটে কালসাপে কি করবে রোজার বাপে
- যদি কাজ সুষ্টভাবে সম্পন্ন হোক চাও তবে কাজ নিজে কর
- যদি কর তাড়াতাড়ি ভুলের হবে বাড়াবাড়ি
- যদি কঠোর পরিশ্রম কর তবে রড ঘষে সূচ বানাতে পারো
- যদি একাগ্রচিত্তে কাজ কর তবে পাহাড় টলাতে পারো
- যদি ইচ্ছা থাকে, তবেই পূরণ হয়
- যদি আমড়াতলায় আম পাই তবে আমতলায় কেন যাই
- যদি আছে কাজ তবে সকাল সকাল সাজ
- যদি আকাশ নামে তবে চাঁদে চড়ব
- যদধাত্রা নিজভাল পট্টলিখিতং তত প্রোজ্ঝিতুং কঃ ক্ষম
- যথারণ্যং তথা গৃহম
- যথা পূর্বং তথা পরং
- যথা নিযুক্তোহস্মি তথ করোমি
- যথা ধর্ম তথা জয় পাপ করলে ভুগতে হয়
- যথা দৃষ্টং তথা লিখিতং লেখকে নাস্তি দূষণং
- যত্রাকৃতিস্থত্র গুণাঃ বসন্তি
- যত্র বাতাস তত্র শীত
- যত্র ধূম তত্র বহ্নি
- যত্নের মধু পিঁপড়ায় খায়
- যত্নে কৃতে যদি না সিধ্যতি কোহত্র দোষঃ
- যত্ন না করলে রত্ন মেলে না
- যতো ধর্মস্ততো জয়
- যত হাসি তত কান্না বলে গেছেন রাম সন্না
- যৎ সারভূতং তদুপাসিতব্যম, হংসো যথা ক্ষীরমিবাম্বুমিশ্রম
- যত সয় তত রয়
- যত সয় তত বয়
- যত শেষ তত বেশ
- যত রক্তের কাছে তত বেশি রক্তারক্তি- সেক্সপিয়ার
- যত মন্দিরের কাছে তত ঈশ্বর থেকে দূরে
- যত মত তত পথ
- যত পায় তত চায়
- যতন নহিলে না মিলয়ে রতন
- যত দোস্তি তত কুস্তি
- যত দোষ নন্দঘোষ
- যতদূর মাদুর ততদূর পা ছড়াও
- যতদূর পা ছড়াও ততদূর মাদুর
- যতদিন যায় তত কাজ বাড়ে
- যতদিন বাঁচি ততদিন শিখি
- যতদিন তুমি অসৎ ততদিন তোমার কোন শত্রু নেই।
- যত তুমি শিখাবে তত তুমি শিখবে
- যত তক্ক তত নরক্ক
- যত জ্বালে ব্যঞ্জন মিষ্ট, তত জ্বালে ভাত নষ্ট
- যত জ্ঞান বাড়বে তত জানবে তুমি কিছু জানো না
- যত ছিল নাড়াবুনে সব হলো কীর্তুনে
- যত চায় তত পায়
- যত চতুর তত ফতুর
- যত ঘর তত দ্বার
- যত গুড় তত মধুর
- যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণ আশ
- যতক্ষণ যোগ ততক্ষণ ভোগ
- যতক্ষণ থামছ না কিছু আসে যায় না কত আস্তে তুমি হাঁটছ
- যত কুয়ো আমের ক্ষয়, তাল তেঁতুলের কি বা হয়
- যত কর তাড়াতাড়ি তত পায়ে বেড়াবেড়ি
- যত কর আতুপুতু/পুতুপুতু তত হবে ছোলার ছাতু
- যতই মানুষকে দেখছি ততই কুকুরকে ভালো লাগছে
- যত ইচ্ছা তত যাও ক্রোশ অন্তর পা ধোও
- যত আনি তত নাই, না ঘুচিল খাই খাই- রায় গুণাকর ভারতচন্দ্র
- য' জানে জাঁতা জানে, যে পিষে সেই জানে
- যা জানে জাঁতা জানে, যে পিষে সেই জানে
- যজমানী বামুনের হাজা/শুকা/শুখা নাই
- যখন যেমন তখন তেমন
- যখন যার পড়তা হয় ধূলা ধরলে সোনা হয়
- যখন যার তখন তার
- যখন কপাল ধরে, শুকনো ডাঙায় ডিঙি সরে
- যখন যা তখন তা
- যখন যার কপাল বাঁকে দূর্বাবনে বাঘ ঝাঁকে
- যখন বিধি মাপায় উপরি উপরি মাপায়
- যখন প্রতিকূলতা আসে তখন অনুকূলতার সাথে গ্রহণ করো
- যখন তোমার হারাবার কিছু নেই, তখন জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন নয়
- যখন তুমি রোমে তখন তুমি রোমান
- যখন তখন করে পাপ, সময় বুঝে ফলে শাপ
- যখন গাধা খায়, জল ঘোলা করেই খায়
- যখন কপাল মন্দ হয়, বন্ধুলোকে মন্দ কয়
- যখন কপাল বাঁকে দূর্বাবনে বাঘ ঝাঁকে
- যখন লক্ষ্যে পৌঁছান যাবে না নিশ্চিত তখন লক্ষ্যের সাথে আপোষ না করে উপায়ের সাথে আপোষ কর
- যখন আদর জুটে, ফুটকলাই দিয়ে ফুটে; যখন আদর টুটে, ঢেঁকি দিয়ে কুটে
- যক্ষের/ঝখের ধন
- যক্ষের/যখের চোখে ঘুম নেই
- ম্যাও ধরে কে
- মৌনীনঃ কলহো নাস্তি
- মৌনং সম্মতি লক্ষনম্
- মোটে মা রাঁধে না, তার তপ্ত ও পান্তা
- মোগল পাঠান হদ্দ হল ফারসী পড়ে তাঁতী, বাঘ পালালো বিড়াল এলো শিকার করতে হাতি
- মেরেছে মেরেছে কলসির কানা তাই বলে কি প্রেম দেব না?
- মেরে তুলোধুনা করা
- মেয়েদের রূপ ছেলেদের প্রতিভা একই জিনিস
- মেয়ের মায়ের পাঁচটা প্রাণ
- মেয়েমানুষের বাড় কলাগাছে বাড়
- মেজে ঘষে রূপ আর ধরে বেঁধে পীরিত
- মেজে ঘষে কর ক্ষয়, কালো কভু ধলো নয়
- মেঘের মতো জল নেই, অন্নের মত খাদ্য নেই
- মেঘের কোলে সৌদামিনী
- মেঘের আড়ালে সূর্য হাসে
- মেঘে শীত না মাঘে শীত? যত্র বায়ু তত্র শীত
- মেঘে মেঘে বেলা গেল/যায়
- মেঘান্তরিতরৌদ্রবৎ
- মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়,আড়ালে তার সূর্য হাসে- রবীন্দ্রনাথ
- মেঘ চমকালেই বৃষ্টি হয় না
- মেঘ আছে বলেই সুর্যের কদর
- মেকি টাকার ঘন নিশান
- মৃত্যু সকলকে সমান করে
- মৃত্যুরেব ন সংশয়
- মৃত্যু পালাবার পথ নয়
- মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত কোন মানুষকে সুখী বলো না
- মৃত্যু পাঁজি রাখে না
- মৃত্যু জন্মের মতই স্বাভাবিক
- মৃত্যু কাউকে রেয়াত করে না
- মৃত সিংহ হওয়ার চেয়ে জীবিত কুকুর হওয়া ভালো
- মৃণালেরও কণ্টক আছে
- মূলে মাদুর নেই তার উত্তর শিয়র
- মূলে নেই লক্ষ্মীপূজা, একেবারে দশভুজা
- মূলে না হওয়ার চেয়ে দেরিতে হওয়া ভাল
- মূলে অশুদ্ধ তিবড়িই (উনুন) গোবর
- মূলার চেয়ে ধেড়ে মোটা
- মূলাচোরের ফাঁসি
- মূলা খেলে মূলার ঢেঁকুর উঠে
- মূর্খের স্বর্গবাস
- মূর্খের সাথে তর্ক করো না, মানুষ তোমাকে মূর্খ ভেবে ভুল করতে পারে
- মূর্খের সম্পদ কড়ি, জ্ঞানীর সম্পদ জ্ঞান
- মূর্খের মুখ মূর্খতা ঢেলে দেয়
- মূর্খের দোষ পদেপদে
- মূর্খের জিভ বুদ্ধির আগে
- মূর্খের কাছে মুর্খতাই শেখা যায়
- মূর্খের কাছে টাকা থাকে না
- মূর্খের কথার উত্তর না দেওয়াটা তার উত্তর
- মূর্খেরও অভিমান আমি বড় বুদ্ধিমান
- মুর্খে দোষা হি কেবলং
- মূর্খস্য লাঠ্যৌষধি
- মূর্খস্য নাস্ত্যৌষধম
- মূর্খশ্চ পুত্রো বিনাগ্নিনা সংদহতে শরীরম
- মূর্খ বলে বেশি শোনে কম
- মূর্খলোকেরা সেখানে ছুটে যায় যেখানে জ্ঞানীলোকেরা যেতে ভয় পায়
- মূর্খরাও বুদ্ধিমান হয় যখন তারা চুপ থাকে
- মূর্খ আগে কথা বলে পরে চিন্তা করে, জ্ঞানী আগে চিন্তা করে পরে কথা বলে
- মূর্খ একঘণ্টায় বহু প্রশ্ন করে জ্ঞানী তার উত্তর দিতে একবছর সময় নেয়
- মুসলমানের মুর্গী পোষা
- মুল্লা কা দৌড় মসজিদ তক
- মুরোদের নাই সীমে রথ দিয়েছে নিমে
- মুরাস্তৃতীয়ঃ পন্থাঃ
- মুরগীর পোঁদে তেল হলে মোল্লার দোর দে' রাস্তা
- মুনির মন টলে
- মুণ্ডমালার দাঁতখামাটি
- মুড়ি রেখে কোপ
- মুড়ি আর ভুঁড়ি সকল রোগের গুঁড়ি
- মুড়া কোদালে দীঘি কাটা
- মুচির নেই নাক শুঁড়ির নেই কান
- মুঘল পাঠান হদ্দ হল ফারসি পড়েন তাঁতী
- মুখে হরি বল হাতে কাজ কর
- মুখে রামনাম বগলে ছুরি
- মুখে রাজা উজির মারা
- মুখের কথা ফেরেনা
- মুখে চুণকালি
- মুখে মধু হৃদে ছুরি
- মুখে মধু মনে বিষ
- মুখে এক মনে আর/আরেক
- মুখ মনের আয়না/মুকুর
- মুখ বন্ধ কান খোলা রাখ
- মুখ বড় মিঠে, নিম-নিসিন্দে পেটে
- মুখ পুড়িয়ে লঙ্কায় আগুন
- মুখ না থাকলে শিয়ালে খেতো
- মুখচোরা বামুন, কেশোরোগী চোর
- মুখখানি যেন ভাজনা খোলা
- মুখখানি যেন তলোহাঁড়ি (মাটির বড়হাঁড়ি)
- মুখখানি যেন ক্ষুরের ধার
- মুক্তা-দাঁতী, হরিণ-চোখী, লম্বা মাথার চুল, সেই নারী করিলে বিয়া ঘরে ফুটে ফুল
- মিষ্টি হইয়ো না সবাই খাবে, তিক্ত হইয়ো না সবাই থুতু ছিটাবে
- মিষ্টি মানুষ পাকলে তিতা
- মিষ্টি কথার খরচ নেই
- মিষ্টি কথায় সৃষ্টিনাশ
- মিষ্টি কথায় জগৎ তুষ্ট
- মিষ্টি কথায় চিড়া ভিজে না
- মিষ্টি আমে পোকা ধরে
- মিষ্টি আম খেলে কি আঁটি শুদ্ধ খায়?
- মিষ্টান্নমিতরে জনাঃ/ মিষ্টান্মম ইতরে জনাঃ
- মিষ্টভাষীর কাছে কেউই পর নয়
- মিলেতো ভালা না মিললে একলা একলা ভালা
- মিথ্যাবাদীর স্মৃতিশক্তি ভাল হয়
- মিথ্যা, ডাহামিথ্যা, স্ট্যাটিসটিক্স- রবীন্দ্রনাথ
- মিতং চ সারং চ বচোহি বাগ্মিতা
- মিত ভোজনে স্বাস্থ্যলাভ
- মিড়মিড়ে আলো আর নিড়বিড়ে বউ দুইই সমান
- মিঞা-বিবি রাজী তো কিয়া করেগা কাজী
- মিঞা থেকে মিঞার ডিঙি ভারী
- মিছে ডুমুর বড়াই করে পাকলে ডুমর ঝরে পড়ে
- মিছে কাজে কাটনি কামাই
- মিছে কর আম্বা আম্বা, যা করেন জগদম্বা
- মিছে কথা সেঁচা জল বেশিক্ষণ নয়
- মিছরির টুকরাও ভাল; মুড়ির আড়িও ভাল নয়
- মাসীর যদি গোঁফ থাকত, তবে সে মেসো হত
- মাসামাসি গেছে, সাঁঝাসাঁঝি আছে
- 'মা' সব থেকে ছোট শব্দ, 'মা' সব থেকে বড় অনুভূতি
- মা লক্ষ্মী ভিক্ষা মাগে
- মা লক্ষ্মী ঘরে এসো অলক্ষ্মী বিদায় হও
- মারো আর ধরো পিঠে দিয়েছি কুলো, বকো আর ঝকো কানে দিয়েছি তুলো
- মারে হরি রাখে কে? রাখে হরি মারে কে?
- মারে হরি রাখে কে?
- মারের সাবধান নাই; সাবধানেরও মার নাই
- মারের উপর ওষুধ নাই
- মারীচের দশা/মরণ/মায়া
- মারি তো গণ্ডার/হাতী লুটি তো ভাণ্ডার
- মারা তীর ফেরে না
- মার সোহাগে বাপের আদর
- মার চেয়ে যার দরদ বেশি তারে বলে ডাইন
- মায়ের শাসনই আসল শাসন, আর সব দুঃশাসন
- মায়ের মায়াই আসল মায়া, অশত্থের ছায়াই আসল ছায়া
- মায়ের বোন মাসি কাদায় ফেলে ঠাসি বাপের বোন পিসি ভাতকাপড় দে পুষি
- মায়ের পেটের ভাই কোথায় গেলে পাই
- মায়ের পেটে ভাত নাই, বউয়ের গলায় চন্দ্রহার
- মায়ের নাম ফেকুবাঁদী পুতের নাম সুলতান খাঁ
- মায়ের নাম পোঁটাচুন্নি ছেলের নাম চন্দনবিলাস
- মায়ের ছা রায় বর্তায়
- মায়ের চেয়ে মাসীর দরদ বেশি
- মায়ের চেয়ে মাসি মিঠে
- মায়ের কাছে মামারবাড়ীর/মাসির গল্প
- মায়ের অগোচরে বাপ নেই মনের অগোচরে পাপ নেই
- মায়ে ঝিয়ে কোন্দল কোন্দল নয়, সকালের বাদল বাদল নয়
- মামীর মায়ের বকুল- ফুলের বোনপো-বউয়ের বোনঝি-জামাই
- মামার জয়
- মামার গোয়ালে বিয়ালো গাই সেই সূত্রে মামাতো ভাই
- মামা কানা, আমি চোখে ঝাপসা দেখি
- মামা কানা, আমি চোখে দেখিনে
- মা ব্রুয়াৎ সত্যম অপ্রিয়ম
- মা বেচে খায় কলমি শাক, ছেলের মাথায় ফরমেশে পাগ
- মা বলেছে আমার নাকি মাথা ধরেছে
- মা পায় না কাঁথা সেলাইয়ের সূতো, ছেলের পায়ে চোদ্দসিকার জুতো
- মাপো তিনবার, কাটো একবার
- মা পুরুষতন্ত্রের শ্রেষ্ট শহীদ
- মান্ধাতার আমলের কথা
- মানের গোড়ায় ছাই
- মানে ম্লানে কুত সুখম
- মানে মানে থাকলে ভাল
- মানে মানে বেঁচে/ভাল আছি
- মানুষের সঙ্গ মানুষ চেনায়
- মানুষের চিন্তাই জ্বর
- মানুষের কুটুম এলে গেলে
- মানুষের অন্ততঃ কৌতূহলের জন্য বেঁচে থাকা উচিত
- মানুষে মানুষ চেনে, শূয়োরে চেনে কচু
- মানুষ যেদিন পূর্ণাঙ্গ হবে সেদিন মন্দির মসজিদের শেষপাথর শেষ পুরোহিত, মোল্লার মাথায় ভেঙে পড়বে
- মানুষমাত্রই ভুল করে
- মানুষকে সম্মান করলে তার হৃদয়-দরজার চাবি পাওয়া যায়
- মানুষ সংকল্প করে, বিধাতা মিমাংসা করে
- মানুষ রোগে পড়লে ভক্তিমান হয়
- মানুষ মারে আর শুধু মরে- রবীন্দ্রনাথ
- মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য
- মানুষ মানুষের কাছে অচেনা- ভাবে আসে, চরিত্রগুণে মানুষ সবার চোখে বাসে
- মানুষ মরে মড়া হয়, কৃষ্টি মরে আচার হয়
- মানুষ মনের ভাব লুকাতে পারে না
- মানুষ ভাবে এক, হয় আরেক
- মানুষ ভগ্নাংশের মত; লব সে নিজে, হর নিজেেকে সে যা ভাবে
- মানুষ বাঁচে তার কর্মে বয়সে নয়
- মানুষ বনে গেলে বনমানুষ হয়
- মানুষ প্রবৃত্তির দাস/বশ
- মানুষ নিজের ভাগ্য নিজেই গড়ে
- মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন, কিন্তু সর্বত্রই সে শৃঙ্খলিত
- মানুষ গড়ে বিধাতা ভাঙে
- মানুষ খড়কুটো পেলেও আঁকড়ে ধরে
- মানুষ ক্ষমতার বাইরে কিছু করতে পারে না
- মানুষ কর্মে বাঁচে বর্ষে নয়
- মানুষ একবারইমাত্র মরে
- মানুষ ইচ্ছা করে বিধাতা পূরণ করে
- মানুষ আর মহামানুষের মধ্যে পার্থক্য শুধু মনুষ্যত্বের
- মানুষ অভ্যাসের দাস/বশ
- মা নাই যার ঘাটে না নাই তার
- মানলে শিব, না মানলে শিলা
- মান বড় না প্রাণ বড়
- মা নয় যে তাড়িয়ে দেবো, বাপ নয় যে ভাত দেবো না, পরের মেয়ে রাখি কোথা
- মান আর হুঁস থাকলে মানুষ হয়- রামকৃষ্ণ
- মাথার ঘাম পায়ে পড়া/ফেলা
- মাথায় রাখলে উকুনে খায় ভূঁয়ে রাখলে পিঁপড়েতে খায়
- মাথায় পা দেওয়া
- মাথা মুড়িয়ে ঘোল ঢালা
- মাথা ঢাকলে (চাদরে) পা ঢাকে না, পা ঢাকলে মাথা ঢাকে না
- মাথা গরম হলে বুদ্ধি গলে
- মাথা কাপুড়ে লোক
- মাতৃবৎ পরদারেষু পরদ্রব্যেষু লোষ্টবৎ, আত্মবৎ সর্বভূতেষু যঃ পশ্যতি স পণ্ডিত
- মাতৃদোষে শিশু নষ্ট
- মাতালে দাঁতালে বিশ্বাস নেই
- মাতঙ্গ পড়িলে দহে পতঙ্গ লাথি মারে
- মাণিকের খানিক ভাল
- মাণিকে মাণিক চেনে রসিকে চেনে রসিক
- মাঠে মারা গেল
- মাঠে ধান ভাত চড়াও
- মাজো, ঘষো, কর ক্ষয়, কালো কি কখনো ধলো হয়
- মাজো, ঘষো, কর ক্ষয়, কালো কি কখনো ধলো হয়?
- মাছের শোকে বিড়াল কাঁদে
- মাছের মায়ের কান্না/পুত্রশোক
- মাছের মধ্যে রুই শাকের মধ্যে পুঁই
- মাছের পচন মাথা থেকে শুরু হয়
- মাছের কাঁটা গলায় বিঁধলে বেড়ালের পায়ে গড়
- মাছিমারা কেরাণী
- মাছি মারতে মাস্কেট পরা
- মাছি মারতে কামান দাগা
- মাছ মরেছে বিড়ালের শোক
- মাছ না পেয়ে ছিপে কামড
- মাছ ধুলে মিঠে মাংস ধুলে শিঠে
- মাছ ধরার আগে মাছ বিক্রি করো না
- মাছ ধরতে গেলে কাদা সইতে হয়/ গায়ে কাদা লাগে
- মাছ জালে পড়লে বেশি লাফায়
- মাছ চিনে গভীরজল পাখি চিনে উঁচুডাল
- মাঘের শীত বাঘের গায় ক্ষীণের শীত সর্বদায়
- মাঘের মাটি সারের পাটি
- মাগের কাছে পেগের বড়াই
- মাগনার/মাঙনার উপর টাকনা
- ঔষুধার্থে সুরাপান, পান না বাড়ালেই থাকে মান
- মা গুণে ঝি, গাই গুণে ঘি
- ঔষুধ ধরেছে
- ওষুধের চেয়ে পথ্যি ভালো
- মা গঙ্গা
- মা কুরু ধনজনযৌবনগর্বং, হরতি নিমেষাৎ কালঃ সর্বা
- ওষধার্থে সুরাপান
- ওষুধ ধরেছে
- মাঁগৈ ভিখ, পুঁছৈ গাঁওকা জমা
- ওলো রঙ্গী তোর ঘর পড়েছে, 'পুড়ুক গিয়ে ঘর; আমার ত রঙ পুড়বে না কো, কিবা তা'তে ডর
- মহাভারত একদিনে রচিত হয়নি
- ওল বলে, মানকচু তুই নাকি লাগ
- মহানাং বিনয়ো হি ভূষণং
- ওল খেয়ে গোল
- ওল কচু মান তিনই সমান
- মহানপি প্রসঙ্গেন নীচং সেবিতুমিচ্ছতি
- ওরে পাগল খাবিনে, না। হাত ধোব কোথা?
- মহান মহতেব্য করোতি বিক্রম
- মহাজনো যেন গতঃ স পন্থাঃ
- ওপরে চিকণ চাকণ ভেতরে খ্যাড়(=খড়)
- মহাগজা পলায়ন্তে মশকানাং তু কা গতিঃ
- ওঠ ছুঁড়ি তোর বিয়ে নেকড়ায় আগুন দিয়ে
- মহৎ লোকেদের ভাবনা অভিন্ন
- মশালের কাছে চেরাগের/প্রদীপের আলো
- ওঝার ঘাড়ে বোঝা // ওঝার ঘাড়ে ভূতের বোঝা
- মশালের আগে চেরাগের/প্রদীপের আলো
- ওজন বুঝে চলা
- ঐশ্বর্যের সময় দারিদ্রের কথা ভেবো, দারিদ্রের সময় ঐশ্বর্য্যের কথা ভেবো না
- মশালটি আপনি কানা
- মশাল নিজে পুড়ে অপরকে আলো দেখায়
- ঐশ্বর্যের দেমাক থেকে অন্তরের টান অনেক বেশি আদরণীয়;
- ঐশ্বর্য চিত্তের বিকার ঘটায়
- মশা হাতীর ওজন জানতে চায়
- মশা/মাছি মেরে হাত কালো
- ঐশ্বর্য অর্জন করা সহজ, রক্ষা করা কঠিন।
- ঐ ধান ঐ চাউল গিন্নিগুণে আউল-ছাউল
- মশা মারতে গালে চড়
- মশা মারতে কামান দাগা/পাতা
- ঐ দিন আর নাইরে নাথু খাবলা খাবলা খাবা ছাতু
- মলাট দেখে বই বিচার করো/হয় না
- হ্যাঁ ও না সবথেকে ছোট দুইকথা বলতে সবচেয়ে বেশি সময় লাগে
- হোসেনশাহর আমল
- মলমের মধ্যে মাছি
- মরে তবু মর্যাদা হারে না
- হোমারও সময়সময় মাথা নোয়ান
- মরার সময় মকরধ্বজ
- হোক-না-কেন কাঠের বিড়াল ইঁদুর ধরতে পারলেই হলো
- মরাহাতি লাখটাকা
- মরার বাড়া গাল নেই
- হোঁতা (থোতা) মুখ ভোঁতা হলো
- হোঁচট খেয়ে পদ্মনাভ/ প্রণাম
- মরার উপর খাঁড়ার ঘা
- মরার আগে কাপুরুষ বারবার মরে- সেক্সপীয়ার
- হেসে চাকি পাটে বসে সে বছর শস্য নয় মোটে- খনা
- মরামালঞ্চে ফুটলো ফুল টেকো মাথায় উঠলো চুল
- হেলাস্যাৎ কার্যনাশায় বুদ্ধিনাশায় নির্ধনম্
- মরাবাঘের দাঁতখামাটি/খিঁচানি
- হুজুরের মজুর ভাল
- মরাঘোড়াকে চাবুক মারা
- হুজুর মা বাপ, আমরা সব শুয়োর-কা-বাচ্চা
- মরাগরুর ঘাস কাটা
- মরাগরুতে ঘাস খায় না
- হুকুমে হাকিম চলে
- মরাকাকের আবার মড়কের ভয়
- হুঁচোট/হুচোট/হোঁচট খেয়ে প্রণাম
- মরাকাকের আবার চড়কের ভয়
- হুঁ হুঁ দেয়ং, হাঁ হাঁ দেয়ং দেয়ঞ্চ শিরশ্চালনে; হস্ত চালনে দেয়ং, না দেয়ং ব্যাঘ্রঝম্পটে
- হীয়তে হি মতিস্তাত হীনৈসহ সমাগমাৎ
- মরমীর মর্মব্যথা একমাত্র মর্মজ্ঞই বুঝতে পারে।
- মরবে সীতা ঘুচবে দুঃখ
- মরবে মেয়ে উড়বে ছাই তবে মেয়ের গুণ গাই
- হাসিও পায় দুঃখও ধরে এমন কথা বলি কারে
- মরবার/মরার ওষুধ গলায় বেঁধেছে
- হাসতে হাসতে কপালে ব্যাথা
- মরবার/মরার অবকাশ/ফুরসত নেই
- হাল যদি ধরি ঠেসে যায় কি তরী তুফানে ভেসে
- মরদ কি বাত্ হাতী কি দাঁত
- মরণরে তুঁহু মম শ্যামসমান- রবীন্দ্রনাথ
- হারায়ে মারায়ে কাশ্য়প গোত্র
- মরণবাড় বাড়া
- হাম ছোড়া লেকিন কমলি ছোড়তা নেহি
- মরণ নাই কোনকালে গোঁফ রেখেছে তোবড়া গালে
- হাভাতের দুনো গ্রাস
- মরণকালে হরিনাম
- হাতের শাঁখা আয়নায় দেখা
- মরণকালে বুদ্ধিনাশ
- মরণকালে গঙ্গাজলে/পানে পা
- মরণকালে ঔষুধ নাই
- মরণকামড় দেওয়া
- ময়ূরের নৃত্য দেখে ছাতারপাখি নাচে
- হাতে কড়ি পায়ে বল তবে চল/যাই নীলাচল
- ময়লা কাপড়ে ধোপার ভয়
- হাতির মুখে দূর্বাঘাস
- ময়না টিয়ে উড়িয়ে দিয়ে খাঁচায় পোষে কাক
- হাতির গলায় ঘণ্টা
- মন্যে দুর্জনচিত্তহরণে ধাতাপি ভগ্নোদ্যম
- হাতির খাওয়ার দাঁত এক দেখাবার আরেক
- মন্দের চোখে সবই মন্দ
- মন্দ সকাল সুন্দর সকালে পরিণত হতে পারে
- মন্দবাতাস কারো জন্য ভাল কিছু বয়ে আনে না
- হাতি কি দাঁত মরদ কি বাত্
- মন্দ কখনো ভালো হয় না
- হাতি ঘোড়া গেল তল, ভেড়া/মশা বলে কত জল
- মনের সুখই সুখ
- হাত দিয়ে জল গলে/সরে না
- মন্ত্রের সাধন অথবা শরীরপাতন
- হাত থাকতে মুখোমুখি কেন
- মনের সব কথা প্রকাশ করা নেই
- মনের শান্তি সব মন্দভাব দূর করে
- মনের কষ্ট শরীরের যন্ত্রণার চেয়েও খারাপ
- হাড়ে ভেলকি দেখায়/লাগে
- মনের কথা ফুটিলে লোকে বলে পাগল
- হাড়ভাঙা দ
- মনের অগোচরে পাপ নেই, মায়ের অগোচরে বাপ নেই
- হাড়পেকের বোঝা
- মনে মনে লঙ্কাভাগ
- হাড় এক ঠাঁই মাস এক ঠাঁই করা
- মনে মধু মুখে বিষ
- মনে বড় সাধ চড়বো বাঘের কাঁধ
- হাটের নেড়া হুজুগ চায়
- হাটের দুয়ারে আগড় নাই
- মনে করি করি করী, ঘোড়া বই হয় না
- হাটেবাজারে লজ্জা নাই ঘরে লজ্জাবতী/ ফুলেরকুঁড়ি
- মনিব গেলে ঘোল পায় না চাকরকে পাঠায় দুধের তরে
- হাটে কি দর চাউল, না মামার ভতে আছি
- মনস্বী কার্যার্থী ন গণয়তি দুঃখম, ন চ সুখম
- মনসা চিন্তিতং কর্ম বচসা ন প্রকাশয়েৎ
- হাজার তেল মালিশ করলেও কুত্তার লেজ সোজা হয় না
- মন সন্তুষ্ট থাকলে কেইবা ধনী কেই বা দরিদ্র
- মন যেন জিলিপির পাক
- মন ভাল নয় তীর্থ কর মিছে কাজে ঘুরে মর
- মন না মুড়ালে, মুড়ালে কেশ গুরু না চিনিলে, ভ্রমিলে দেশ
- হাঁড়ির মুখের মতো সরা
- মনটি শখের বটে হাতে কিন্তু পয়সা নাই
- মন ছাড়া পাপ নাই মা ছাড়া বাপ নাই
- মন চায় ভাজা খেতে তেলে বড় কড়ি
- হাঁচি জেটি পড়ে যবে, অষ্টগুণ তার লভ্য না হবে- খনা
- মন চায় বাদশা হতে খোদা দেয় না মেগে/মেঙে খেতে
- মন চায় ধন, দেবে/দেয় কোন জন
- হলুদ গুঁড়ো/হলুদের গুঁড়া
- মন চায় এক হয় আর এক
- হলুদ জব্দ শিলে, বউ/ঝি জব্দ কিলে, পাড়াপড়শি জব্দ হয় চোখে আঙুল দিলে
- মন চাঙ্গা তো কটরায়/কেঠোয় জলও গঙ্গা
- মন চলে তো চলে যা
- হলদে চোখে (=ন্যাবা) সব মন্দ দেখে
- মন চল নিজ নিকেতনে
- মনকে চোখ ঠারা
- মন এব মনুষ্যাণাং কারণাং বন্ধমোক্ষয়োঃ
- হরিনামে খোঁজ নেই স্ফটিকের রাঙা থোপ (গুচ্ছ)
- মনঃপূতং সমাচরেৎ
- মধ্বভাবে গুড় দদ্যাৎ
- হর চমকনেওয়ালী চিজ সোনা নহি হোতী
- মধ্যপন্থা শ্রেষ্টপন্থা
- মধুসূদন দাদার দৈ-এর ভাণ্ড
- মধুপান করতে পারি, মাছির কামড় সইতে নারি
- মধু তিষ্ঠতি জিহ্বাগ্রে হৃদয়ে তু হলাহলম
- স্রোতে গা ঢালা/ স্রোতে ভাসা
- মধু খেতে গেলে মাছির হুল সইতে হয়
- মদেরও তলানি আছে
- মদ্দ/মরদ বড় তেজী ধরবেন বনের বেজী
- মতের মিলে সঙ্গী হয়, মনের মিলে বন্ধু হয়
- স্বামীর হাতে ধন থাকলে স্ত্রীর নাম লক্ষ্মী
- স্বাধীনতা-হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে, কে বাঁচিতে চায়
- মতিরেব বলাদ গরীয়সী
- মতান্তর হতে পারে মনান্তর কখনো নয়
- স্বর্গের দাসত্ব অপেক্ষা নরকের প্রভুত্ব/রাজত্ব ভাল
- মৎস চিনে গভীর গম্য পক্ষী চিনে ডাল; মা জানে পুতের দরদ ছাতি বিদরে যার
- স্বভাবে করে না অভাবে করে
- স্বভাব যায় না মলে ইল্লৎ যায় না ধুলে;
- মড়া পোড়ে চিতায়; জ্যান্ত পোড়ে চিন্তায়
- মড়া ঘোড়াকে চাবুক মারা
- স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো,স্বপ্ন সেটা যেটা তোমায় ঘুমোতে দেয় না।’
- মটরের চাপে মসূরি চ্যাপ্টা
- স্বনামা পুরুষো ধন্য
- মজুরের কপালে খেজুরের চাটাই
- মচকায় কিন্তু ভাঙে না
- স্বকর্ম ভোগং কুরুতে জীবং কপালমূলং খলু সর্বদুঃখম
- মক্কার মানুষ হজ্জ পায় না
- স্পেডকে স্পেড বল
- ভোরের পাখি পোকা ধরে
- ভোজনে সন্তোষ বিধেয়
- স্নেহ অতি বিষম বস্তু
- ভোজনে পেট বাড়ে
- ভোজনং যত্রতত্র শয়নং হট্টমন্দিরে
- ভোগের কর্তা ভগবান
- স্ত্রীর রুচিবোধকে খাটো করো না যে তোমাকেই প্রথম পছন্দ করেছে
- ভোগের আগে প্রসাদ
- স্ত্রিয়াশ্চরিত্রং পুরুষস্য ভাগ্যং দেবা ন জানন্তি, কুতো মনুষ্যাঃ
- ভোগবাসনায় বুদ্ধি আচ্ছন্ন হয়
- ভৈঁস্কে আগে বীণ বাজৈে ভৈঁস ঠাঢ় পগুরায়
- স্ত্রিয়া নাস্তি স্বতন্ত্রতা
- স্তোত্রং কস্য ন তুষ্টয়ে
- ভেলায় চড়ে সিন্ধু পার
- ভেরেণ্ডা গাছও বৃক্ষ হয়
- স্তব্ধস্য বিদ্যা নিস্ফলা
- ভেয়ের (ভেড়া) শত্রু ভেয়ে নেয়ের শত্রু নেয়ে
- সৌন্দর্য ত্বকের গভীরে বিদ্যমান
- ভেবে দেখ মন কেউ কারো নয় মিছেই ফেরো ভূমণ্ডলে
- সৌন্দর্য চামচ দিয়ে খাওয়ার জিনিস নয়
- ভেবে করা আর করে ভাবা
- ভেবেচিন্তে কাজ কর, লক্ষ্মী ঘরে চিরতর
- সোৎসাহানাং নাস্ত্যসাধ্যং নরাণাং
- ভেনি, ভিডি, ভিসি- জুলিয়াস সিজার
- সোনার জলে গিলটি করা
- ভেড়ার গোয়ালে আগুন লাগা
- ভেড়া দিয়ে যব মাড়া
- সোনার অঙ্গ কালি হলো
- ভেড়া করে রাখা/ ভেড়াকান্ত
- ভেটে লোক হেঁট হয়
- সোনা বলে জ্ঞান ছিল কলিতে পিতল হলো
- ভেকো মকমকায়তে
- সোজা আঙুলে ঘি ওঠে/বেরোয় না
- ভেক না ধরলে ভিক মেলে না
- ভূষণ্ডী কাক
- সেরকে পশুরি চুরি
- ভূমের্গরীয়সী মাতা স্বর্গাদোচ্চতর পিতা, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদোপি গরীয়সী
- সেয়ানে সেয়ানে কোলাকুলি/মিতালি
- সেবকায়ে পুরাতনে
- ভূতের বোঝা বহা
- ভূতের আবার জন্মদিন
- ভূতের আবার গঙ্গাস্নান
- সে কাল গেছে বয়ে এঁটে কচুঘেচু খেয়ে
- সে কহে বিস্তর মিছা যে কহে বিস্তর
- ভূতে পশ্যতি বর্বরা
- ভূত দিয়ে ভূত ছাড়ানো/তাড়ানো
- সেকরার কাছে মেকি চালনো
- ভুঁইশূন্য রাজা ক্ষেত্রমোহন
- ফোতোবাবুর গালগল্প সার
- ভুল সংশোধনের কোন সময়সীমা নেই
- সেকরাবাড়ীর বেড়াল টুকটুকনিতে ভয় পায় না
- ভুল মানুষমাত্রেরই হয়
- সেই সবচেয়ে শক্তিশালী যে রাগের সময় নিজেকে সংযত রাখতে পারে
- ফোতোনবাব/বাবু
- ভুল করাটা দোষণীয় নয়, ভুল আঁকড়ে থাকাটা দোষনীয়
- ফোঁপর দালালি
- সেই বুড়ি নাচে কত কাচ কাচে
- সেই ধান সেই চাউল, গিন্নিবিনা আউল-ছাউল
- ভুল করলে সংশোধন করতে ইতস্ততঃ করো না
- ফোঁড়ার উপর বিস্ফোটক
- সেইদিন আর নাইরে নাতু (নাতি) খাবলা খাবলা খাবা ছাতু
- ভুজঙ্গস্য বিষং দন্তে, সর্বাঙ্গং দুর্জনে বিষং
- ফোঁড়ন দেওয়া
- ফেলো কড়ি মাখ তেল, তুমি কি আমার পর?
- সেইদিন আর এইদিন
- ভুঁড়ি আর মুড়ি সকল রোগের গুঁড়ি
- সেই তো নথ/মল খসালি তবে কেন লোক হাসালি
- ফেন দিয়ে ভাত খায় গল্পে মারে দই মেটেহুঁকোয় তামাক খায় গড়গড়িটা কই
- ফুলের সোহাগে ছোটার (কলগাছের খোসায় তৈরী দড়ি) আদর
- সৃষ্টির সবকিছু সুন্দর কিন্তু সকলে সেটা দেখতে পায় না
- ভীষ্ম, দ্রোণ, কর্ণ গেল শল্য হল রথী; চন্দ্র সূর্য অস্ত গেল জোনাকির পাছে বাতি
- ভীরুরা মরার আগে বারেবারে মরে; সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে- সেক্সপিয়ার
- ফুলের শোভা ভোমরা, গাইয়ের শোভা চোমরা (চমরী গাই)
- সূর্যের চেয়ে বালি গরম/তপ্ত বেশী
- ভীমরুলের চাকে খোঁচা দেওয়া
- ফুলের মধ্যে মালা, বাসনের মধ্যে থালা, কুটুম্বের মধ্যে শালা
- সূঁচ হয়ে ঢোকে ফাল হয়ে বেরোয়
- ভিন্নরুচির্হি লোকাঃ
- সূঁচ হয়ে ঢোকে ফাল (লাঙলের ফলা) হয়ে বেরোয়
- ভিতু কুকুর বাতাসের শব্দে ভড়কায়
- ফুটোপয়সার মা-বাপ
- সূঁচ সোহাগা সুজন ভাঙা গড়ে তিনজন
- ভিতরে ছুঁচোর কেত্তন বাইরে কোঁচার পত্তন
- সুঁচ চলে না বেটে (মোটা দড়ি) চালায়
- ফুটলো কেশে ফুরালো বার্ষে- খনা
- সুঁচ গড়তে পারে না বন্দুকের/শাবলের বায়না নেয়
- ফুটনির মামা, ভিতরে কপনি উপরে জামা
- সুস্থ দেহে সুস্থ মন
- ভিটা/ভিটে কামড়ে পড়ে থাকা
- ফাটা-কাঁসর বেসুরে বাজে
- ভিটায় সরষে বুনে খাওয়া
- ফাগুনে না রুলে ওল শেষে হবে গণ্ডগোল- খনা
- সুযোগ একবার এসে দ্বারে কড়া নেড়ে চলে যায়, ফিরে আসে না
- ফাগুনে আগুন চৈতে মাটি বাঁশ রেখে বাঁশের পিতামহকে কাটি- খনা
- ভিজে মাটিতে বেড়াল আঁচড়ায়
- ফাঁপা কলসির আওয়াজ বড়
- সুন্দর সত্য, সত্য সুন্দর
- ফাঁন্দে পড়িয়া বগা কান্দে
- সুন্দর মুখের আড়ালে কুৎসিত হৃদয় লুকিয়ে থাকে
- ভিক্ষুক কখনো দেউলিয়া হয় না
- সুন্দরবনে বাঁদর রাজা
- ফাঁদ পেতে ফাঁদে পড়া
- ফাঁকি দিলে ফাঁকে পড়তে হয়
- সুন্দর ঘোড়া অসুন্দর রঙের হয় না
- ভাসুর-ভাদ্রবৌ সম্পর্ক
- ফাঁকা ময়দানে গোল করা
- ফাঁকাকলসি বাজে বেশি
- সুজনপিরীত সোনা ভেঙ্গে গড়া যায়, কুজনপিরীত কাঁচ ভাঙ্গিলে ফুরায়
- ভাষার আধিক্যে/চাতুর্যে ভাব লুকায়
- ফাঁকা কথায়/বুলিতে পাকা লোক ভোলে না
- সূচনা শুভ হলোে অর্ধেক কাজ সম্পন্ন হয়
- ভাল হতে পয়সা খরচ হয় না
- সুখের চেয়ে/থেকে স্বস্তি ভাল
- ফাঁকা আওয়াজে/বুলিতে কাজ আদায়
- ভাললোকের কিল চুরি
- ফাঁকা আওয়াজ/বুলি
- ভালর ভাল সবঠাঁই মন্দের ভাল কোথাও নাই
- ভালর ভাল সর্বকাল মন্দের ভাল আগে
- ফাঁক পেলে সবাই চোর
- সুখ স্বপনে শান্তি শ্মশানে
- সুখস্যানন্তরং দুঃখং দুঃখস্যানন্তরন সুখং
- ভালর ভাগী মন্দের কেউ নয়
- ফল্গুনদী অন্তঃসলিলা
- ভালর কোন সীমা নেই
- ফলের মধ্যে আম্রফল, সেবায় নারী আর গঙ্গাজল
- সিদ্ধি খেলে বুদ্ধি বাড় গাঁজা খেলে লক্ষ্মী ছাড়ে
- ফলেন পরিচীয়তে
- ভালমানুষের মন মুখোশের আড়ালে থাকে
- ভালমানুষের বাপ আটকুঁড়া
- ফল ফল কদলী ফল, সেবায় নারী আর ইন্দ্রজল
- সিধা/সোজা আঙুলে ঘি উঠে না
- ফল ধরা
- ভালমানুষকে ভাল কথা বজ্জাতকে কিল
- সিজারের পত্নী সন্দেহের ঊর্ধ্বে
- ভালমনের মানুষ ভাল দেখতে হয়
- ফল দিয়ে ভাত খায়
- ভালবাসার নাইকো ভার
- ফল খেয়ে জল খায়; যম ডাকে আয় আয়
- সিকেই তোল
- সিকি পয়সার মা বাপ
- ভালবাসার এমন গুণ পানের সঙ্গে যেমন চুন; কম হলে লাগে ঝাল বেশি হলে পোড়ে গাল
- ফল ও ছায়াযুক্ত গাছকে আশ্রয় করতে হয়
- সিংহের লেজ হওয়া থেকে ইঁদুরের/কুকুরের মাথা হওয়া ভাল
- ভালবাসায় জল যথেষ্ট, বিনা-ভালবাসায় খাদ্যও সন্তুষ্ট করে না
- ফর্সা মুখ কালো হৃদয় লুকাতে পারে
- ভাল নয় অতিশয় বুদ্ধি হলেই পড়তে হয়
- সাহসের ভরা (বজরা) ডোবে না
- সারাদিনের রূপরেখা ভোরবেলাতেই টানা হয়
- ফর্সা কাপড়ে মান বাড়ে
- ভালঘোড়াকে একচাবুক ভাললোককে এককথা
- ফতোবাবুর গালগল্প সার
- ভাল জিনিসের অল্প ভালো
- সারাদিন বঁড়শি হাতে সন্ধ্যাবেলা আমড়া ভাতে
- ফতো নবাব/বাবু
- ভালকাজ পুরস্কার প্রত্যাশা করে না
- সারাদিন থাকব নায় (নৌকা) কখন খড়ম দেব পায়
- ফকিরে ফকিরে ভাই ভাই, ফকিরের রাজত্ব সব ঠাঁই
- ভাল করলে মন্দ হয়
- প্রাপ্তে তু ষোড়শে বর্ষে পুত্রং মিত্রবদাচরেৎ
- সারল্যং সরলে কুর্যাৎ, শঠে শাঠ্যং সমাচরেৎ
- সামনে দিয়ে আসা ভেড়াকে ভয় কর, পিছন দিয়ে আসা ঘোড়াকে ভয় কর, চতুর্দিক দিয়ে আসা মানুষকে ভয় কর
- প্রয়োজনে খোঁড়াও লাফায়
- ভাল করতে পারি না, মন্দ করতে পারি কি দিবি দে
- সামনে দিয়ে মশা/মাছি/সূঁচ গলে না পিছন দিয়ে হাতী গলে
- প্রদীপের কোলেই/নীচেই অন্ধকার
- ভাল করতে পারি না, মন্দ করতে পারি
- প্রতীক্ষার পুরস্কার আছে/থাকে
- ভালকথার ঝুটাও ভাল
- সাফল্যের জন্য অপেক্ষা কর, প্রত্যেকেরই দিন আছে
- প্রতিকার অপেক্ষা প্রতিষেধ ভাল
- ভালকথায় মানুষ বশ
- ভাল ওষুধ তেতো হয়
- প্রতি ডুবেই শামুক/শালুক উঠে না
- ভারী নইলে ভার বয় কে
- পৌষের শীত মোষের গায়, মাঘের শীর বাঘের গায়- খনা
- সাপের দাঁতে বিষ দুর্জনের সর্বাঙ্গে বিষ
- ভারত ছাড়া কথা নাই
- সাপে নেউলেসম্পর্ক
- পৈতে পুড়িয়ে ব্রহ্মচারী/সন্যাসী
- সাপা ডরায় ব্যাঙাকে ব্যাঙা ডরাই সাপাকে
- পেত্নীর হাতে রাঙা শাঁখা
- ভাবে গদগদ/ডগমগ তেলাকুচা/কুচো
- সাপ হয়ে কাটে/কামড়ায় রোজা হয়ে ঝাড়ে
- ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না
- পেটের ভেতর হাত পা সেঁধোয়
- পেটের ভাত চাল হয়
- সানুকূলে জগন্নাথে বিপ্রিয়ঃ সুপ্রিয়ো ভবতি
- পেটের বাছা বাড়ির গাছা
- ভাবিলে ভাবনায় ঘেরে
- ভাবিতে উচিত ছিল প্রতিজ্ঞা যখন
- পেটের আগুনে বেগুন পোড়ে
- পেটের আপদ/শত্রু মুড়ি বাড়ীর আপদ/শত্রু বুড়ি
- ভাবি এক হয় আরেক
- সাধে বিঁধলাম কান কাঠি দিতে যায় প্রাণ
- ভাদুরেমেঘ বিপরীত বয়, সেদিনই বৃষ্টি হয়- খনা
- পেটে ভাত নেই ঠোঁটে আলতা/ দাঁতে মিশি/ ফোঁটায় দড়
- ভাদুরেমেঘ বিপরীতে বয়, আসিনে ঝড় বৃষ্টি হয়- খনা
- পেটে বিদ্যে গজগজ করছে
- সাধে কি আর বাপ বলি; গুঁতোর চোটে বাপ বলায়
- সাধু যার সঙ্কল্প ঈশ্বর তার সহায়
- ভাতের দ্বিগুণ কলমি/কোষ্টা (পাট) শাক
- ভাতের চাল চিবাতে যায়
- পেট ভালো নয় ডাল রাঁধবো কার তরে
- সাধলে জামাই খান না, না-সাধলে পান না
- ভাতের খিদে কি ভাজায় মেটে?
- পেট ভালো নয় চালভাজা খায়
- পেট ভরে তো নজর/মন ভরে না
- সাধনা বিনা সিদ্ধি নাই
- ভাতের খিদে ভাজায় মেটানো
- ভাত সেদ্ধ হয়ে গেছে
- সাধ করে বৈষ্ণব হতে প্রাণ যায় মোচ্ছব দিতে
- পেট ভরলে মণ্ডার খোসা ছাড়ায়
- সাধ করে বাদশা/সেকেন্দার হতে খোদা দেয় না মেগে খেতে
- ভাত রোচে না রোচে মোয়া, চিড়া রোচে পোয়া পোয়া
- সাধ কত ছিল রে চিতে মলের উপর চুটকি দিতে
- ভাত পায় না ভাতার চায়
- পেট ভরলে পাথরে গন্ধ
- পেট ভরলে আনন্দ, ভজ শ্রীরাধাগোবিন্দ
- ভাত পায় না ব্যঞ্জন চায়
- তখনই বলেছিলেম মিনসে বেড়াল পোষ, ইঁদুরেতে ছেলে খেলো আমার কি দোষ!
- সাধ কত ছিল রে চিতে বেগুন গাছে আঁকশি দিতে
- ভাত পায় না টঙ্কা বুড়ি খাট্টা খেতে চায়
- ভাত নেই যার জাত (মান) নেই তার
- পেট পেট করে খেলি দই, পাছা বাড়ল ছেলে কই?
- পেট জ্বলে ভাতে সোনার আংটি হাতে
- ভাত দেবার ভাতার নন কিল মারার গোঁসাই
- সাদা মনে কাদা নেই
- পেট খুঁজলে ক অক্ষর পাওয়া যায় না
- পেট কাটলে মশাও মরে, হাতিও মরে
- ভাত খাই কাঁসি বাজাই, রগড়ের কিছু জানি না
- সাদা আঙুরের মত কালো আঙুরও সমান মিষ্টি
- ভাতকাপড়ের কেউ নয়, কিল মারার গোঁসাই
- সাতেও যার হয় না সাতাশীতেও তার হয় না
- পেট একখান আর মুখ একখান
- ভাত কখনও পেট খোঁজে না
- পেঁয়াজও গেল পয়জারও হল
- পৃথিবী যেন একটি মই- কেউ ওপরে চড়ে কেউ নীচে নামে
- সাত রাজার ধন এক মাণিক
- ভাজে ঝিঙা বলে পটল
- সাতমণ তেলও পুড়বে না রাধাও নাঁচবে না
- ভাজা বল ভুজো বল ভাতের সমান নয় মাসি বল পিসি বল মায়ের মত নয়
- পূর্বাভাসে অর্ধেক বিপদ এড়ানো যায়
- ভাজা খেতে সাধ হয় তেলে বড় কড়ি
- পূর্ণাঙ্গ মানুষ দুইপ্রকার-যারা মৃত এবং যারা জন্মায় নি
- সাতপাগলের ঘর খোদা রক্ষা কর
- পূর্ণচন্দ্র মাত্র একরাত্রি স্থায়ী হয়
- ভাঙে না মচকায়
- সাতপাঁচ ভেবে কাজ করা
- পূর্ণকুম্ভো ন করোতি শব্দম্
- সাতপাঁচ খতিয়ে মনে চাষ করে না সোনার বেনে
- পূর্ণ আষাঢ়ে দক্ষিণা বয়, সেই বছরে বন্যা হয়- খনা
- সাতনকলে আসল খাস্তা/ভেস্তা
- ভাঙাহাটের খরিদ্দার
- ভাঙাহাটে ঢাক পেটানো
- পূবে হাঁস, পশ্চিমে বাঁশ, দক্ষিণে ছেড়ে উত্তরে বেড়ে বাড়ী করগে পোতা জুড়ে- খনা
- সাতচোঙার বুদ্ধি একচোঙায় ঢোকাবে
- পূবে হাঁস, পশ্চিমে বাঁশ; উত্তরে কলা, দক্ষিণে খোলা/মেলা- খনা
- সাতচড়ে রা কাড়ে/বেড়োয় না
- ভাঙাশাঁখা জোড়া লাগে না
- পূণ্যকর্ম পুরস্কারের অপেক্ষায় থাকে না
- ভাঙা মঙ্গলচণ্ডী কুস্বপনের গোড়া
- সাতচড়ে মশা মারা
- পূণ্যস্য ফলমিচ্ছন্তি পূণ্যং নেচ্ছন্তি মানবাঃ
- ভাঙাবন্ধুত্ব জোড়া লাগে না
- পূজার সঙ্গে খোঁজ/যোগ নেই, কপালজোড়া ফোঁটা
- পূজার আগে প্রসাদ
- সাতঘাটের জল একঘাটে করা
- ভাঙাঘরে বাস দুঃখ/ভাবনা বারোমাস
- সাতগেঁয়ের কাছে মামদাবাজী
- ভাঙা ঘরে চাঁদের/জোছনার আলো, যেদিন যায় সেদিন ভালো
- পূজায় মন নেই, নৈবিদ্যে চোখ/মন
- পুস্তকাস্থ চ যা বিদ্যা পরহস্তগতং ধনম্, কার্যকালে সমুৎপন্নে ন সা বিদ্যা ন তদ্ধনম
- ভাঙাগাঁয়ের মোড়ল
- পুলিপিঠের লেজ গজানো
- ভাঙবে তবু মচকাবে না
- সাতকুঁড়ের ঘর, গোঁসাই রক্ষা কর
- সাতকাণ্ড রামায়ণ পড়ে সীতা কার নাম/বাপ/ভাই/ভার্যা/মাসী
- পুরুষের দশ দশা, কখনো হাতী কখনো মশা
- ভাঙবে তবু মচকাবে
- সাজার মা গঙ্গা পায় না
- পুরানো বন্ধুর চেয়ে ভাল আয়না হয় না
- ভাগ্যের ফের কাপুরুষের উক্তি
- পুরানো বন্ধু ও পুরানো মদ সর্বোৎকৃষ্ট
- ভাগ্যের লিখন না যায় খণ্ডন
- সাগর সেঁচা মাণিক
- পুরানো বসন ভাতি অবলাজনের জাতি
- ভাগ্য সাহসীর পক্ষে/সঙ্গে থাকে
- সাঁতার না জানলে এঁদো পুকুরে/ডোবায় ডুবে মরে
- পুরানো চাল ভাতে বাড়ে পুরানো ঘিয়ে মাথা ছাড়ে
- সাঁতার দিয়ে সাগর/সিন্ধুপার
- পুনর্মূষিকো ভব
- ভাগ্য সবার দ্বারে একবার আসে, উপযাজক হয়ে নয়, আহ্বানে
- সহিলে সম্পত্তি না সহিলে বিপত্তি
- পুনকে (=/ভাগ) শত্রু বড় আপদ
- ভাগ্য মানুষকে একত্রিত করে
- ভাগ্যবানের বোঝা ভগবানে বয়
- পুত্রভাগ্যে যশ ভরে; কন্যা ভাগ্যে লক্ষ্মী ঘরে
- ভাগ্যবানের বউ মরে অভাগার গরু মরে
- পুতুল যেমন পুতুল কাচে, যেমনি নাচায় তেমনি নাচে
- সস্তায় জিনিস কেনা ভাল
- সসেমিরা হয়ে আছে
- পুত না ভূত
- ভাগ্যং ফলতি সর্বত্র, ন চ বিদ্যা ন পৌরুষম্
- ভাগের ভাগ পেলে না খেয়েও চিবিয়ে ফেলে
- পুকুরের আপদ/শত্রু পানা বাড়ীর আপদ/শত্রু কানা
- সলতে কাটা হলোে লম্ফের আলো উজ্জ্বলতর হয়
- পুকুর কেটে নাওয়া
- ভাগের কড়ি সাঙ্গা (সঙ্গী) বয়
- সর্ব্বস্যৌষধমস্তি খাস্ত্রবিহিতং মূর্খস্য নাস্ত্যৌষধম
- পুকুর কাত
- ভাগাড়ে মড়া পড়ে, শকুনির টনক/মাথা নড়ে
- ভাইয়ের শত্রু ভাই মাছের শত্রু ছাই
- পুড়ে পুড়ে রাঁধুনি ছিঁড়ে ছুঁড়ে কাটুনি
- পুড়লো মেয়ে উড়লো ছাই তবে তার গুণ গাই
- সর্বত্র নুতনং শস্তং সেবকায়ে পুরাতনে
- সর্বঘটের কাঁঠালী কলা
- ভাইয়ের ভাই ডানহাত দিলে বাঁহাত পাই
- পুঁথিগত বিদ্যা/ শিক্ষা
- ভাই ভাই মেরে যাই তো ফিরে চাই
- পুঁড়োর (কৃষিজীবী জাতি) মেয়ে বেগুন চেনে না
- সর্ব্বঃসহা ধরিত্রী
- ভাই বড় ধন রক্তের বাধঁন, যদিও পৃথক হয় নারীর কারণ
- সর্ব্বং পরবশং দুঃখং সর্ব্বমাত্মবশং সুখং
- পুঁজির উপর একটি
- সর্ব অঙ্গে ঘা/ব্যাথা ঔষধ দেবো কোথা
- পুঁজি ভেঙে খেতে ভালো ভেটেন গাঙে যেতে ভালো যত কষ্ট উজুতে আর বুঝুতে
- ভাঁড়ে নেই ঘি, ঠকঠকালে হবে কি
- সর্পঃ ক্রূরঃ খলঃ ক্রূরঃ সর্পাৎ ক্রূরতরঃ খলঃ
- পুঁজিপাটা সব ফুরালো
- ভস্মাচ্ছাদিতবহ্নিবৎ
- সরসা বিরসায়তে
- পুঁজি নেই তার পাঁজি আছে
- পুঁজি নেই তার পাঁজি আছে
- ভস্মাচ্ছাদিতবহ্নিবৎ
- সরসা বিরসায়তে
- স’য়ে থাকলে র’য়ে যায়
- পীরের সঙ্গে মুখ বাঁকানি
- ভরার (বজরাজাতীয় নৌকা) মেয়ে
- ভরাহাত কাক/চিলকে ডাকে
- সম্পদে বন্ধু লাভ বিপদে পরীক্ষা
- পীরের কাছে মামদোবাজী
- পীরিতের পেত্নী ভালো
- ভরাভাতে দাগা দেওয়া
- সম্পদ আসে কচ্ছপের মত আর যায় হরিণের মত
- পীরিতি গাছের ফল নয়, যেখান সেখানে মেলে না
- ভরাপেটে মুড়ি শান্ত
- সমৈশ্চ সমতামেতি বিশিষ্টৈচ বিশিষ্টাতাম
- পীরিতি কাঁঠালের আঠা ধরলে পরে ছাড়ে না
- ভরাপেটে মণ্ডা তেতো
- সমুদ্রে বাস করে শিশিরে ভয়
- ভরানদী ছোটে না
- পীরিতের নৌকা পাহাড়ে চলে
- ভরাথলি খাড়া থাকে
- পীরিত যেখানে বিচ্ছেদ সেখানে
- সমুদ্রে পাদ্য অর্ঘ্য
- ভরাডুবির মুঠা লাভ
- পীরিত বিনে সুহৃদ নেই
- ভরা কলসী নড়ে না
- সময়ের এক কথা অসময়ের দশ কথা
- পীর বরাবর নেড়ে, সোনার খুরে এঁড়ে
- ভয়ে পিঁপড়ার গর্তে লুকানো
- পীত্বা কর্দমপানীয়ং ভেক মকমকায়তে
- সময় স্বর্ণসমান, তবুও সোনা দিয়ে সময় কেনা যায় না
- ভয় পেলে ভয় পিছু নেয়
- পিসী বল মাসী বল মার বাড়া নেই
- ভবের খেলা শেষ
- ভবের খেয়া উজান বাওয়া
- পিয়াদার আবার শ্বশুরবাড়ী
- সময় কাহারো নয়
- ভবের ভবানী পান্তাভাতে আমানি
- পি পু ফি শু
- সবৈ সহায়ক সবলকে কৌ ন নিবল্ সহায়, পবন জগাওতে আগকো দীপহিঁ দেত বুজায়
- ভবিষৎকে জানার জন্যই অতীত জানা উচিত
- পিপীলিকার পাখা/ডানা গজায় মরিবার তরে
- সবে ধন নীলমণি
- ভবিতব্যানাং দ্বারাণি ভবন্তি সর্বত্র
- পিপাসার অন্ত নেই
- পিতাঃ স্বর্গ, পিতাঃ ধর্মঃ পিতা হিঃ পরমন্তপঃ, পিতরি প্রিতিমাপন্ন্যে প্রিয়ন্তে সর্বদেবতা
- সবে তো কলির সন্ধ্যা
- ভবিতব্যং ভবত্যেব
- পিতা রক্ষতি কৌমার্যে, ভর্তা রক্ষতি যৌবনে পুত্রশ্চ রক্ষতি স্থবিরে
- ভবি ভুলিবার নয়
- সবারে বাসরে ভালো নইলে মনের কালি ঘুচবে না- অতুলপ্রসাদের গান
- ভবানীন্দ্রকুটভঙ্গিম ভবো বেত্তি ন ভূধরঃ
- পিতলের সরা জাঁকে ভরা
- সবার ব্যবসা কারো ব্যবসা নয়
- ভবন্তু্যদয়কালে হি সৎকল্যাণপরম্পরাঃ
- পিতলের কাটারি কাজে নেই ধার, ঝকমকই সার
- সবার বন্ধু কারো বন্ধু নয়
- ভবতি বিজ্ঞতম ক্রমশো জনঃ
- পিন্ডি পায় না, কেত্তন চায়/গায়
- পিড়েয় বসে পেঁড়োর খবর
- ভবচন্দ্র রাজার গবচন্দ্র মন্ত্রী
- সবার প্রতি এমন ব্যবহার করো যেন তুমি একজন অতিথি বরণ করছো
- ভদ্রলোকের সাথে শখ্যতা সাফা জলের মত স্বাদহীন
- পিঠে বেঁধেছি কুলো, কানে দিয়েছি তুলো
- সবার জীবনেই সৌভাগ্য বা সাফল্যের একটা সময় থাকে।
- ভদ্রলোকের আস্তাকুঁড় ভালো
- পিঠে বলো মিঠা বলো ভাতের বাড়া নাই
- সবাই গেল আলায় আলায় বুড়ি মরে আপন জ্বালায়
- ভদ্রলোক গায়ে লেখা থাকে না
- পিঠা খায় মিঠার জোরে/লোভে
- সবাইকে পারা যায় শুধু পায়ে-পড়াকে পারা যায় না
- পিঠা খায় পিঠের ফোঁড় গণে না
- সবাই পাহাড়ের চূড়ায় উঠে না
- ভদ্রলোক গাছে ফলে না।
- পিঁয়াজ বলে রসুন ভাই তোমার বড় খোসা
- সবাই ইচ্ছুক ঘোড়ার উপর বোঝা চাপায়
- ভটচায্যির পাঁতি (পাঁজি/পুঁথি) বর্ষার ছাতি
- পিঁয়াজ পয়জার দুইই হল
- ভজনের খোঁজ নেই, ভোজন ছত্রিশ জেতের
- পিঁপড়ে যতক্ষুদ্রই হোক তার জীবনদায়ক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আছে
- সব হাতীর মোতি হয় না
- ভজন নেই ভোজন আছে
- পিঁপড়ে চলতে থাকলে শত যোজন এগুতে পারে
- সব শুক্তিতে মুক্তা হয় না
- ভগ্নগৃহে বাস দুঃখ বারোমাস
- সবশিলা শালগ্রাম নয়
- ভগবানের মার দুনিয়ার বার
- পিঁড়েয় বসে পেঁড়োর খবর
- সব শিয়ালের এক ডাক/ রা
- পাহাড়ের মতই পুরাতন
- পাহাড়ের চূড়ায় মাত্র কয়েকজনই চড়ে
- ভগবানের দেখা নাই বলে ভগবানের প্রতি অটুট শ্রদ্ধা
- সব শিয়াল খেলো কাঁঠাল বকের ঠোঁটে আঠা
- পাহাড়ের চূড়ায় যে প্রথম চড়ে সে যেখানে খুশি বসতে পারে
- ভগবানের আসন বটপত্র
- ভগবানে ভক্তি, ভয় ও স্বার্থের ভালবাসার কারণে জন্ম নেয়
- সব ভাল ওষুধ তেতো হয়
- পাহাড়ের আড়ালে থাকা
- ভগবান যা করেন মঙ্গলের জন্যই করেন
- সব বিড়াল মাছ পছন্দ করে কিন্তু পা ভিজাতে পছন্দ করে না
- পাষাণে মাথা কোটা/ঠোকা
- ভগবান মানুষকে দুটো কান একটা মুখ দিয়েছেন; সুতরাং শোন বেশি, বল কম
- পাষণ্ডের পাপবোধ নাই
- সব বাঁশে বংশলোচন (শর্করাজাতীয় বস্তু) হয় না
- ভগবান ভূততাং গতঃ
- পাশের বাড়ী বিয়ালো গাই, সেইসুত্রে চাচাতো/পাড়াতো ভাই
- ভগবান তৎক্ষনাৎ সব জায়গায় উপস্থিত হতে পারেন না, তাই তিনি মা সৃষ্টি করছেন
- সব বাঁশেতে বাঁশি হয় না
- ভগবান অন্ততঃ ব্যয়বহুল পাপ করা থেকে গরিবকে রক্ষা করেন
- পাশা কর্মনাশা
- সব পাখিতে মাছ খায় মাছরাঙার কলঙ্ক
- পালে পালে মিশে গেছে
- ভগবতি বসুধে কথং বহসি
- সব পথ মাড়িয়ে চলা
- সব নোড়াই যদি শাল্গ্রাম হয় তবে হলুদ বাটি কিসে?
- ভগবৎ কৃপাহি কেবলম্
- পালাবো না তো কি ভয় করবো?
- ভক্তের ভগবান
- পালাতে না পেরে মোড়লের বেহাই
- সব নৈবেদ্যে ঠোকর মারে
- পালাতে না পেরে পোষ মানা
- ভক্ষ্যমাণো নিরুদর সুমেরুরপি হীয়তে
- পারের কর্তা হরি, দিবেন চরণতরি
- সবনুড়ি শালগ্রাম নয়
- পা রাখার জায়গা না দেখে/পেলে পা তুলো না
- সব থেকে কঠিন কাজ হলো অন্ধকার ঘরে অনুপস্থিত কালোবিড়াল খোঁজা
- ভক্তিহীন ভজন আর লবনহীন ব্যঞ্জন/রন্ধন
- ভক্তিতে ভগবান তুষ্ট
- সব ঝিনুকে/শুক্তিতে মুক্তা মিলে না
- পারা (=পারদ) আর পাপে কার সাধ্য চাপে
- সব জানার চেষ্টা করলে কিছুই জানা যায় না
- ব্রাহ্মণস্য ব্রাহ্মণো গতি
- পার (খাল) হ’লে পাটনি শালা
- সব জানা আবশ্যক নয়, শুধু জানো জানার বিষয় কোথায় জানা যাবে-
- ব্রাহ্মণ আর চণ্ডালে হাতী আর বিড়ালে
- পায়ের যোগ্য মানুষ নয় গায়ে হাত দিয়ে কথা কয়
- সব জানা আবশ্যক নয়, কিন্তু যা জানছো তার সব জানা আবশ্যক
- ব্রহ্মহাহপি নরঃ পূজ্যো যস্যাস্তি বিপুলং ধনম্
- পায়ের পয়জার মাথায় চড়ে
- ব্রণ চুলকে ঘা করা
- সব চেয়ে চুপ ভাল
- পায়ের জুতা মাথায় চড়েছে
- ব্যাধির চেয়ে আধি হল বড়ো
- পায় পায় শত্রু
- সব চুলে চামর হয় না
- ব্যাধিতস্যৌধং পথ্যম নিরুজস্য কিমৌষধে
- পায় না পচা পুঁটি খেতে চায় ঘি-রুটি
- সব গজের/হাতীর মোতি নেই
- ব্যাধিতস্যৌধং পথ্যম
- পায়স সিঞ্চতে নিত্যং ন নিম্বং মধুরায়তে
- সবকায়দায় ফয়দা নাই
- ব্যাঙেরা যেখানে মকমক করে সেখানে চূপ করে থাকাই শ্রেয়
- পাবার আশে পুরুত ঘেষে
- ব্যাঙের শোকে সাপের চোখে জল
- সবকাজের কেষ্টা কোন কাজের নয়
- পাপের লেশ সুখের শেষ
- পাপের বোঝা বড় ভার
- ব্যাঙের মাথায় ছাতি ধরে
- সবকাজ ছোট আকারে শুরু হয়, শুধু পাপ ছাড়া
- স পাপিষ্ঠস্ততোধিক্য
- ব্যাঙ মারতে তীরধনুক/সোনার কাঁড় (তীরধনুক)
- পাপীদের দেখে জীবন কি জানা যায়
- পা পিছলে পড়ে যাওয়া লজ্জার নয়, সময়মত উঠতে না পারাটা লজ্জার
- সন্ন্যাসীর তুম্ব নাড়া
- ব্যাঙ বলে সাপকে কারও কড়ি ধারি না
- পাপকে ঘৃণা কর, পাপীকে নয়
- সন্ন্যাসীর অল্পছিদ্র গায় সর্বজন, শুভ্রবস্ত্রে মসীবিন্দু দেখায় যেমন
- ব্যাঙ ডাকে ঘন ঘন; বৃষ্টি হবে শীঘ্র জান- খনা
- ব্যবহারে মানুষকে চেনা যায়
- পাপও লুকায় না, সাগরও শুকায় না
- সন্ন্যাসী চোর নয় বোঁচকায় ঘটায়
- সন্নিপাতের তৃষ্ণা
- ব্যর্থতা সাফল্যের ভিত্তি/সোপান
- পাপছাড়া সব কাজই ছোট আকারে শুরু হয়
- পাপ করলেই যমের ভয়
- ব্যর্থ মানুষ দুইপ্রকার- একদল চিন্তা করে নি কাজ করেনি; আরেক দল চিন্তা করেছে কাজ করেনি
- ব্যতিক্রম নিয়মকে প্রতিষ্ঠিত করে
- সন্তোষো নন্দনং বনম
- পাপ করলেই ভুগতে হয়, কথাটা যেন মনে রয়
- সন্তানমাত্রই পুরুষের পিতা
- ব্যক্তিত্বহীন মানুষের শিরদাঁড়া নেই
- পান্তাভাতে নুন জোটে না, গরমভাতে/বেগুনপোড়ায় ঘি
- সদর বন্ধ খিড়কি ফাঁক
- বৌ না বোবা বৌ না বাবা
- পান্তাভাতে ঘি নষ্ট, বাপের বাড়ী ঝি নষ্ট
- সত্যের বাড়া ধর্ম নাই মিথ্যার বাড়া পাপ নাই
- পানৌ পয়সা দগ্ধে তক্রং ফুৎকৃত্য পামরাঃ পিবন্তি
- বোবা যখন পুডিং খায় সে জানে কটা খেয়েছে
- সত্যের নাই ধানাইপানাই
- পানিতে/জলে কুমির ডাঙায় বাঘ
- বোবা কালার একগুণ বাড়া
- বোধারে বোঝানো যায় আকারে প্রকারে; অবোধারে বোঝাতে হয় চড়-চাপড়ে
- সত্যম্ শিবম্ সুন্দরম্
- পা বড় না পেট বড়?
- সত্যম্ পরম্ ধীমহি
- বোধা যেদিকে যেতে সাহস করে না অবোধা সেদিকে ধায়
- পা না ভিজলো যার, বড় কৈ মাছটা তার
- পানাপুকুরে ডুবে মরা
- সত্যবাদী যুধিষ্ঠির
- বোঝার ওপর শাকের আঁটি
- বোকার সাথে মোকাবিলা করা বোকামি
- সত্যবাদী দুইজন অজ্ঞ ও বালকগণ
- পান হতে চূন খসে না
- বোকার জিভ/মুখ বুদ্ধির আগে ছোটে
- সত্যের কাটাছেঁড়া হলে সত্য স্পষ্টতর হয়
- পান পুত্লে শ্রাবণে খেয়ে না ফুরায় রাবণে
- পান পান্তা ভক্ষণ ঐ তো পুরুষের লক্ষণ আমি অভাগী তপ্ত খাই কোন দিন বা মরে যাই
- সত্যং ব্রুয়াৎ প্রিয়ং ব্রুয়াৎ, ন ব্রুয়াৎ সত্যমপ্রিয়ম
- বোকার কাছে টাকা থাকে না
- বোকা হাসে অন্যের হাসি দেখে
- সত্যং কণ্ঠস্য ভূষণম
- পাদমেকং নঃ গচ্ছামি
- বোকা সাজতে গেলে বুদ্ধিমান হতে হয়
- পাদপানাং ভয়ং বাতাৎ পদ্মানাং শিশিরাদ্ভয়ম্, পর্বতানাং ভয়ং বজ্রাৎ সাধূনাং দুর্জনাদ্ভয়ম্
- বোকা সহজেই রেগে যায়, জ্ঞানী ধৈর্যশীল হয়
- সত্য কখনো গোপন/চাপা থাকে না
- পাথরের সেতু পার হওয়ার আগে পাথরটা পরীক্ষা করে নিও
- সৎলোককে অবিশ্বাস করে ঠকার চেয়ে অসৎলোককে বিশ্বাস করে ঠকা শ্রেয়
- বোকায় বিশ্বাস করে জ্ঞানী বিচার করে
- পাথরে লেখা মোছে না
- বোকাবন্ধুর চেয়ে বুদ্ধিমানশত্রু থাকা ভাল
- সৎকল্যাণপরম্পরা
- বোকা তার বোকামির জন্য শাস্তি পায় জ্ঞানী তার জ্ঞানের জন্য পুরস্কৃত হয়
- পাথরে পাঁচ কিল
- পাথর জলে হাজার বছর ডুবে থাকলেও রসসিক্ত হয় না
- বোকা কথা বলে জ্ঞানী শোনে
- সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা
- বৈরিতা অন্যকে আঘাত করে, কিন্তু নিজে আহত হয়
- পাথর জলে গলে/পচে না
- বৈদ্যনাথের ষাঁড়
- বেহায়ার নেই লাজ নেই অপমান সুজনের এককথা মরণ সমান
- পাতের ভাত দে পুষলো যোগী উলটে বলে পরবাস কি
- বেহায়ার বালাই নেই
- সঙ্কীর্ণমনা আত্মকেন্দ্রিক হয়
- পাতাচাপা কপাল আর পাথরচাপা কপাল
- সখের প্রাণ গড়ের মাঠ
- বেশি যদি খেতে চাও, কম খাও তবে
- পাত কাটতে/পাড়তে দেরী সয় না
- বেশি তাড়াহুড়া করলে বিলম্ব হতে পারে
- সক্ষমব্যক্তির কাছে কোন কাজই কঠিন নয়
- পাণডুবর্ণ ধারণ করা
- সকালে শোয়, সকালে ওঠে তার কড়ি বৈদ্য না লোটে
- বেশি টানলে সূতা ছেঁড়ে
- বেশি জ্বালে ব্যঞ্জন মিষ্ট
- পাণৌ পয়সা দগ্ধে তক্রং ফুৎকৃত্য পামরাঃ পিবন্তি
- সকালে ক্ষিরা ক্ষিরা, দিনে ক্ষিরা হীরা রাতে ক্ষিরা জিরা/পীড়া
- পা ঢাকে তো (চাদরে) মাথা ঢাকে না, মাথা ঢাকে তো পা ঢাকে না
- সকালবেলার আমির রে ভাই ফকীর সন্ধ্যাবেলা
- বেশি কচলালে লেবু তিতা/তেতো
- সকাল দিনের আভাস দেয়
- বেশি কৌতুক করলে ব্যক্তিত্ব নষ্ট হয়, বেশি হাসলে প্রভাব ক্ষুণ্ণ হয়
- পাঠান মুঘল হদ্দ হল, ফারসি পড়ে তাঁতি
- সকলগুণভূষা চ বিনয়ঃ
- সকলকে পারা যায়, পায়ে-পড়াকে পারা যায় না
- বেল পাকলে কাকের কি?
- পাগের বড়াই মাগের কাছে
- পাগলের সাত খুন মাপ
- বেয়ানে বাদল বাদল নয় মায়ে ঝিয়ে কোঁদল কোঁদল নয়
- পাগলের গোবধে আনন্দ
- সংসার/জগৎ আনন্দময়; যার মনে যা লয়
- বেনোজল ঢুকিয়ে খরজল বার করা
- বেনের কাছে মেকি চালানো
- পাগলে কিনা বলে, ছাগলে কিনা খায়
- পাগলা নাও ঝুলাইস/দোলাস না; কী–আমি তো বাতায় খাড়া
- পাগলা সাঁকো নাড়িস নে, ভাল মনে করে দিয়েছিস
- ত্বয়া হৃষীকেশ হৃদিস্থিতেন যথা নিযুক্তোহস্মি তথ করোমি
- বেদে চেনে সাপের হাঁচি
- বেদে কি চেনে কর্পূরের গুণ শুঁকে শুঁকে বলে সৈন্ধব নূন
- পাগলা ভাত খাবি, না হাত ধোব কোথায়?
- তোরে মেরে কুমীরে খাক আমারে শালুক তুলে দে
- বেদনাবোধ না থাকার অর্থ তুমি মানুষ নও
- পাগল না ছাগল
- পাগল কি গাছে ফলে, আক্কেলেতে পাগল বলে
- তোর তেল আঁচলে ধর আমার তেল বোতলে ভর
- পাখির মধ্যে ওঁচা নাম কাদাখোঁচা
- বেগুনের হাড় গজানো
- পাখির প্রাণ অল্পেই যান
- বেগুনগাছে আঁকশি
- পাখির পরিচয় তার গানে মানুষের পরিচয় তার কথায়
- তোমারে দেখিয়া দুঃখে মোর বুক ফাটে তুমি খাও ভাঁড়ে জল আমি খাই ঘাটে
- পাখিমারার ঘরে চড়ুইয়ের বাসা
- বেগারের দৌলতে গঙ্গাস্নান
- তোমার সামনে খাড়া ছাগলকে ভয় কর; পিছনে খাড়া ঘোড়াকে ভয় কর, আর চারিদিকে খাড়া মূর্খগুলিকে ভয় কর
- পাখিপড়া মত পড়ানো
- তোমার রাগে অন্য পুড়বে না তুমি নিজে পুড়বে
- বেগার খাটবে তো বেকার থাকবে না
- তোমার যেমন ভালোবাসা মুসলমানের মুর্গীপোষা
- পাখি চিনে উঁচু ডাল, মাছ চিনে গভীর জল
- বেগম চেনে না বেগুন
- পাখি চিনি গানে, ব্যক্তি চিনি কথায়
- তোমার ভাবনা অনুসারে তোমার জীবন গড়ে ওঠে- কনফুসিয়াস
- বেকারের চেয়ে বেগার ভাল
- পাখি উড়ে যায় তার পালকের গুণে
- তোমার পীর সিন্নি খেয়েছে
- বে-আক্কেলরে আক্কেল দিলে নিজের আক্কেল ক্ষয়, আক্কেল্রে আক্কেল দিলে আরো আক্কেল হয়
- পাকা লোক ফাঁকা কথায় ভোলে না
- তোমার পিঠে তখন একটি লোক উঠবে যখন তুমি পিঠ নীচু করবে
- বেঁধে মারে সয় ভাল
- বেঁড়ে গরুর লেজ ধরে বৈতরণী পার হওয়া/ স্বর্গে যাওয়া
- পাকা আম দাঁড়কাকে ঠোকরায়
- তৈরী খাবার ছেড়ো না
- তৈরী খাবার ছেড়ো না'
- বেঁড়ে গরুর ওকড়া (কাঁটাফল) বনে ভয় নেই
- পাকা আম দাঁড়কাকে খায়
- তেহি নো দিবসা গতাঃ
- বেঁড়েকে চমরা বলা
- পাকলে ডুমুর পড়ে মর
- তেলেজলেই মানুষের শরীর।
- বেঁড়েকে (লেজহীন) চমরা (সুন্দর লেজযুক্ত) বলা
- পাইলাম থালে দিলাম গালে; পাপ নাই তার কোনকালে
- বেঁটে লোক হেঁট হয়
- তেলে জলে খাপ/মিশ খায় না
- পাঁশ (ছাই) পেড়ে কাটি, ভুঁয়ে না রক্ত পড়ে
- তেলামাথায় ঢালো তেল রুখু/শুখনো মাথায় ভাঙো বেল
- বেঁচে থাকলে বাপের নাম
- পাঁড়ে জী পছ্তায়ে উওহী চানাগুড় খায়ে
- তেলাপোকা আবার পাখি ভেরাণ্ডা আবার গাছ
- পাঁচশ জুতা গুণে খায়, ফুলের ঘায়ে মুর্ছা যায়
- বেঁচে থাক মোর চুড়াবাঁশি মিলবে মেলা রাণীদাসী
- পাঁচো আঙ্গুলি ঘি মে
- পাঁচহাত বুকের পাটা
- বৃষ্টি অঝোরে ঝরে না
- তেল তামাক ময়দা যত ডলো/রগরাও ফয়দা
- পাঁচ রবি যে মাসে পায় ঝরা কিংবা খরায় যায়- খনা
- বৃষ্টি অঝোরে ঝরে
- তেল কম ভাজা মচমচ
- তেন তক্তেন ভুঞ্জীথা, মা গৃধঃ কস্যস্বিদ্ ধনম্
- বৃশ্চিকভিয়া পলায়মানেস অহিমুখে নিপাতঃ
- তেজসাং হি ন বয়ঃ সমীক্ষতে
- পাঁচ পাগলের ঘর, খোদা রক্ষা কর
- বৃন্দেদূতী
- পাঁচ নকলে আসল খাস্তা
- তৃষ্ণৈকা তরুণায়তে
- বৃদ্ধস্য বচনং গ্রাহ্যমাপৎকালে হ্যপস্থিতে
- তৃষ্ণাবধিং কো গতঃ
- বৃদ্ধস্য বচনং গ্রাহ্যং
- পাঁচদিন চোরের একদিন গৃহস্থের/সাধুর
- তৃষ্ণা এগোয় না জল এগোয়?
- বৃদ্ধস্য তরুণী ভার্যা
- পাঁচ আঙুল সমান হয় না
- তৃণৈগুণত্ব মাপন্নৈর্বদ্ধন্তে মত্তদন্তিনো
- বৃদ্ধস্য তরুণী বিষং
- তৃণবন্মন্যতে জগৎ
- পাঁকের মাঝে পদ্ম ফুটেছে
- বৃথা আড়ম্বরে কাজ হারানো
- পাঁকালমাছের গায়ে পাঁক লাগে না
- বৃক্ষ তোমার নাম কী? ফলেন পরিচীয়তে
- তুমি হৃদয় দিয়ে যে প্রকার ভাব তোমার প্রকৃতিও সেইপ্রকার হয়
- পহেলে দর্শনধারী, পিছে গুণবিচারী
- পশ্চিমে ধনু নিত্য খরা, পূর্বে ধনু বর্ষে ধারা- খনা
- বুভুক্ষিত কিং দ্বিকরেণ ভুঙ্তে
- তুমি প্রশ্ন কর উত্তর পাবে; তুমি খোঁজ কর সন্ধান পাবে, তুমি দরজায় কড়া নাড়ো দরজা খুলে যাবে
- তুমি যাবে বঙ্গে কপাল যাবে সঙ্গে
- পলতাগাছে পটল ফলেছে
- বুনলাম ধান, হল তিল, ফলল রুদ্রাক্ষ, খেলাম কিল
- তুমি যতটা মূল্যবান ঠিক ততটা সমালোচনার পাত্র
- বুনলাম ধান, হল তিল
- পর্বতো বহ্নিমান্ ধুমাৎ
- তুমি যতক্ষণ না থামছো ততক্ষণ তুমি কতটা ধীরে যাচ্ছো তা বিবেচ্য নয়- কনফুসিয়াস
- বুদ্ধিহীনতাই সর্ববাধিক দারিদ্র
- তুমি চল ভাগ্য তোমার সাথে চলবে
- পর্বতের মূষিক প্রসব
- তুমি চল/ফেরো ডালে ডালে আমি চলি পাতায় পাতায়
- পর্বতের আড়ালে আছি
- বুদ্ধির্যস্য বলং তস্য, নির্বুদ্ধিস্য কুতো বলং
- বুদ্ধির সীমা আছে, বোকামীর কোন সীমা নেই
- পর্বত মহম্মদের কাছে না গেলে মহম্মদ পর্বতের কাছে যাবে
- তুমি কি শান্ত থাকতে পারো, তবে তুমি জ্ঞানী, তুমি কি রেগে যাও, তবে তোমার মত মূর্খ নেই
- বুদ্ধির আগে বোকার জিভ ছোটে
- পরোপদেশে পাণ্ডিত্যং সর্বেষাং সুকরং নৃণাম্
- তুমি কার, কে তোমার, কারে বলরে আপনার?
- তুমি অধম বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন- বঙ্কিমচন্দ্র
- বুদ্ধি যার যশ তার
- বুদ্ধি যার বল তার
- পরোপকারঃ পূণ্যায়, পাপায় পরপীড়নম্
- পরোপকার করে যাও কিন্তু কৃতজ্ঞতা প্রত্যাশা করো না
- বুদ্ধিমানের কাছে ছোট্ট একটা ইঙ্গিতই যথেষ্ট
- তুকতাক ছয়মাস কপালে যা বারোমাস
- তুঁষহীন তণ্ডুলের অঙ্কুরোদ্গম হয় না
- পরোক্ষে কার্যহন্তারং প্রত্যক্ষে প্রিয়বাদিনম, বর্জয়েৎ তাদৃশ্যং বন্ধুং বিষকুম্ভং পয়োমুখম্
- পরের হাতে ধন, যেতে কতকক্ষণ
- বুদ্ধিমান সমস্যার সমাধান করে; প্রতিভাবান সমস্যা প্রতিরোধ করে
- বুদ্ধিমানলোকের কাছে সুখ একটি বিরল বিষয়
- তীর্থের কাকের মত বসে থাকা
- পরের হাতে ধন, পেতে অনেকক্ষণ
- পরের সোনা দিও না কানে, কেড়ে নেবে হ্যাঁচকা টানে
- তিষ্ঠত্যেকাং নিশাং চন্দ্রঃ শ্রীমান সম্পূর্ণমণ্ডল
- বুদ্ধিমান কাজ শুরু করলে কাজ শেষ করে
- বুদ্ধি ব্যবহার করলে বুদ্ধির বৃদ্ধি হয়
- তিল পড়লে তাল পড়ে
- পরের সুখ কাড়তে যেও না নিজের সুখ হারিয়ে যাবে
- বুদ্ধি না থাকলে বাপের পুকুরে ডুবে মরে
- পরের লেজে পড়লে পা তুলোপানা ঠেকে, নিজের লেজে পড়লে পা আগুনপানা ঠেকে
- তিনমাথা যার (অতিবৃদ্ধ লোক) বুদ্ধি নেবে তার
- পরের মাথায় দিয়ে হাত কিরা/দিব্বি করে নির্ঘাত
- তিন নকলে আসল খাস্তা
- পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে নিজে খায় কোষ
- পরের মাথা কেটে নাপিত
- তিনদিনের যোগী ভাতকে বলে অন্ন
- বুদ্ধিগুণে হা-ভাত, বুদ্ধিগুণে খা-ভাত
- পরের মন আঁধার কোণ
- বুড়ো হলে বাহাত্তুরে পায়
- তিনটি বই একবার পড়ার চেয়ে একটি বই তিনবার পড়া শ্রেয়
- পরের মন্দ করতে গেলে নিজের মন্দ আগে হয়
- বুড়ো হলো বক চেনে না
- পরের ভাতে বেগুন পোড়া
- তিনটি জিনিস বেশিদিন লুকিয়ে থাকে না, যথা- চন্দ্র সূর্য ও সত্য
- পরের ভাতে পুষলো যোগী উল্টে বলে পরবাস কি
- তিনজন জানে তো ত্রিশজন জানে
- বুড়োশালিক পোষ মানে না
- বুড়োর নেই কাজ (বেড়া) ভাঙে আর বাঁধে, বুড়ির নেই কাজ চালধান ফেলে আর বাছে
- পরের ভাতে কুকুর পোষা
- তিন কানে গেলে গুপ্তকথা প্রকাশ হয়ে যায়
- পরের বয়স নিজের পরমায়ু কেউ কম দেখে না
- তিনইঞ্চির একটা জিভ একজন সাতফুট মানুষকেও কাৎ করতে পারে
- বুড়োয় বুড়োয় কথা প্রতিকথায় কাশি, যুবায় যুবায় কথা প্রতিকথায় হাসি
- পরের পিঠে বড় মিঠে
- বুড়ো মেরে খুনের দায়
- তাস তামাক পাশা এ তিন সর্বনাশা/তাস দাবা পাশা তিন কর্মনাশা
- পরের ধনে বরের বাপ
- তালৈয়ের (ভাই/বোনের শ্বশুর) চেয়ে পুতরা ভারি;
- বুড়োবোকারা বোকার সেরা
- পরের ধনে পোদ্দারগিরি
- তাল বাড়ে ঝোপে খেজুর বাড়ে কোপে (খনা)
- তালপ্রমাণ বাড়ে তিলপ্রমাণ কমে
- বুড়োবয়সে ভীমরতি
- বুড়োবয়সে ধেড়েরোগ
- তালপুকুর নামে ঘটি ডোবে/বোড়ে না
- বুড়োবয়সে চূড়াকরণ
- পরের ধন নিজের বুদ্ধি কেউ কম দেখে না
- বুড়োদাদাকে গায়ত্রী শিখানো
- পরের ধন আপন ছালা, যত ইচ্ছা ভরে ফেলা
- পরের দেখে তোলে হাই, যা আছে তাও নাই
- তাল তামাক পাশা তিন কর্মনাশা
- বুঝলাম তোমার গিন্নিপনা, তেল থাকে তো নুন থাকে না
- বুঝতে নারি তোমার ঠার বল এক কর আর
- পরের দুধে দিয়ে ফুঁ, পুড়িয়ে এলেন নিজের মু
- পরের দুঃখ কেউ বোঝে না
- তাদের প্রায়শই পরিবর্তন করতে হবে, যারা সুখ এবং জ্ঞানে অবিচল থাকবে - কনফুসিয়াস
- বুঝ আয় কর ব্যয়
- বুজরুক বামুনের ভড়ং বেশি
- পরের তেলে কাপড় নষ্ট
- তাতে কিছু যায় আসে না কত আস্তে তুমি হাঁটছো যদি না তুমি থেমে যাও- কনফুসিয়াস
- পরের তরফে খায় ঘি, তার আবার খরচ কি
- তাড়াহুড়া করলে বিলম্ব হয়
- বুকের পাটা পাঁচ হাত
- বুকে বসে দাড়ি উপড়ানো
- পরের জিনিস পায়, হেগো পোঁদে খায়
- তাজমহল একদিনে তৈরী হয় নি
- বীরভোগ্যা বসুন্ধরা
- পরের পুতে বরের বাপ
- পরের ছেলে মোটাই/হাঁদাই
- বিস্তরে বাড়ে পতন
- পরের ছেলেটা খায় এতটা, বেড়ায় যেন বাঁদরটা; নিজের ছেলেটি খায় এতটি, বেড়ায় যেন লাটিম্টি
- তস্য তদেব মধুরং যস্য মনো যত্র সংলগ্নম
- বিষ্ঠায় ঢিল/ঢেলা মারলে নিজের গায়ে ছিটকে পড়ে
- পরের ছেলে/বিড়াল খায় বনে পানে চায়
- তস্মিন্ তুষ্টে জগৎ তুষ্টঃ
- পরের চাল পরের ডাল, নদে করেন বিয়ে
- বিষাদপ্যমৃতং গ্রাহ্যমমেধ্যাদপি কাঞ্চনম
- পরের ঘোল খাবার লোভে নিজের গোঁফ কামায়
- তলোয়ার যার, দেশ তার
- বিষহারা/হীন সাপকেও ফণা ধরতে হয়
- তর্কে জেতা নয়, তর্কে না জড়ানোই বুদ্ধিমানের কাজ
- বিষহারা ঢোঁড়া গর্জন মুল্লুকজোড়া
- পরের ঘাড়ে বন্দুক রেখে শিকার
- বিষস্য বিষসৌধম
- তর্কই জ্ঞানের উৎস
- পরের ঘরে খায় দায়, আঠারো মাসে বছর যায়
- তমসোমা জ্যোতির্গময়, অসদোমা সদগময়, মৃত্যোর্মা অমৃতগময়
- বিষয় বুঝে ব্যবস্থা
- পরের গোয়ালে গোদান
- বিষবৃক্ষোপি সংবর্দ্ধ্য স্বয়ং ছেত্তুমসাম্প্রতম
- পরের গাছের আমটি মিষ্টি
- তপ্তজলে ঘর পোড়ে না
- পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি এ জীবন মন সকলি দাও, তার মতাে সুখ কোথাও কি আছে আপনার কথা ভুলিয়া যাও'
- বিষ নেই তার কুলোপানা চক্কর
- তন্নষ্টং যন্ন দীয়তে
- পরের কাপড়ে ধোপার নাট
- বিষ থেকেও অমৃত নেওয়া যায়
- বিষ খেয়ে বিশ্বম্ভর
- পরের কাজটা পরে করি
- তন দেখলে মন নাশ, তল দেখলে সাধু নাশ
- তত্র মৌনং হি শোভনম
- পরের কথায় লাথিচাপড়, নিজের কথায় ভাতকাপড়
- বিষকুম্ভম পয়োমুখম
- বিশ্বাসো নৈব কর্তব্যঃ
- তক্রান্তং খলু ভোজনম
- পরের অনিষ্ট করতে গেলে নিজের অনিষ্ট হয়
- বিশ্বাসে মিলায় বস্তু/কৃষ্ণ, তর্কে বহুদূর
- ঢোল কা ভিতর পোল (ফাঁপা)
- পরে তসর (তসরের কাপড়) খায় ঘি, তার আবার খরচ কি
- ঢেউ দেখে লা (নৌকা) ডুবিও না
- বিশ্বাসে ভাত সিদ্ধ হয় না, আগুন লাগে
- পরুষ্কারেণ বিনা দৈব ন সিদ্ধতি
- বিশ্বাসে পেট ভরে না, খাদ্য লাগে
- পরীক্ষা জানার আগ্রহকে মেরে ফেলে
- বিশ্বাসে পাহাড় টলে
- ঢেঁকি স্বর্গে গিয়ে/গেলেও ধান ভানে
- পরিশ্রমী কখনো দুঃখী হয় না
- ঢেঁকিশালে/ঢেকশেলে যদি মানিক পাই, তবে কেন পর্বতে যাই
- পরিশ্রম সাফল্য চাবিকাঠি
- বিশ্বাসেই সিদ্ধি
- বিশ্বাসঘাতক নিজের মৃত্যু ডেকে আনে
- পরিষ্কার হাত ধোয়ার প্রয়োজন হয় না
- ঢেঁকিশাল/ঢেকশেল দিয়ে কটক যাওয়া
- পরিষ্কার বিবেক মিথ্যা অভিযোগে হাসে
- বিশ্বকর্মার বেটা বিয়াল্লিশ কর্মা
- পরিষ্কার বিবেক বজ্রপাতেও শান্তিতে ঘুমায়
- ঢেঁকি ভজে স্বর্গে যাওয়া
- ঢেঁকি কেন গাঁ বেড়াক না গড়ে পড়লে হল
- পরিতে হবে শাঁখা, তবে কেন মুখ বাঁকা
- বিশ্বকর্মার সূঁচ গড়া
- পরিচিতি উপেক্ষার জন্ম দেয়
- বিশ্বকর্মা কেমন কারিগর তা জগন্নাথদেবেই প্রকাশ
- বিশিষ্টৈচ বিশিষ্টাতাম
- ঢিল মারলে পাটকেল খেতে হয়
- পরিচয়ে সত্যনাশ
- বিলেত ঘুরে মক্কা যাওয়া
- ঢাল নেই তলোয়ার নেই আদ্দিরাম/নিধিরাম সর্দার
- পরিচয়ে সতীত্ব নষ্ট
- বিল শুকালে বকের আমোদ
- পরহিংসা নরকবাস
- পরহস্তং গতং যা ধনম পুস্তকস্থা চ বিদ্যা ন সা তদ্ধনম
- বিলম্বিত স্বীকৃতি থেকে তৎক্ষনাৎ অস্বীকৃতি ভাল
- বিলম্বিত বিচার অবিচারের সমান
- পরহস্তং গতা গতাঃ
- ঢাকী শুদ্ধু বিসর্জন
- বিলম্বে কার্যসিদ্ধি
- পরশ্রীকাতর ব্যক্তি সব থেকে বেশি অসুখী হয়-আরবী প্রবাদ
- পর রেখে ঘর নষ্ট
- ষোলকড়া কানা
- বিয়ে হলে ঘর চলে না
- বিয়ে ফুরালে বাজনা বাজে
- পরভাতি তবু সয় পরঘরী কিছুতে নয়
- ষোলআনা মালিক
- ষোলআনা ভূয়া
- বিয়ে ফুরালে ছাদনাতলায় লাথি
- বিয়ে করতে কড়ি ঘর ছাইতে দড়ি
- পরপ্রত্যাশী নর গাছে উঠে মর
- ষোলআনাই উসুল/লাভ
- পরপ্রত্যাশী দুপোর (দুইপ্রহর) উপোসী
- ষোলআনা বাজিয়ে নেওয়া
- বিয়ে কর কালো তাই গৃহস্থের ভালো
- পরবুদ্ধির্বিনাশায়
- বিবি সেজে বসে আছে, ডুলি/কাহারের দেখা নেই
- ষাটের/ষেটের বাছা ষষ্টীদাস
- পরনিন্দা অধোগতি
- ষাঁড়ের শত্রু বাঘে খায়
- বিবি যখন বড় হবে মিঁয়া তখন কবর যাবে
- পরদারাং পরদ্রব্যং পরীবাদং পরস্য চ পরিহাসং গুরোঃ স্থানে চাপল্যঞ্চ বিবর্জয়েৎ
- ষত্ব-ণত্ব জ্ঞান নেই
- বিবাহ প্রেমের গোরস্থান, কিন্তু শান্তির আস্তানা
- ষন্ডা সবসময় কাপুরুষ
- বিপদে শালগ্রাম, নইলে শিলা
- পরদার পাপ বলে বাঁদী রাখে নাই; দুঃখভোগ হেতু হিন্দু করেছে গোঁসাই
- বিপদে যে হতবুদ্ধি হয় না সে বিপদ কাটিয়ে ওঠে
- ষণ্ডামার্কা গুরু
- ষড়রিপু জয়ী বিশ্বজয়ী
- বিপদ বলে কয়ে আসে না
- পরতরফে খায় ঘি, তার আবার খরচ কি?
- পর কি বোঝে পরের ব্যথা
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদ
- বিপদে বন্ধু চেনা যায়
- বিপদে/বিপাকে পড়ে রামনাম/শ্রীমধুসূদন
- শ্রোতব্যঃ শ্রুতিবাক্যেভ্যো মন্তব্যশ্চোপপত্তিভিঃ
- পর কখনও আপন হয় না
- বিপদে পড়ে রামনাম/শ্রীমধুসূদন
- বিপদে পড় নেই ভয়; অভিজ্ঞতায়/বুদ্ধিবলে হবে জয়
- পর আর পরমেশ্বর
- শ্রেয়াংসি বহুবিঘ্নানি
- বিপদ জেনেও যে পদক্ষেপ নেয় না, সেই প্রকৃত মূর্খ
- পয়োগতে কিং খলু সেতুবন্ধনম
- শ্রেয়সি কেন তৃপ্যতে
- শ্রেয়মানুষ নিজের মধ্যে যা খোঁজে, হীনমানুষ অন্যদের মধ্যে তা চায়
- পয়সা লেচিতো/সিঞ্চতি নিত্যং ন নিম্বো মধুরায়তে
- বিপদকে ডেকো না বিপদ তোমার পিছু নেবে
- পয়সায় পয়সা আসে
- শ্রাদ্ধ গড়ায়
- বিপদকালে মধুসূদন/হরিনাম
- শ্রদ্ধার ছাই হাত পেতে খাই
- পয়সা পেলে কাঠের ঘোড়া (ধর্মরাজ) নড়েচড়ে/হাঁ করে
- বিপদকালে বন্ধুর পরীক্ষা
- বিপদকালে ছাগলও চাট মারে
- শ্রদ্ধাবান লভতে জ্ঞানম
- পয়সা দিলে বাঘের দুধ মেলে
- পয়সা দিয়ে খাই দই, কি করবে মোর গয়লা সই
- বিপদই মানুষের প্রকৃত কষ্টিপাথর
- পয়সা থাকলে বেয়াই-এর বাপের শ্রাদ্ধ হয়; না থাকলে নিজের বাপের শ্রাদ্ধ হয় না
- শ্বশুরবাড়ী মথুরাপুরী তিনদিন পর ঝাঁটার বাড়ি
- শোল বোয়ালের পোনা, যার যারটা তার কাছে সোনা
- পয়সা জমে টাকা হয়
- বিপদ একা আসে না
- শোকো নাশয়তে ধৈর্য্যং, শোকো নাশয়তে শ্রুতম্ শোকো নাশয়তে সর্বং নাস্তি শোকসম রিপুঃ
- পয়ঃপানং ভুজঙ্গানাং কেবলং বিষবর্ধনং
- বিন্দুবিন্দু বৃষ্টি করে পুকুর সৃষ্টি
- শৈলে শৈলে ন মাণিক্যং মৌক্তিকং ন গজে গজে, সাধবো ন হি সর্বত্র চন্দনো ন বনে বনে
- বিন্দুবিন্দু জল পাথর ফুটো করে
- পয়ঃনালি দিয়ে গঙ্গাজল বয় না
- পয়ঃ সিঞ্চতে নিত্যং ন নিম্বু মধুরায়তে
- শেষ সুখই সুখ
- বিন্দু বলে আয়রে বিন্দু গড়ে তুলি মহাসিন্ধু
- পবিত্র মন পাপমুক্ত থাকে
- শেষ রক্ষাই আসল রক্ষা
- বিনাস্বদেশীভাষা মেটে কি আশা
- শেষ খড়কাঠি উটের পিঠ ভাঙে
- বিনাসম্বলে পথ চলতে নাই
- পথের বাঁকে পথ শেষ হয় না, যদি না তুমি ফিরতে অক্ষম হও
- পথের গু রথে যায়
- বিনাশ্রয়ং ন তিষ্ঠন্তি কবয়োবনিতা লতাঃ
- পথে হাগে আবার চোখ রাঙায়
- শেয়ানে শেয়ানে কোলাকুলি
- বিনাশকালে ভগবান
- পথে পেলাম কামার, দা গড়ে দে আমার
- শেয়ানে ঠকলে বাপকেও বলে না
- বিনাশকালে বিপরীতবুদ্ধি
- শেয়ানা ঘুঘুর ছা ফাঁদে দেয় না পা
- পথি নারী বিবর্জিতা
- বিনা রক্তপাতে পাপ ধোয় না
- বিনা যুদ্ধেন কেশব
- শেখার কোন বয়স নেই
- পথ ভাবে আমি দেব, রথ ভাবে আমি; মূর্তি ভাবে আমি দেব, হাসে অন্তর্যামী- রবীন্দ্রনাথ
- বিনাবাতাসে গাছের পাতা নড়ে না
- শূন্য থেকে কিছুই আসে না
- পথ চলবে জেনে, কড়ি নেবে গুণে
- পতির পূণ্যে সতীর পূণ্য
- শূন্যকলসি বাজে বেশি
- শূন্যকলসি শুকনা না
- বিনাদানে মথুরা পার
- পণ্ডিতেষু গুণাঃ সর্বে মূর্খে দোষা হি কেবলম্
- শূন্য কলসী, শুকনা না (নৌকা), শুকনা ডালে ডাকে কাক, যদি দেখ মাকুন্দ চোপা, এক পা না যেও বাপ- খনা
- বিনাকারণে কেউ কারও বন্ধু নয়, কেউ কারও শত্রু নয়
- পণ্ডিতঃ ধিয়েন পশ্যতি
- শুস্ককাষ্ঠে ব্রহ্মশাপ
- পণ্ডিত শিখে দেখে, মূর্খ শিখে ঠেকে
- বিনাকারণে কাউকে দোষারোপ করো না, সে যখন তোমার কোন ক্ষতি করে নি
- শুরুতে সবকিছু কঠিন মনে হয়
- পণেক পেলে ক্ষণেক গায়, কাহনেক পেলে দিনভর গায়
- বিনয়ীরা সুবিধাবাদী হয়, সুবিধাবাদীরা বিনয়ী হয়
- শুরু ভাল হলে অর্ধেক কাজ সম্পন্ন
- পড়ে পাশা তো জেতে চাষা
- বিধির বিধান/লিপি কপালজোড়া/কপালে লেখা
- শুরু খারাপ হলে শেষও খারাপ হয়
- পড়ে পাওয়া চোদ্দ আনার ষোল আনাই লাভ
- বিধি যদি বিপরীত, কেবা করে তার হিত
- শুয়োরের মুখে শাঁকালু/শাঁখালু
- পড়ে পাওয়া চোদ্দ-আনা
- শুয়োরের কপালে সিঁদুর লাগে না
- বিধি যদি করে মন, তুষ্ট হতে কতক্ষণ
- পড়েছি মোগলের/যবনের হাতে, খানা খেতে হবে সাথে
- বিধি যখন মাপায় অল্প-অল্প/উপরি-উপরি চাপায় চাপায়
- শুয়োরের কপালে গঙ্গামাটির ফোঁটা
- পড়ে গিয়ে পদ্মনাভ
- বিধি যখন চাইবেন তখন ছুটি পাইবেন
- শুয়োরে চেনে কচু আর ঘেচু
- বিধি বাদী দুই সমান
- পড়িলে ভেড়ার শৃঙ্গে হীরার ধারও ভাঙে
- পড়শীর মুখ না আরশির মুখ?
- বিধাতার বাজী, কেউ খায় পলান্ন কেউ খায় কাঁজি
- শুয়োর যদি কথা বলতে পারত, তবে ঈশ্বর শুয়োরের মত দেখতে হতো
- শুয়োর বড় হলেও হাতি হয়না
- পড়শী না বঁড়শি?
- বিদ্বান সর্বত্র পূজ্যতে
- শুভস্য শীঘ্রম্ অশুভস্য কালহরণম্
- বিদ্বান সকল গুণের আধার, অজ্ঞ সকল দোষের আকর
- পড়লো ফাগুন তো উঠল আগুন
- শুভ সূচনা হলে অর্ধেক কাজ সম্পন্ন হয়
- বিদ্বত্বঞ্চ নৃপত্বঞ্চ নৈব তুলং কদাচন, স্বদেশে পূজ্যতে রাজা বিদ্বান সর্বত্র পূজ্যতে
- বিদ্যাহীনা ন শোভন্তে নির্গন্ধা ইব কিংশুকাঃ
- পড়লো কথা সভার/হাটের মাঝে, যার কথা তার গায়ে/বুকে বাজে
- শুনলে সাড়া তো নিলে/ভাঙলে পাড়
- বিদ্যা স্তব্ধস্য নিস্ফলা
- পড়লে কথা বুঝতে নারে সেই বা কেমন মেয়ে, হাল নাই কাছি নাই সেই বা কেমন নেয়ে
- বিদ্যাশূন্য ভট্টাচার্য নাকি বিদ্যাসুন্দর ভট্টাচার্য
- শুনলে সাড়া তো নিলে পাড়া
- পড়লে কথা বুঝতে নারে সেই বা কেমন পড়শী, ছিপ ফেললে মাছ খায় না সেই বা কেমন বঁড়শী
- বিদ্যা শুভকরী কিন্তু স্বল্পাবিদ্যা ভয়ঙ্করী
- শুধু হাত মুখে ওঠে না
- পড়তা যখন হয়, ধুলিমুঠো করলে সোনা্মুঠো হয়
- শুধু মেঘে মাটি ভেজে না
- পট্টবস্ত্রে গুঞ্জফল মূল্য নাহি হয়, ছিন্নবস্ত্রে মোতির মূল্য নাহি হয় ক্ষয়
- বিদ্যারত্নং মহাধনম
- শুধু বিজ্ঞতম এবং মহামূর্খরাই পরিবর্তিত হয় না
- পঞ্চভির্মিলিতৈ কিং যজ্জগতী হ ন সাধ্যতে
- বিদ্যার চেয়ে বন্ধু নাই, ব্যাধির চেয়ে শত্রু নাই
- শুধু পলতা পায় না ধনে পলতা চায়
- শুধু টাকায় যে বড়লোক হতে চায় সে নিতান্তই গরিব
- পছন্দের বোঝা অনুভূত হয় না
- বিদ্যা মিত্রং প্রবাসে চ মাতা মিত্রং গৃহেষু চ
- পচা শামুকে পা কাটা
- শুধু গৌর নয় গৌরহরি সমাদ্দার
- বিদ্যা, বিনয়, ভদ্রতাছাড়া কোন জিনিসই অতিরিক্ত ভালো নয়।
- পচা আদা ঝালের গাদা
- বিদ্যান সর্বত্র পূজ্যতে
- শুধু কানাই নয়, দাদা বলাই
- বিদ্যা ধনাদপি গরীয়সী
- পক্ষীর মধ্যে ওঁচা নাম কাদাখোঁচা
- শুকনো পাছায় আকন্দের আঠা
- বিদ্যা বিনয়ং দদাতি
- পঙ্গুও লঙঘায় গিরি
- শুকনো জমি জল শুষে নেয়
- বিদ্যাতুরাণাং ন সুখং ন নিদ্রা
- পঙ্কো হি নভসি ক্ষিপ্তঃ ক্ষেপ্তুঃ পততি মূর্ধানি
- শুকনো ডাঙায় আছাড় খাওয়া
- শুকনো ঘায়ে আকন্দের আঠা
- বিদ্যা ও বিত্ত কখনো সমান হয় না
- পকেট ভারি তো মন হালকা
- শুকনো ঘায় আকন্দের আঠা
- বিদ্যা কামদুঘা ধেনু
- পকেট খালি তো মুখ কালি
- ন্যাবা চোখ সব হলুদ দেখে
- বিদ্যয়া পূজ্যতে লোকে বিদ্যয়া সুখমন্নতে
- শুকনো কাঠে/গাছে জলসেঁচা
- ন্যাড়া মাথায় খুশবু তেল
- বিদেশে বন্ধুলাভো হি মরাবমৃতনির্ঝর
- ন্যাড়ামাথায় খোঁচার ভয়
- শুকনো কলসী বাজে বেশি
- শুকনো কথায় চিঁড়ে ভিজে না
- বিদুরের ক্ষুদকুঁড়া/শাকান্ন
- ন্যাড়া আর কখনো/কি বেলতলায় যায়?
- শুকনা কাঠ ভাঙে তবু নোয় না
- বিড়ালের কপালে টিকা
- ন্যাকা বোকা ঢলঢলে কাছা, এই তিনে প্রত্যয় করো না বাছা
- শুকনো আদার ঝাঁঝ মরে না
- বিড়ালকে মাছ খাইতে শিখাইও না
- ন্যাকড়ায় আগুন
- ন্যাকা আদুরে/ঢঙী চালশে কানা, জল বলে খায় চিনির পানা
- বিড়াল ভীরু হলে ইঁদুর বাহাদুর
- বিড়াল বলে মাছ খাব না, আঁশ ছোব না, কাশী যাবো
- শুঁটকির নাওয়ের (নৌকার) বিলাই (বিড়াল) চৌকিদার
- বিড়াল বনে গেলে বনবিড়াল (বাঘ) হয়
- শীলং হি বিদুষাং ভুষণম
- শীলং সর্বত্র ভূষণং
- ন্যাংটার গলায় মোতির মালা
- নেহ ঘটত নিত পর ঘর জায়ে
- বিড়াল প্রথমরাত্রেই মারতে হয়
- নেশাতে বুক ফাটে, কুকুরে মুখ চাটে
- শীতকাল তোমায় জিজ্ঞাসা করবে সারা গ্রীস্ম কি করেছিলে
- বিড়াল থলির বাইরে এলো
- শিশুর বল কান্না
- নেয়ের এক নৌকা, না-নেয়ের/নিনেয়ের শতেক নৌকা
- শিশুরা বলে তারা কি করতে পারে
- নেবার কুটুম অনেক আছে দেবার তরে কেউ নেই
- বিড়াল তাড়িও না বরং খাবার থালা সরাও
- বিড়াল দূরে/সরে গেলে ইঁদুরেরা খেলে বেড়ায়
- শিশুরা এমন হাজারটা প্রশ্ন করতে পারে যার উত্তর সবচেয়ে জ্ঞানীলোকও জানে না
- নেবু কচলালে তেতো হয়
- বিড়াল কাঠের হোক, ইঁদুর ধরতে পারলেই হলো
- শিশু সব মানুষের পিতা
- নেপোয় (নৃপতি বা বাটপাড়) মারে দই
- নেড়া বেলতলায় দু'বার যায় না
- বিজ্ঞ যেথায় ভয় পায়, অজ্ঞ সেথায় আগে ধায়
- শিলা হলেই শালগ্রাম হয় না
- নেচে কুঁদে নাওরে জাদু মনের সুখে কবে যেতে হবে শিঙে ফুঁকে
- শিরে হলোে সর্পাঘাত, তাগা বাঁধবে কোথায়?
- বিছার ভয়ে পালিয়ে এসে সাপের মুখে পতন
- শিরঃ নাস্তি শিরোপীড়া
- বিচার করে দেখ ভাই এক ছাড়া দুই নাই
- বিক্রীতে করিণি, কিমঙ্কুশ বিবাদঃ
- শিরনি দেখে এগোয় কোঁৎকা দেখে পেছোয়
- নেংটি ইঁদুর পাহাড় কাটে
- শিয়ালের বেটা সিংহ হয় না
- নেংটার গলায় মোতির মালা
- নেই-মামার চেয়ে কানামামা ভাল
- শিয়ালের/শেয়ালের কাছে মুর্গী বর্গা
- বাহিরের জামাই মধুসূদন ঘরের জামাই মধো
- শিয়াল তার চামড়া পালটায় অভ্যাস পালটায় না
- নেই মাথা তার মাথাব্যথা
- নেই নাক তার গোঁফের বাহার
- শিয়াল একফাঁদে দুবার ধরা পড়ে না
- বাহিরে হাসিখুশি অন্তরে গরলরাশি
- বাহিরে সাদা সাজ, ভিতরে ঢাকাই কাজ
- নূন দিয়ে রাঁধিত ভালই হয় আলুন (নূনছাড়া খাদ্য) রাঁধতে তিনগুণ যায়
- শিবের সঙ্গে খোঁজ নাই গাজনের ঘটা ভারী
- শিবের কন্যা শিবকে দান
- বাস্তবচিত্র অনেক সময় কল্পনা/গল্পকেও হার মানায়
- নূন ছাড়া ঘি/ভাত মাটি
- শিবরক্ষক বন, বনরক্ষক শিব
- বাসনায় অর্ধেক ফল
- নুন খেলে গুণ মানি
- শিঙে হারিয়ে কাঁকুড়ে ফুঁ
- নুন খেয়ে নিমকহারামি
- বাসনায় সন্তোষ থাকা বিধেয়
- শিখানো কথা নিয়ে দরবারে যায়, কথা ফুরালে কী কয়?
- শিখলি কোথা? না ঠেকলুম/দেখলুম যেথা
- বালির বাঁধ শঠের পীরিতি এই দুইয়ের একই রীতি
- শিখণ্ডী খাড়া করা
- নুতন যোগীর ভিক্ষা নাই
- বালানাং রোদনাং বলং
- শিকারী বিড়ালের গোঁফ দেখে চেনা যায়
- নুতন নুতন ন'কড়া পুরাতন হলে ছ'কড়া
- নুড়িপাথর হাজার বছর ঝরণায় ডুবে থাকলেও রসসিক্ত হয় না- নজরুল ইসলাম
- শিকল কাটা টিয়া/পাখী পোষ মানে না
- বালকেই চাঁদ ধরতে চায়
- নীরুজস্য কিমৌষধৈঃ
- শিং ভেঙ্গে বাছুরের দলে/পালে
- বারোহাত কাঁকুড়ের তেরোহাত বীচি
- নীরবতা হিরণময়
- শাস্তি না দিলে শাসন হয় না
- বারো রাজপুতের তেরোহাঁড়ি কেউ খায় না কারো বাড়ি
- নীতিহীন মানুষেরা কাঁটাহীন ঘড়ির মত
- নীচো বদতি ন কুরুতে, বদতি ন সাধু করোত্যেব
- শাসন পালটায় শোষণ পালটায় না
- বারোমাসে বারোফল, না খেলে যা রসাতল- খনা
- বারো মাস ত্রিশদিন
- শাসন করা তারই সাজে সোহাগ করে যে
- নীচব্যক্তি শত্রু হলে অনিষ্ট করে, মিত্র হলে লোকনিন্দা হয়
- শালুক চিনেছে গোপালঠাকুর
- নিঃস্পৃহস্য তৃণং জগৎ
- বারোবছরে ফলে তাল যদি না লাগে গরুর লাল- খনা
- নিঃসারস্য পদার্থেস্য প্রায়েণাড়ম্বরো মহান
- বারোবছর চোঙার মধ্যে থাকলেও কুত্তার লেজ সোজা হয় না
- শালগ্রামশিলার শোয়া বসা সমান
- বারোটা বেজেছে
- শালগ্রাম পোড়ায়ে খেয়ে নুড়িপাথর দেখে ভয়
- নিষিদ্ধ ফল খেতে মিষ্টি
- শামুক দিয়ে পুকুর কাটা
- বারোটা ঝাড়লুম/দেখলুম তেরোটা মল, তুই না মরে অপযশ হল
- বারাঙ্গনা বৃদ্ধা হলে তপস্বিনী হয়
- নিশাশেষোন্মেষোন্মুখকমলকোরকপমোত্তেজিতহৃদয়সূর্য-বঙ্কিমচন্দ্র
- শান্তি বাইরে খুঁজতে যেও না
- নির্বুদ্ধি যদি উচ্চভাষে সুবুদ্ধি উড়ায় হেসে
- শান্ত বিবেক বজ্রপাতে ঘুমায়
- বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান, এইবারে তোমায় আমি/ঘুঘু বধিব পরাণ
- শান্তনদী দক্ষ মাঝি তৈরী করে না
- বামণের/বামনের/বামুনের ভাতে আছে
- নির্বিষ সাপের কুলোপানা চক্কর
- শান্তজল ধীরগামী
- বামণের/বামনের/বামুনের নজর নৈবদ্যের কলায়
- নির্বাণদীপে কিমু তৈলদানম
- শান্ত ও স্থির দাঁড়িয়ে থাকা গরুর দুধ দোহানো সহজ
- নির্ধনের ধন, অথর্বের যৌবন হলোে দিনে দেখে তারা
- বা্মণের/বামনের/বামুনের গরু খায় অল্প, নাদে বেশি, দুধ দেয় কলসি কলসি
- নির্ধনস্য কুতঃ সুখম?
- শানকির (ছোট থালা) পর বজ্রাঘাত
- বামণ/বামন/বামুন মন্ত্র পড়ে, পাঁঠার কলায় শুনে
- নির্জীব ভক্ষকো গৃধঃ সজীবভক্ষকো বকঃ
- শাককে শাক পাছায় মূলো
- বামণ/বামন/বামুন বাদল বান দক্ষিণা পেলেই যান- খনা
- শাকচোরকে শুলে
- নির্জনতা ঈশ্বরে পরিপূর্ণ
- বামণ/বামন/বামুন পরের জন্য নয়, বাউড়ি ঘরের জন্য নয়
- বামণ/বামন/বামুন গেল ঘর তো লাঙ্গল তুলে ধর
- শাক অম্বল পান্তা, তিন ওষুধের হন্তা
- নির্গচ্ছতি/নির্জগাম যদা গজভুক্তকপিত্থবৎ
- শাঁখের করাত আসতেও কাটে যেতেও কাটে
- নির্গুণ পুরুষের তিনগুণ ঝাল
- বামন (বেঁটেলোক) হয়ে চাঁদ ধরতে চায়
- বাবু যত বলে, পারিষদ বলে তার শতগুণ
- শসা খেয়ে জলকে টান তেমনি ভাইয়ের বোনকে টান
- বাবু মরেন শীতে আর ভাতে
- শ ষ স হয়েছে হ ক্ষ দেখবো
- বাবু পান না, তাই খান না
- নিরানব্বয়ের ধাক্কা
- শরীরের নাম মহাশয় যা সহাইবে তাই সয়
- বাবা পেটে, মা হাটে, আমি তখন বছর আটে
- বাবা পেটে, মা হাঁটে, আমি তখন বছর আটে
- শরীরকে আরামে রেখে জ্ঞানার্জন হয় না
- নিরাখালের খোদা রাখাল
- শরীরমাদ্যং খলু ধর্মসাধনম
- বাবাজীকি বাবাজী, তরকারীকি তরকারী
- শরীরপাত কিংবা কর্তব্যসাধন
- নিরস্তপাদপদেশে এরণ্ডোহপি দ্রুমায়তে
- বাপের বোন পিসি ভাতকাপড় দিয়ে পুষি মায়ের বোন মাসি কাদায় ফেলে ঠাসি
- শরীরং ব্যাধিমন্দিরম
- নিরবতা হল প্রকৃত বন্ধু যে কখনো বিশ্বাসঘাতকতা করে না
- বাপের বাড়ীর ঝি পান্তাভাতে ঘি
- নিয়মের জন্য মানুষ নয়, মানুষের জন্য নিয়ম
- শয়তানের মায়া বোঝা ভার
- বাপের জন্মে নেইকো চাষ, ধানকে বলে দূর্বাঘাস
- নিয়ম বড় বালাই
- শয়তানের পছন্দ ক্ষিপ্রতা, করুণাময় ঈশ্বর সবসময় ধীর
- নিয়ম থাকলে নিয়মের ফাঁক/ব্যতিক্রম আছে
- বাপের জন্মে নেইকো চাষ কার ধান কাটতে যাস?
- শয়তান ততটা কালো নয় যতটা ভাবা হয়
- বাপের জন্মে নেইকো গাই, চালুনি নিয়ে দুইতে যাই
- নিয়তিঃ কেন বাধ্যতে
- শয়তান সবসময় তোমার পিছনেই ঘোরাফেরা করে
- বাপের জন্মে চড়িনি ডুলি ভেঙে গেল মোর পাছার খুলি
- বাপের জন্মে/বয়সে কলমা নেই; গালভর্তি দাড়ি
- নিম নিসিন্দে যেথা মানুষ মরে না সেথা
- নিম তিতা নিসিন্দে তিতা তিতা মাকালফল; তার চেয়ে তিতা কন্যে বোন সতীনের ঘর
- শয়তান কখনো সাধু হয় না
- শয়তান এসে কড়া নাড়লে দরজা খুলো না
- বাপের গাঁতি না ধাপের গাঁতি যে রেখে খেতে পারে তারই গাঁতি
- নিমতলা দিয়ে যাও নি, নিমফল কখনো খাও নি?
- নিম কখনো মিষ্টি হয় না
- শমনদমন রাবণরাজা, রাবণদমন রাম
- বাপের উপরোধে সৎমায়ের পায়ে গড়
- নিবেদনের আগে প্রসাদ
- বাপ ভালা না ভাইয়া ভাইয়া, সবসে অচ্ছা রূপাইয়া
- শনৈঃ শনৈঃ চরৈবেতি
- শনৈঃ পর্বতলঙ্ঘনম্
- নিবেদনমিদং এতৎ
- বাপ জানে না সুরতি (জুয়া) খেলা, বেটা তীরন্দাজ
- নিবৃত্তরাগস্য গৃহং তপোবনম
- শনি সাত মঙ্গল তিন এর সব দিন দিন
- বাপ গুণে পো মা গুণে ঝি
- শনির দশা/দৃষ্টি হলে পোড়া শোল পালায়
- বাপ খেদানো মায় তাড়ানো ছেলে
- নিবানো আগুন আর জ্বেলো না
- শনিবারের মড়া দোসর খোঁজে/চায়
- বাপকা বেটা সিপাইকা ঘোড়া, কুছ না হোবে তো থোড়া থোড়া
- নিন্দা সৎলোকের কোন অনিষ্ট করতে পারে না।
- বানের আগে জেলেডিঙি
- শত্রোরপি গুণা বাচ্যা দোষা বাচ্যা গুরোরপি
- নিদানের বিধান নাই
- শত্রুর স্মিতহাসি থেকে বন্ধুর তিরস্কার/ভ্রুকুটি অনেক ভাল
- বানরের হাতে খন্তা
- শত্রুর শেষ রাখতে নাই
- নিদ নেই যোগীর আর নিদ নেই রোগীর
- বানরের সম্পত্তি গালে
- নিত্যচাষার ঝি বেগুনগাছ দেখে বলে এ আবার কী
- শত্রুর শত্রু তোমার মিত্র
- বানরের গলায় মুক্তামালা
- নিতে জানে দিতে জানে না
- বাধা মানে না গাধা
- শত্রুর পতনে আনন্দ করো না
- নিজের লোক নিজের নয়
- শত্রুর গুণগুলি ব্যক্ত করবে
- বাদুরচোষা তাল
- নিজের মান নিজে রাখো, কাটা কান চুলদে ঢাকো
- শত্রু মরে গেলেও আনন্দ করার কারণ নেই
- বাদল, বামুন, বান দক্ষিণা পেলে যান- খনা
- শত্রু বলবান হলে লুকিয়ে আত্মরক্ষা করতে হয়
- নিজের ভালো পাগলেও বোঝে
- বাদ দিয়ে বর্ষা খনার বচন ফর্সা, শনি সাত মঙ্গল তিন এর সব দিন দিন- খনা
- নিজের ভাল দিকগুলো জেনে লাভ নেই
- শত্রু বন্ধু সেজে এলেও তার পরামর্শ হিতকর হয় না
- বাদ থেকে প্রতিবাদ, প্রতিবাদ থেকে সম্বাদ
- শতমূর্খ পুত্র থেকে এক গুণীপুত্র ভাল
- নিজের ভাই/বোন ভাত পায় না শালা/শালীর তরে মণ্ডা
- বাতির নীচেই অন্ধকার
- শতমূর্খ একত্র হলেও একজন বুদ্ধিমানের কাজ করতে পারে না
- নিজের বেলায় আঁটিসাটি পরের বেলায় দাঁতকপাটি/ চিমটি কাটি
- নিজের বুদ্ধিতে ছিল ভাল, পরের বুদ্ধিতে পাগল হল
- বাতাসের সঙ্গে ঝগড়া/লড়াই করা
- শতমারী ভবেৎ বৈদ্যঃ, সহস্রমারী চিকিৎসকঃ
- শতম্ বদ মা লিখ
- নিজের পায়ে কুড়াল মারা
- বাতাসে ফাঁদ পেতে চাঁদ ধরা
- শতং জীব
- শঠের মায়া তালের ছায়া
- বাতাসে ফাঁদ পাতা
- নিজের পাছায় ন মন গু, আমারে বলে তোর খান ধু
- নিজের পাঁঠা লেজে কাটি
- বাতাস আগুন জ্বালায়, প্রদীপ নেভায়
- শঠের ভালবাসা মুসলমানের মুরগী পোষা
- নিজের পরমায়ু ও পরের বয়স কেউ কম দেখে না
- শঠ বন্ধুর সঙ্গে এবং সর্পগৃহে বাস মৃত্যুরই সামিল
- বাত কহো তো বাত বনে
- বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী; তদর্ধং কৃষি-কর্মণি, তদর্ধং রাজসেবায়াৎ ভিক্ষায়াৎ নৈব নৈব চ
- নিজের ধন পরকে দিয়ে দেবকী মরে মাথাকুটে
- শঠ হওয়ার চেয়ে বোকা হওয়া ভাল
- নিজের ঢাক/ঢোল নিজে পেটায়
- বাণিজ্যে বসতি লক্ষ্মী
- শজনে শাকে নুন জোটে না মটর/মুসুর ডালে ঘি
- বাণিজ্য করতে গেল দরিয়ার কূল কেউ করলো দুনোলাভ কেউ হারালো মূল
- নিজের চেয়ে পর ভাল; পরের চেয়ে জঙ্গল ভাল
- শজনে শাক সকল শাকের হেলা, খোঁজ পর তার টানাটানির বেলা
- নিজের ঘোল/দই কেউ মন্দ বলে না
- বাড়ির গাছা পেটের বাছা
- শঙ্খবণিকের করাত আসতে কাটে যেতেও কাটা
- নিজের গোবরগাদায় মোরগ বীর
- বাড়ির গরু উঠানের ঘাস খায় না
- শক্তের তিনকুল মুক্ত
- নিজের কেচ্ছা নিজেই গাওয়া
- বাড়ির গরু উঠানের ঘাস খায় না1
- শক্ত মাটিতে বিড়াল আঁচড়ায় না
- বাড়ীর কাছে কামার, দা গড়ে দে আমার
- নিজের কথা পাঁচ/সাতকাহন
- নিজের উন্নতিতে ব্যস্ত থাকো যাতে অন্যের সমালোচনা করার সময় না পাও
- শক্তকথায় হাড় ভাঙে না
- বাড়ীর মধ্যে এক ঘর, তার আবার অন্দরমহল/সদর-অন্দর
- নিজের অজ্ঞতার পরিমাণ জানাটাই আসল জ্ঞান- কনফুসিয়াস
- শকুন যতই উপরে উঠুক নজর তার নীচের দিকে
- বাড়ীর আপদ/শত্রু বুড়ি পেটের আপদ/শত্রু মুড়ি
- বাড়ীর আপদ/শত্রু কানা পুকুরের আপদ/শত্রু পানা
- নিজে শুতে ঠাঁই পায় না শংকরাকে ডাকে
- নিজে বাঁচলে বাপের নাম
- বাড়ীতে পায় না শাক সজিনা হাঁক দিয়ে বলে ঘি আন না
- লোহা পাথরে যুদ্ধ করে শোলাদিদি পুড়ে মরে
- বাড়া ভাতে শত্রু বাড়ে
- নিজে খুব ভালো, তাই পরকে বলে কালো
- লোটা কম্বল না থাকলে সাধু হওয়া যায় না
- বাড়া ভাতে নেড়া গিন্নী
- নিজবাড়ী নিজভুবন
- লোকের কথায় চলতে নেই
- নিগোঁসাইয়ের খোদাই রক্ষক
- বাড়া ভাতে ছাই
- লোকের কথায় কান দিতে নেই
- নিক্ষিপ্ত তীর/শর ফেরে না
- নিকুলে চুকুলে ঘর কামালে জমালে বর
- বাড়ন্তরা বেশি খায়
- লোকে যেমন চায় তেমন তার সাথে আচরণ কর, নিজের পছন্দমত করো না
- লোকে কারো প্রশংসা করলে খুব কম লোকই তা বিশ্বাস করে
- বাজিভোর
- নিকম্মা/নিকামায়ে দরজী ছেলের মুখ সেলাই করে
- না হওয়া থেকে দেরীতে হওয়া ভাল
- বাজারে যাচ্ছেন? না, বাজারে যাচ্ছি; ও আমি ভাবলাম বাজারে যাচ্ছেন
- না হওয়া থেকে দেরীতে হওয়া ভাল
- বাজারে যাচ্ছেন? না, বাজারে যাচ্ছি; ও আমি ভাবলাম বাজারে যাচ্ছেন
- লোকে কারো নিন্দা করলে প্রায় সকলেই তা বিশ্বাস করে
- বাজারে বাজার বসে
- লোকে বলে আছে ভাল, শালুক খেয়ে দাঁত কালো
- নাস্তিকের মুখে ধর্মকথা
- লোকে কান খোলার আগে নিজের কান খোল
- বাজারে আগুন লাগলে পীরের ঘর মানে না
- নাস্তি সত্যাৎ পরোধর্ম, ন পাপমনৃতাৎ পরম'
- লোকে কান বন্ধ করার আগে নিজের মুখ বন্ধ কর
- বাজাতে বাজাতে বায়েন, গাইতে গাইয়ে গায়েন
- নাস্তি সতসমং তপঃ
- নাস্তি রাগসমং দুঃখম
- বাছার আমার এত বাড়ি ছ-আনার কাপড়ে ন-আনার পাড়ি
- লোকে মানে না আপনি মোড়ল
- লোকে বলে আছে ভালো শালুক খেতে দাঁত কালো
- নাস্তি ভক্তি কুত ধীঃ
- বাছা শাকে পোকা বেশী
- নাস্তি বিদ্যাসমং চক্ষু
- বাঙালীর ইজ্জত যাওয়ার আগে প্রেস্টিজ যায়- রবীন্দ্রনাথ
- লেবু কচলালে/চটকালে/রগড়ালে তেতো হয়
- বাঙালকে হাইকোর্ট দেখানো
- নাস্তি বিদ্যা কুত যশঃ
- নাস্তি ত্যাগসমং সুখম
- লেঙ্টার নেই বাটপাড়ের ভয়
- বাঘের যোগ্য বাঘিনী
- নাস্তি জ্ঞানাং কুত মুক্তি
- লেখিব পড়িব মরিব দুখে মৎস মারিব খাইব সুখে
- বাঘের মাসী
- লেখাপড়া করে যেই গাড়ীঘোড়া চড়ে সেই
- বাঘের ভয় যেখানে সন্ধ্যে হয় সেখানে
- বাঘের পিছনে ফেউ
- লেখা নয় যেন আরশোলার পায়ের ছাপ
- নাস্তি গ্রাম্যঃ কুত সীমাঃ
- নালা কেটে লোনা আনা
- বাঘের দেখা সাপের লেখা
- লিখতে পারে না পো তো সভায় নিয়ে থো
- নারুজস্য কিমৌষধেঃ?
- বাঘের আবার চক্ষুলজ্জা
- বাঘের ঘরে ঘোগের বাসা
- বাঘের খাঁচায় না ঢুকলে বাঘের বাচ্চা পাওয়া যায় না
- নারী কুরূপা হলে পতিব্রতা হয়
- বাঘে বাঘে যুদ্ধ হয় নলখাগড়ার প্রাণ যায়
- লাভের অঙ্ক শূন্য
- না-রাম-না-গঙ্গা
- বাঘে গরুতে একঘাটে জল খায়
- না-রাম না-গঙ্গা
- বাঘ-ভালুকের রাজ্যে থাকি, মনের কথা মনেই রাখি
- না'র উপর গাড়ি, গাড়ির উপর না
- বাঘ পালাল বিড়াল এল, শিকার করতে হাতি
- বাঘ নেই বাঘিনীর উৎপাত
- না যাইলে রাবণ বধে, যাইলে রাম
- বাগানে গাছার সাথে আগাছাও থাকে
- নায়মাত্মা বলহীনেন লভ্যঃ
- লাজের মাথায় পড়ুক বাজ, সারো গিয়ে নিজের কাজ- খনা
- নামের চোটে গগন ফাটে হাড়ি পাতিল কুত্তায় চাটে
- বাক্যেতে পর্বত, কার্যে তূলাকার
- নামে ধর্মদাস ধর্মের নাম/বালাই নেই
- লাঙলে ভালো খুঁড়লে মাটি, ফসল হয় ফাটাফাটি- খনা
- বাকপটু আর নির্বোধের সাথে তর্কে যেও না
- নামে তালপুকুর ঘটি ডোবে না
- বাউলের ঘরের গরু
- লাখকথা নইলে বিয়ে হয় না
- নামে ডাকে গুরুমশাই লেজা মুড়োর জ্ঞান নাই
- বাইরের জামাই কৃষ্ণকান্ত/মধুসূদন ঘরের জামাই কেষ্টো/মেধো
- লাখটাকায় বামুন ভিখারি
- নামে ডাকে গগন ফাটে
- নামে গোয়ালা আমানি/কাঁজি (পান্তাভাতের জল) ভক্ষণ
- বাইরে দেখতে সাদা সাজ ভিতরে আছে ঢাকাই কাজ
- লাই দিলে কুকুর মাথা ওঠে
- ললাটরেখা ন পুনঃ প্রয়াতি
- বাইরে কোঁচার পত্তন ভিতরে ছুঁচার কেত্তন
- না মরতেই ভূত
- বাই হুক অর বা বাই ক্রুক
- নাম বড়া দর্শন থোড়া
- লবণান্নকটুঞ্চানি বিদাহীনি যাতি চ তু, তদ্দোষং হর্তুমাহারং মধুরেণ সমাপয়েৎ
- লড়ে ফৌজ, নাম সর্দারের- হিন্দী প্রবাদ
- নাম নিয়েছো তো শয়তান হাজির
- বাঁশি হারিয়ে শিঙায় ফুঁ
- না বুঝে ছিলেম ভাল, আধেক বুঝে পরাণ গেল
- বাঁশ যদি পরে জলে, কি করতে পারে তালে
- বাঁশ মরে ফুলে, মানুষ মরে ভুলে
- লঙ্কাভাগ
- বাঁশ বাকস্ বামণ/বামন- তিন জমি নেওয়ার যম
- না বিয়ায়ে কানাইয়ের মা
- নাপিতের ষোলচোঙা বুদ্ধি
- লঙ্কায় গেলেন দরিদ্রা নিয়ে এলেন হরিদ্রা
- নাপিতের আসি, ধোপার বাসি
- বাঁশতলাতে বিয়ালো গাই সেইসম্পর্কে মামাতো ভাই
- লঘু পাপে গুরুদণ্ড
- নাপিত দেখলে নখ বাড়ে
- লক্ষ্য নির্ধারণে কোনো বিপদ নেই, লক্ষ্য ভুলে যাওয়াটাই বিপদ
- বাঁশ কেন ঝাড়ে, আয় আমার ঘাড়ে
- না পড়েই পণ্ডিত
- লক্ষ্মী হয়ে ভিক্ষা মাগে
- বাঁধা দেবে না বেচে খাবে উকিল পাঠাবে না নিজে যাবে
- লক্ষ্মীর পো/মা ভিখ মাগে
- নান্যপন্থা বিদ্যতে অয়নায়
- বাঁদী মারতে মঙ্গলবার
- নানামুনির নানামত
- লক্ষ্মীর কৃপা হওয়া/দশা/দৃষ্টি পড়া
- বাঁদী পরের পা ধোয়, নিজের ধোয় না
- না দেখে ছিলেম ভাল, দেখতে গিয়ে বিপদ হল
- লক্ষ্মীছাড়ার দাঁতে বিষ
- না দেখে যায় হোঁচট খায়
- বাঁদরকে কলা দেখানো
- লক্ষ্মীছাড়ার ঝক্কি বড়
- না-দেওয়া কাঁঠালের শাওনে (শ্রাবণমাসে) পাক
- বাঁজির পুতের হাঁচির ঘা সয় না
- বাঁজি জানে না প্রসববেদনা
- না থাকলেই সোনার মূল্য, থাকলে সোনার মূল্য নেই
- লক্ষ্মী নিঃসাড়ে আসেন যান
- নাথবতী অনাথবৎ
- বাঁচার জন্য খাও, খাওয়ার জন্য বেঁচো না
- লক্ষ্মী আসতে কি দুয়ারে আগল/খিল
- লক্ষ্মণের মত ভাই
- নাতির নাতি স্বর্গের বাতি
- বাঁচলে কত দেখবো আর, ছুঁচোর/বাঁদরের গলায় চন্দ্রহার
- বাঁকারে বাঁকায় চেনে
- লক্ষ্মণের মত দেবর
- নাড়ীনক্ষত্র টেনে বার করা
- লক্ষ্মণের ফল ধরা
- নাড়াবনে কীর্তন
- বহু সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট
- বসুধৈব কুটুম্বম্
- না (নৌকা) ডুবুস্নে, না ভাল মনে করিয়েছিস্
- লক্ষ্যে পৌঁছানো অসম্ভব হলে লক্ষ্য ছেড়ো না, কাজের ধারা পাল্টাও
- বসে না থাকি বেগার খাটি/যাই
- না জানার মধ্যে কোন লজ্জা নাই না জানতে চাওয়াটাই লজ্জার
- লক্ষঘাস মিলেমিশে থাকে, দুটি বটগাছ একসাথে থাকে না
- যৌবনে অন্যায় ব্যয়ে বয়সে কাঙালি- মধুসূদন
- বসে খেলে কুলোয় না, করে খেলে ফুরোয় না
- যৌবন জোয়ারের জল
- নাচেন ভাল পাক দেয় উল্টো/মন্দ
- বসে খেলে কলসির জল ফুরায়
- যো ধ্রবাণি পরিত্যজ্য অধ্রুবাণি নিষেবতে, ধ্রুবাণি তস্য নশ্যন্তি অধ্রুবং নষ্টমেব চ
- বসবি তো ছেলে ধর, উঠবি তো কাঠ কাট্
- নাচুন্তির লাজ নাই দেখুন্তির লাজ
- যো দেখতা হায়, উও বিক্তা হায়
- বসতে দিলে/পেলে শুতে চায়
- নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা/ উঠানের দোষ
- যোগ্যং যোগ্যেন যুজ্যতে
- বসতে জায়গা পেলে, শোবার জায়গা মেলে
- যোগীর চিন্তা জগন্নাথ, ফকিরের চিন্তা মক্কা
- বসতে জানলে উঠতে হয় না
- নাচ না আওয়ে/জানে অঙ্গন টেড়া
- বলে নয় ছলে
- যেহেতু আমি চাকর হব না, সেহেতু আমি মনিব হব না- এব্রাহাম লিঙ্কন
- নাগপাশের বন্ধন
- না গজাতে ঘুণ ধরে, না উঠতেই আছাড়
- বলে- আরে মোর তুমি, তোমার জন্য চাল ভিজিয়ে খেয়ে মরি আমি
- যে হিংসা করে সে সবার আগে নিজের ক্ষতি করে
- বলীর ঘাম, নির্বলীর ঘুম
- যে হাসতে জানে, সে বাঁচতে জানে
- না খেলে যাবে দিন, ধার করলে হবে ঋণ
- যে হাঁস সোনার ডিম দেয় তাকে মেরো না
- বলার মুখ আর চলার পথ কেউ বন্ধ করতে পারে না
- নাক নেই তার নথ নাড়া
- যে স্বেচ্ছায় তোমার দিকে আঙুল বাড়ায় সে তোমার দিকে পুরো হাত বাড়াবে
- বলা ও করা, সম্পূর্ণ দুটি ভিন্ন বিষয়
- যে সামনে নিন্দা এবং পিছনে প্রশংসা করে সেই প্রকৃত বন্ধু
- না কথার বালাই নাই
- বললে মা মার খায়, না বললে বাবা এঁটো খায়
- না উঠতেই এককাঁদি
- যে সর্ষেতে ভূত ছাড়ে সেই সর্ষের মধ্যে ভূত
- বললাম কথা সবার মাঝে, যার কথা তার গায়ে বাজে
- নাই ভাত নুন দিয়ে খাবো
- যে সয় সে রয়
- বল মা তারা দাঁড়াই কোথা
- বলতে/কইতে পারি, সইতে পারি না
- নাই বললে সাপেরও বিষ থাকে না
- যে সম্মান দিতে জানে সে সম্মান পায়।
- বলতে জানলে ঠকি না, বসতে জানলে উঠি না
- যে সব বাসনা ত্যাগ করে, সে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায়
- নাই ধন তো যাও বন
- যে সব প্রশ্নের উত্তর জানে তাকেও সব প্রশ্ন করা হয় না
- বলতে গেলে জাত থাকে না
- বলদ থাকতে করে না চাষ, তার দুঃখ বারো মাস- খনা
- নাই (লাই) দিলে কুকুর কাঁধে/ঘাড়ে চড়ে
- যে সৎ হয় নিন্দা তার কোন অনিষ্ট করতে পারে না
- বলং বলং বাহুবলং
- নাই ঘরে খাই বড়/বেশী
- যে সঞ্চয় করে সে কষ্ট পায় না
- বল, বুদ্ধি/বৃদ্ধি, ভরসা- তিন তিরিশে ফরসা
- নাই কাজ তো খই ভাজ
- যে সকলের বন্ধু সে কারোরই বন্ধু নয়
- বল বল আপনার বল; জল জল ইন্দ্রের জল
- ন হি সুপ্তস্য সিংহস্য মুখে প্রবিশন্তি মৃগাঃ
- বর্ষণ নেই গর্জন সার
- যে শোলটা পালিয়ে যায় সেটা বড়
- ন হি সুখং দুঃখখৈর্বিনা লভ্যতে
- বর্ণানাং ব্রাহ্মণ গুরু
- যে শেষহাসি হাসে, সে সবচেয়ে ভালো হাসে
- যে লেগে থাকে সে মেগে খায় না
- বর্ণচোরা ঠাকুর এলো রসের নদীয়ায়
- ন হি সাধবো সর্বত্র
- যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে
- ন হি সর্ববিদ্ঃ সর্বে
- বরের ঘরের পিসী, কনের ঘরের মাসী
- যে রক্ষক সেই ভক্ষক
- ন হি বন্ধ্যা বিজানিয়াৎ গুর্বী প্রসববেদনা
- বরমেকো গুণীপুত্রো ন চ মূর্খ শতান্যপি/শতৈরপি
- ন হি তাপয়িতুং শক্যং সাগরম্ভিস্তৃণোন্ধয়
- বরঞ্চ পণ্ডিতঃ শত্রু ন চ মূর্খেণ মিত্রতা
- যে যেমন ঢেমনি জগত দেখে তেমনি
- বর-কনের দেখা নাই শুক্কুরবারে বিয়ে
- ন হি দুস্করমন্তীহ কিঞ্চিৎ অধ্যবসায়িনাম
- যে যার সে তার
- বরং হি মানিনো মৃত্যুর্ন দৈন্যং স্বজনাগ্রত
- ন হি অবিদ্বান জানাতি বিদ্যোর্জনপরিশ্রমম
- ন হিংসা করতি সাধু
- বরং রামান্ন রাবণাৎ
- যে যায় লঙ্কায় সেই হল রাক্ষস/রাবণ
- বরং রামশরোগ্রাহ্য ন চ বৈভীষনং বচ
- যে যাতে রত কহে তার মত
- ন হন্যতে হন্যমানে শরীরে
- যে যা খায় তাই তার ঢেঁকুর ওঠে
- ন স্ত্রী স্বাতন্ত্র্যমর্হতি
- বরং ভিক্ষাশিত্বং ন চ পরধনাস্বাদনসুখম
- যে যন্ত্র রক্ত খায় সে রাম চালালেও খাবে রাবণ চালালেও খাবে
- যে যত বড় সে তত ছোট
- বরং চ পণ্ডিতঃ শত্রু ন চ মূর্খেণ মিত্রতা
- ন স্বাতন্ত্র্যাৎ পরম সুখম
- বরং অবসন্ন হবে তবু হীনতা স্বীকার করবে না
- ন সুখং দুঃখৈর্বিনা লভিতে
- ন স্বয়ং দৈবমাদত্তে পুরুষার্থমপেক্ষতে
- যে যত খায়/পায় সে তত চায়
- বয়োগতে কিং বনিতাবিলাস
- যে যত অসৎ সে তত সাধুতার ভান করে
- বয়সের গাছপাথর নেই
- ন সাহসমনারুহ্য নরো ভদ্রাণি পশ্যতি
- যে মেয়ে রাঁধে, সে চুলও বাঁধে
- ন সন্তোষাৎ পরম সুখম্
- বয়সেতে বড়/বিজ্ঞ নয়, বড়/বিজ্ঞ হয় জ্ঞানে
- বয়সে নবীন বুদ্ধিতে প্রবীণ
- যে মেঘ গর্জায়, সে মেঘ বর্ষায় না
- যে মুলোটা বাড়ে তা পত্তনেই বুঝা যায়
- নসদিদং জগতিত্যবধারয়
- নলিনীদলগতজলমতিতরলম ভবজ্জীবনমতিশয়চপলম
- বয়সে চুল পাকে, বুদ্ধি পাকে না
- যে মানুষ সামান্যতম দুর্ভাগ্য সহ্য করতে পারে না, সে কোন বড় কাজ সাফল্যের সাথে সম্পন্ন করতে পারে না
- নরের মন নারায়ণ জানেন
- যে মানুষ বলে সে পারে এবং যে মানুষ বলে সে পারে না, তারা উভয়ই সত্য কথা বলে
- বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে- সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- নরানাং মাতুলক্রমঃ
- বন্ধ্যানারীর অন্ধপুত্র চাঁদ দেখতে পায়
- নরানাং নাপিতো ধূর্তঃ
- যে মাথা নোয়ায়, সে মাথা খোয়ায় না
- বন্ধ্যানারী প্রসববেদনার কষ্ট কি জানে
- নরমের বাঘ গরমের শিয়াল
- যে মরতে ভয় পায় সে বাঁচতে শেখেনি
- বন্ধুত্ব ছিন্ন করে অর্থ উপার্জন করতে যেও না বন্ধুত্বস্থাপন অর্থোপার্জনের প্রকৃষ্ট মাধ্যম
- যেমন হাঁড়ি তেমনই সরা
- নরম মাটিতে বেড়াল আঁচড়ায়
- নরমকাঠে ছুতোরের কারিগরি/বল
- বন্ধুত্ব ছাতার মত, বৃষ্টি যত প্রবল হয় ছাতার তত বেশি প্রয়োজন হয়
- যেমন সাপ তেমনই লাঠি
- যেমন শয্যা তেমনই শয়ন
- বন্ধুত্ব একবার ছিঁড়লে পৃথিবীর সব সুতো দিয়েও সেলাই হয় না
- যেমন মা তেমন ছা
- ন যযৌ, ন তস্থৌ
- বন্ধুকেও বিশ্বাস করবে না, বন্ধু যদি কখনও ক্রুদ্ধ হয়, সমস্ত গুপ্তকথা প্রকাশ করে দিতে পারে
- নয়া যোগী ভিখ পায় না
- যেমন মনিব তেমন চাকর
- বন্ধু হারানো থেকে ঠাট্টায় হেরে যাওয়া ভাল
- নয় মণ তেলও পুড়বে না, রাধাও নাচবে না
- যেমন মতি তেমন গতি
- বন্ধুপ্রাপ্তি থেকে বন্ধু হারানো সহজ
- নয় দ্বার মাগিলেও যা সাত দ্বার মাগিলেও তা
- বন্ধু চেয়ো না, শত্রু চাও যে তোমার ভুলগুলি ধরিয়ে দেবে
- ন মাতা শপতি পুত্রং
- যেমন বৃক্ষ তেমন ফল
- যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভিজাবো না
- বন্ধমুখে মাছি ঢোকে না
- ন মৌক্তিকং গজে গজে
- ন মাণিক্যং শৈলে শৈলে
- যেমন বুনো ওল, তেমনি বাঘা তেঁতুল
- বন্দে মাতরম্
- ন চন্দনো বনে বনে
- যেমন বাপ তেমনি ব্যাটা
- বন্দর ক্যা জানে অদরকা (আদা) স্বাদ
- যেমন পাপ তেমন শাস্তি
- ন ভূতং ন ভবিষ্যতি
- নের পশু/পাখি পোষ মানে না
- যেমন দেশ, তেমন বেশ
- ন বিশ্বসেদবিশ্বস্তে মিত্রে চাপি ন বিশ্বসেৎ
- বনের পশু/পাখি পোষ মানে
- বনের পশু ধরে আনা যায়, তার মন থেকে বন তাড়ানো যায় না
- যেমন দেবা তেমনি বাহন
- নবাব খাঞ্জাখান/ নবাব সিরাজদ্দৌলা
- ন বাধতে স্কন্ধো যথা বাধতি বাধতে
- যেমন দেবা তেমনি দেবী
- বনরক্ষক বাঘ, বাঘরক্ষক বন
- নবকুমারকে বাঘে খায়
- বন পোড়ে সবাই দেখে, মন পোড়ে কেউ না দেখে
- যেমন দেবতা, তেমন বাহন
- নবং বস্ত্রং, নবং ছত্রং নব্যা স্ত্রী নুতনং গৃহম, সর্বত্র নুতনং শস্তং সেবকায়ে পুরাতনে
- যেমন দেবতা, তেমন পূজা
- বন থেকে বেরুলো টিয়ে সোনার মুকুট মাথায় দিয়ে
- ন পাপমনৃতাৎ পরম'
- যেমন গুরু তেমন চেলা, গুরু বোবা, শিষ্য কালা
- ননীর পুতুল নয় যে রোদে গলে যাবে
- বদের আবার সৎসঙ্গ
- ন নিম্বো মধুরায়তে
- যেমন গাওনা তেমনি পাওনা
- বদসঙ্গ থেকে নিঃসঙ্গতা ভালো
- ননদেরও ননদ আছে
- বদরোগ সারানো যায়, বদনাম তাড়ানো যায় না
- যেমন ক্ষেপা তেমনি ক্ষেপি
- যেমন কুকুর তেমনি মুগুর
- ন ধর্মবৃদ্ধেষু বয়ঃ সমীক্ষ্যতে
- বদনাম হয়েছে তো কি হয়েছে, নাম তো হয়েছে
- বত্রিশদিনে মাস ফুরায়
- যেমন কর্ম তেমন ফল মশা মারতে গালে চড়
- ন দোষ লভতি মহী
- যেমন কন্যা রেবতী তেমন পাত্র গদাহাতী
- বৎসরের প্রথম ঈশান বয় হবেই বর্ষা খনা কয়
- যেমন কন্যা রেবতী তেমন পাত্র জোলাতাঁতী
- নদের গোরাচাঁদ
- বড় হবে তো ছোট হও
- ন দেবায় ন ধর্মায়
- বড়লোকের খাদ্য আছে, ক্ষিদে নেই; গরিবের ক্ষিদে আছে, খাদ্য নেই
- যেমন উনুনমুখী দেবতা তেমন ঘুঁটের নৈবদ্য
- যেমন আরশি তেমন পড়শী
- ন দেবঃ সৃষ্টিনাশক
- বড়লোকের খেয়াল, ভাঙাদেয়াল ও খ্যাপাশেয়াল- এই তিনে বিশ্বাস নেই
- যেমন আদাড়ে কচু তেমন বাঘাটে তেঁতুল
- ন দুঃখং পঞ্চভিসহ
- বড়লোকের/ বনেদীঘরের আস্তাকুঁড়ও ভালো
- যে ভুল করে সে মানুষ, যে ভুল করে ভুলের ওপর স্থির থাকে সে শয়তান
- বড়লোকে কথা কয়, সবে বলে জয় জয়
- যে বন্ধু বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে তার বন্ধুত্ব পুনরায় কামনা করা মৃত্যুর সামিল
- নদীর স্রোতের প্রায় সময় বহিয়া যায়
- বড়র পীরিতি বালির বাঁধ ক্ষণে হাতে দড়ি ক্ষণে চাঁদ
- নদীর জল ঘোলাও ভালো, জাতের মেয়ে কালোও ভালো (খনা)
- বড় যদি হতে চাও ছোট হও তবে
- যে বেশি বকে, সে বাজে বকে
- যে বিয়ের যে মন্ত্র
- নদীর এক কূল ভাঙ্গে আর এক কূল গড়ে এই তো নদীর খেলা- নজরুল
- যে বিপদ খোঁজে, সে কখনো ব্যর্থ হয় না
- বড়মাছের কাঁটা, ঘনদুধের ফোঁটা
- বড় বিয়ে তার দু'পায়ে আলতা
- যে বাতাসে দাবানল বাড়ে, সেই বাতাসেই প্রদীপ নেভে
- নদীকে অনুসুরণ কর, সমুদ্রে পৌঁছে যাবে
- যে বনে যাই সেই ফল খাই
- বড়বাড়ী তার ঢেঁকিশাল/ বসার ঘর
- নদী শুখালেও রেখা থাকে
- যে ফাঁদ পাতে, সেই ফাঁদে পড়ে
- নদী পার হলে কুমিরকে কলা
- বড় বাড় ভালো নয়
- নদী, নারী, শৃঙ্গধারি, এই তিনে বিশ্বাস না করি
- বড়বড় বানরের বড়বড় লেজ
- যে প্রশ্ন করে সে কিছুক্ষণের জন্য মূর্খ যে প্রশ্ন করে না, সে সারাজীবনের জন্য মূর্খ
- নদী না শুকালে জলের মূল্য জানা যায় না
- যে প্রকৃতিকে ঠকায় প্রকৃতি তাকে ঠকায়
- বড়বড় বানরের বড়বড় পেট, লঙ্কা ডিঙোতে সব মাথা করে হেঁট
- যে পাহাড় নড়ায়, সে প্রথমে কয়েকটি পাথর সরায়
- নদী দুকূল ভাঙে না
- নদীকূল/তীরেে বাস ভাবনা বারোমাস
- বড় নাক তার গোঁফের বাহার
- যে পাতে খায় সে পাত ছিঁড়ে
- বড় জাহাজের গভীর জল চাই
- বড়ঘরের বড়কথা, গরিবের ছেঁড়াকথা
- নদীকূলে চ যে বৃক্ষা, পরহহস্তগতং ধনম, কার্যং স্ত্রীগোচরং যৎ স্যাৎ সর্বং তদ্বিফলং ভবেৎ
- যে পরের ছিদ্র খোঁজে তার ছিদ্র বেশি থাকে
- নদী এক কূল ভাঙে আরেক কূল গড়ে
- বড়গাছের নীচে আশ্রয় নেওয়া
- যে পরের দ্রব্যকে মূল্যহীন পাথরের টুকরা মনে করে সে যথার্থ জ্ঞানী
- নতুনযোগী ভিখ পায় না
- বড়গাছের তলায় বাস, ডাল ভাঙলেই সর্বনাশ
- নতুন নতুন ন'কড়া, পুরানো হলোে ছ'কড়া
- যে পরেছে সেই জানে জুতা কোথায় চিমটি কাটে
- বড়গাছেই ঝড় লাগে
- নতুন নতুন খইয়ের মোয়া মচমচ করে
- বড়গাছে কাছি বাঁধা
- যে পয়সা নিয়ে ঈশ্বরের পূজা করে সে বেশি পয়সা পেলে শয়তানের পূজা করবে
- নড়ির হাতে শালগ্রামের বিনাশ
- নড়তে পারে না কামান ঘাড়ে
- যে নিজের নিন্দা প্রথমে করে, তার নিন্দা কেউ করে না
- বড় গাঁ তার মাঝের পাড়া
- বড় ক্ষুধায় পাটকেলে কামড়
- নড়তে চড়তে বারো মাস
- যে নিজের সম্মান বোঝে না সে অপরকে সম্মান দেয় না
- বড় কেউ নয়, বড় কেটাও নয়
- নড়া দাঁত পড়া ভাল
- যে নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত সেই অভাগা
- বটবৃক্ষ নিরস পাথর থেকেও রস আহরণ করে
- বঞ্চনঞ্চাপমানঞ্চ মতিমান ন প্রকাশয়েৎ
- ন জাতু কামঃ কামানামুপভোগেন শাম্যতি
- যে নিজেকে জানে না সে একটি মূর্খ
- বজ্রাদপি কঠোরাণি মৃদুনি কুসুমাদপি
- নজরে থাকা কড়ার দুধ উথলায় না
- ন চলতি খলু বাক্যং সাধুনাং কদাচিৎ
- যে নিজেকে অজুহাত দেয় সে নিজেকে দোষারোপ করে
- যে নদীর গভীরতা বেশি তার চলার শব্দ কম
- বজ্রাঘাতে রামনাম
- ন চ ব্যাধিসমো রিপুঃ
- যেনতেন প্রকারেণ কার্যসিদ্ধি গরিয়সী
- বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো
- ন চ বিদ্যাসমো বন্ধুঃ
- যে দেশের যে ভাও, উল্টো করে ডিঙি বাও
- বচনে কো দরিদ্র
- ন চ দৈবাৎ পরং বলম্
- ন চ অপত্যসমঃ স্নেহঃ
- বচন থেকে কাজের গলা বেশি দরাজ
- যে দেশে কাক নেই সেই দেশেও রাত পোহায়
- ন গৃহং গৃহমিত্যাহু গৃহিণী গৃহমুচ্যতে
- বচনে জগৎ তুষ্ট, বচনে জগৎ রুষ্ট
- নগর পুড়িলে কি দেবালয় এড়ায়?
- যে দেবতা যে ফুলে তুষ্ট
- বচনসর্বস্ব
- যে দেখালে জো তারেই দেখায় ভোঁ
- ন গণস্যাগ্রতো গচ্ছেৎ
- যে দুটি পাখির/খরগোসের পিছনে ছোটে সে একটাও ধরতে পারে না
- বচন রজতসম, নীরবতা হিরণ্ময়
- নখের ছিদ্রে কুড়াল লাগানো
- নক্ষত্রভূষণং চন্দ্রো নারীণাং ভূষণং পতিঃ
- যে দিন যায় সেই দিন ভাল
- বগলমে ছুরি মুহমে রামনাম
- বগলে কাস্তে/ছাতা/পুঁথি দেশময় খোঁজে
- ন কূপখননং কার্যং প্রদীপ্তবহ্নিনা গৃহে
- যে দিন যায় সে দিন আসে না
- বক্তৃতা রূপালী, নীরবতা সোনালী
- বক্তের বউ মরে কমবক্তের ঘোড়া মরে
- যেদিকে জল পড়ে সেইদিকে ছাতা ধরে
- ন কাষায়ৈর্ভবেৎ যতি (সাধু)
- ন কশ্চিৎ কস্যচিন্মিত্রং ন কশ্চিৎ কস্যচিদ্রিপুঃ
- বকো আর ঝকো কানে দিয়েছি তুলো, মারো আর ধরো পিঠে বেঁধেছি কুলো
- যে দল/দাম (জলজ তৃণ) টানে সে খায় কই
- নকল গয়নার জেল্লা বেশি
- বকরা অপনে জানসে গয়া, খানেওয়ালা স্বাদহীন পায়া
- ন অসমীক্ষ্য পরং স্থানং পূর্বমায়তনং ত্যজেৎ
- যে তোমার হাত ধরে আর মন ছুঁয়ে থাকে, সেই প্রকৃত বন্ধু
- যেতে ছাগল আসতে পাগল
- ন অহংকারাৎ পরোরিপুঃ
- বক হাঁসের দলে শোভা পায় না
- বক-বিড়ালে ব্রহ্মজ্ঞানী
- যে ডাল ধরে সেই ডাল ভাঙে
- বক বলে প্রাণে মলাম গৃহস্থ বলে আলুনি খেলাম
- ধ্রুবসত্য
- যে টিপ সেই ফোড়
- বকঃ পরমধার্মিকঃ
- ধ্বনির অনুরূপ প্রতিধ্বনি আছে/থাকে
- যেটা রটে সেটা বটে
- ধোবি কা কুত্তা (কুতা?) না ঘরকা না ঘাটকা
- যে জেতে ষে হাসে
- বকঃ পরমদারুণঃ
- বকধ্যানং
- যে জেগে ঘুমায়, তাকে জাগানো দায়
- ধোপা-ভাঁড়ারী/ভাণ্ডারী
- যে জুতা পরেছে সেই জানে কাঁটা কোথায় বিঁধছে
- যে জানে না উত্তর পূব, তার মনে সদাই সুখ
- ধোঁয়ার হাত এড়াতে গিয়ে আগুনে পুড়ে মরা
- বউয়ের রাগ বিড়ালের উপর বিড়ালের রাগ বেড়ার উপর
- ধোঁয়া চাপা থাকে না
- বউয়ের কাছে চৌকিদারের বড়াই
- যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোনের বাতি; আশু গৃহে তার দেখিবে না আর নিশিথে প্রদীপ ভাতি
- বউ ভাঙলে চাড়া শাশুড়ী ভাঙলে খোলা
- ধৈর্যশীলতা হল উদ্বেগ-নিরসনের চাবিকাঠি
- বউ না বোবা, বউ না বাবা
- ধৈর্য ধর যা তুমি চাও তাই পাবে
- বউ জব্দ কিলে, ঝি জব্দ শিলে, পাড়াপড়শী জব্দ হয় চোখে আঙুল দিলে
- ধেয়ে ধেপে বারো, বসে মারে তেরো
- ধেনো হাটে ওল নামানো
- বউ গিন্নি হলে তার বড় ফরফড়ানি
- বইয়ের মত বিশ্বস্ত কোন বন্ধু হয় না
- ধূর্তে ধূর্তে ধূর্তামি
- বইয়ে থাকা বিদ্যা আর পরের হাতে থাকা ধন সমান কথা
- ধূপ নিজে পুড়ে অপরকে গন্ধ বিলায়
- ধুলো-মুঠো ধরলে সোনা-মুঠো হয়
- বই হল পকেটে নিয়ে ঘোরা আস্ত একটা ফুলবাগান
- বই খুব ভালো সঙ্গী, উপদেশ দেয় কিন্তু মানতে বাধ্য করে না
- ধুকড়ির (মোটা সুতোর থলি) মধ্যে খাসা চাল
- ধীরে হাঁটে বসে না তার সাথে কেউ আঁটে না
- ধীর জল/পানি পাথর কাটে
- ধীরগতিতে বৃদ্ধির জন্য কোন চিন্তা করো না, শুধু চিন্তা করো স্থির দাঁড়িয়ে পড়লে কিনা
- ধীরগতি নদীর গভীরতা বেশি
- ধীর কিন্তু স্থিরগতি দৌড়ে জয়ী হয়
- ধিয়া পশ্যতি পণ্ডিতঃ, ভূতে পশ্যতি বর্বরা
- ধারে কাটে আর ভারে কাটে
- ধার করে খায়, হেঁট মাথায় যায়
- ধার করে কানে সোনা
- ধার করা জামা কখনও গায়ের মাপের হয় না
- ধামাধরা মানুষ
- ধান্যবৃক্ষ চেনেন না?
- ধান্য তার বসুন্ধরা যার
- ধান ভানতে শিবের গীত
- ধানগাছের কড়ি
- ধানগাছ চেনেন না?
- ধান খায় কাকে, ব্যাঙের পায়ে দড়ি
- ধানকাঠের মই বেয়ে চাঁদ পেড়ে আনা
- ধানকাঠের তক্তা
- ধান একগুণ, ঘাস শতগুণ
- ধাইয়ের কাছে কোঁক (গর্ভ) ছাপা
- ধর্মোহপি জনাতি নরস্য বৃত্তং
- ধর্মো রক্ষতি ধার্মিকম্
- ধর্মের সূক্ষ্মগতি
- ধর্মের ঘড়া/ভরা (বজরা) ভেসে ওঠে পাপের ঘড়া/ভরা তল যায়
- ধর্মের পথ বড়ই কঠিন
- ধর্মের জয় অধর্মের ক্ষয়
- ধর্মের ঘরে পাপ সয় না
- ধর্মের ঘরে কুটের অভাব নাই
- ধর্মের কল বাতাসে চলে/নড়ে
- ধর্মের ঘড়া ভেসে ওঠে পাপের ঘড়া তল যায়
- ধর্মেও আছি, জিরাফেও আছি
- ধর্মেণ হীনাঃ পশুভিঃ সমানাঃ
- ধর্মস্য কুটিলা গতিঃ
- ধর্মস্য কুটিলা/সূক্ষ্মা গতিঃ
- ধর্মপুত্র যুধিষ্টির
- ধর্মদাসের ধর্মকর্মে ধর্মের কোন নাম নেই
- ধরে বেঁধে পিরীত, ঘষে মেজে রূপ
- ধরেছো তো ছেড়ো না
- ধরে আনতে বললে বেঁধে আনে
- ধরাকে সরা জ্ঞান করে
- ধরলে চিঁ চিঁ করে ছাড়লে লম্ফ মারে
- ধর লক্ষ্মণ
- ধর মাছ ভাগ আছে
- ধর্ তক্তা মার্ পেরেক
- ধন্য রাজার পূণ্য দেশ যদি বর্ষে মাঘের শেষ- খনা
- ধনে সুখ নয় সুখ মনে
- ধনে ধন দেখে
- ধনে অহঙ্কার নয় অহঙ্কার মনে
- ধনীর মাথায় ধর ছাতি নির্ধনের (কুলের) মাথায় মারো লাথি
- ধনীর চিন্তা ধন ধন, নিরানব্বুইয়ের ধাক্কা, যোগীর চিন্তা জগন্নাথ, ফকিরের চিন্তা মক্কা
- ধনানি জীবিতঞ্চৈব পরার্থে প্রাজ্ঞ উৎসৃজেৎ
- ধনসোহাগী মরে ক্ষুদের জাউ (ফেনভাত) খাইয়া/খেয়ে
- ধন যৌবন আড়াই দিন, চাম চোখে মানুষ চিন্
- ধন বড় না ধর্ম বড়?
- ধন পরিবাদও ভাল
- ধন দিয়ে মন বুঝে যৌবন দিয়ে আক্কেল বুঝে
- ধন থাকলেই সিঁধের ভয়
- ধন জন যৌবন- জোয়ারের জল কতক্ষণ
- ধন জন পরিবার, কেউ নয় আপনার
- ধনক্ষয়ে মুর্ছতি জাঠরাগ্নি
- ধনং ক্ষীণং ভবেদ্দানবিদ্যা দানাদ্বিবর্ধতে
- দ্রব্যং মূল্যেণ শুদ্ধতি
- দ্বিধায় দ্বিধা বাড়ে
- দৌড় ছাড়া হাঁটা নাই, বাড়ী যাইয়া দেখে কাম নাই
- দোষী বিবেকের অভিযুক্তের প্রয়োজন হয় না
- দোষ স্বীকার করলে অর্ধেক দোষ স্খলন হয়
- দোষা বাচ্যা গুরোরপি শত্রোরপি গুণা বাচ্যা
- দোয়া গাইয়ের চাঁট সই
- দোদেলবান্দা কল্মাচোর না পায় বেহেস্ত না পায় গোর
- দৈবেন দেয়মিতি কাপুরুষা বদন্তি
- দৈবি বিচিত্রা গতি
- দৈবজ্ঞ যদি ঠিক তবে মাগে কেন ভিখ?
- দৈব ও আকস্মিক ঘটনা অজ্ঞানের উক্তি
- দেহি দেহি পুনঃপুনঃ
- দেশে নেই যা ছেলে মাগে তা
- দেশগুণে বেশ/ দেশবুঝে বেশ, জমি/পাথার বুঝে চাষ
- দেরি হলেও সংশোধনের সময় থাকে।
- দেয় থোয় রাখে মান তার কয় যজমান
- দেবালয়ের যতকাছে দেবতা থেকে ততদূরে
- দেবালয়ের পিছনেই শয়তানের আবাস/আস্তানা
- দেবা ন জানন্তি কুতঃ মনুষ্যাঃ
- দেবতারা সৌরভ ভালবাসে
- দেবতার বেলা লীলাখেলা, পাপ লিখেছে মানুষের বেলা
- দেনার চেয়ে পাপ নেই
- দেদোর(=দাদ রোগাক্রান্ত) মর্ম দেদোয় জানে
- দেখে শেখে আর এক ঠেকে শেখে
- দেখেশুনে আক্কেল গুড়ুম
- দেখলে পরে বিশ্বাস
- দেখবো কত কালে কালে গোঁফ রেখেছে তোবড়া গালে
- দেখতে পেলে শুনতে চায় না
- দেখছি কত দেখব আর ছুঁচোর গলায় চন্দ্রহার
- দেখ্ তোর না দেখ্ মোর
- দেওয়ালেরও কান আছে
- দেওয়ালের লিখন না যায় খণ্ডন
- দুষ্টগরুর চেয়ে শূন্যগোয়াল ভাল
- দুশ্চিন্তা ঝামেলায় না ফেললে দুশ্চিন্তার পিছু নিও না
- দুশমনকে উঁচী পিড়িয়া
- দুর্লভং প্রাকৃতং বাক্যং দুর্লভঃ ক্ষেমকৃৎ সুত; দুর্লভা সদৃশী ভার্যা দুর্লভঃ স্বজনঃ প্রিয়ঃ
- দুর্ভাগ্য অনেক স্থলে সৌভাগ্যের কারণ হয়
- দুর্জনেরে পরিহরি, দূরে থেকে নমঃ করি
- দুর্গা বলে ঝুলে পড়
- দুরারোহপরিভ্রংশবিনিপাতো হি দারুণ
- দূরের কেশ ঘন দেখায়
- দুরসভা নিকটজল, নিকটসভা রসাতল- খনা
- দূরতঃ শোভতে মূর্খো লম্বশাটপটাবৃতঃ; তাবৎ শোভতে মূর্খো যাবৎ কিঞ্চিন্ন ভাষতে
- দূর কা ঢোল সুহাবনে
- দুনিয়াদারি মুসাফিরি, সিরিফ আনাগোনা/যানা
- দুধের স্বাদ কি ঘোলে মেটে?
- দুধে ভিজিয়ে রাখলেও নিম কখনও মিষ্টি হয় না
- দুধ রাখলেই পঞ্চামৃত
- দুধ মরে/মেরে ক্ষীর
- দুধকে দুধ জলকে জলি
- দুধকে দুধ জলকে জল
- দুধকা জ্বলা মাঠা ফুঁক্ ফুঁক্ পিতা হৈ
- দুধ কলা দাও যত, সাপের বিষ বাড়ে তত
- দুটি পাখির/খরগোসের পিছনে ছোটা
- দু’টাকা ধার দেওয়া থেকে একটাকা দান করা ভাল
- দুটিগাছ একসাথে থাকে, দুটি পাহাড় একসাথে থাকে না
- দুঃসংবাদ বাতাসের আগে ছোটে
- দুঃখের ভাত সুখ করে খাওয়া
- দুঃখের পর সুখ আসে
- দুঃখের দিনগুলি খুব লম্বা হয়
- দুঃখের উপর টনকের ঘা
- দুঃখের অংশীদার থাকলে মন হালকা হয়
- দুঃখে শিয়াল কুকুর কাঁদে
- দুঃখে অনুদ্বিগমনা সুখেচ বিগতস্পৃহ
- দুঃখী যায় সুখীর কাছে, দুঃখ যায় পাছেপাছে
- দুঃখিত হওয়ার চেয়ে নিরাপদ থাকা ভালো
- দুঃখবিনা সুখ হয় কি মহীতে
- দুইহাঁড়ি একত্র থাকলেই ঠোকাঠুকি লাগে
- দুইয়ে দুইয়ে চার-এর মতই সহজ
- দুই মাথা এক চেয়ে ভাল
- দুইপ্রান্তে মোমবাতি জ্বালানো
- দুই নৌকায় পা
- দুই অসতের মধ্যে কম ক্ষতিকরকে পছন্দ কর
- দুই অসতের মধ্যে একজনকে পছন্দ করা সঠিক নির্বাচন নয়
- দীর্ঘসূত্রতা সময়ের তস্কর
- দীর্ঘরাত্রিও অবসান আছে
- দীওয়ারো কে ভি কান হোতেঁ হৈ
- দীয়তাং ভুজ্যতাং
- দিল্লিকা লাড্ডু যো খায়া সো পস্তায়া, যো ন-খায়া সো ভি পস্তায়া
- দিব্যং চূতফলং প্রাপ্য ন গর্বং যাতি কোকিলঃ
- দিনের পরিকল্পনা সকালেই হয়
- দিনে বাতি যার ঘরে, তার ভিটায় ঘুঘু চরে
- দিনে খাওয়ার পর কিছুক্ষণ বস; রাতে খাওয়ার পর অনেক্ষণ হাঁটো
- দিনে কেন সিঁধ? গরজ বড় বালাই
- দিনকে রাত করা, রাতকে দিন করা
- দিন যায় তো ক্ষণ যায় না
- দিন যায় কথা থাকে
- দিন যাবে রবে না
- দিনদুপুরে ডাকাতি
- দিনদুপুরে চাঁদ উঠেছে রাত পোহালো তার, পূর্ণিমাতে চাঁদ উঠে নি দুপুর অন্ধকার
- দিন গেল আলে ডালে রাত হলোে চেরাগ/প্রদীপ জ্বালে
- দিন থাকতে বাঁধে আল তবে খায় নানা শাল- খনা
- দাল মে কুছ কালা হৈ
- দারুভূত জগন্নাথ/নারায়ণ/মুরারি
- দারা-পুত্র-পরিবার কেউ নয় আপনার
- দায়ে পড়ে দা‘ঠাকুর
- দা’য়ে বালি, কুড়ুলে শিল, ভালমানুষকে ভালোকথা, বজ্জাতকে কিল
- দায় মোদ্দায় রাজি, কি করবেন কাজী
- দাম্ভিক আর মিথ্যাবাদী পরস্পর তুতোভাই
- দানে বিদ্যা বর্ধিত হয় দানে ধন ক্ষয় হয়
- দানেন বর্ধতে নিত্যং বিদ্যারত্নং মহাধনম্
- দানেন ন ক্ষয়ং জাতি বিদ্যারত্নং মহাধনম্
- দাদা কানা ভাই চোখে দেখে না
- দাতাকর্ণ / দাতা যেন কর্ণসেন
- দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা জানে/বোঝে না
- দাঁত-জিহবাসম্পর্ক
- দাঁড়ালে পোয়া বসলে ক্রোশ, পথ বলে মোর কিসের দোষ?
- দস্তানাপড়া বিড়াল ইঁদুর ধরতে পারে না
- দশের মুখে জয় দশের মুখে ক্ষয়
- দশদিন চোরের একদিন গৃহীর/সাধুর
- দল(জলজ তৃণস্তূপ) ভাঙলে যে, কৈ খাবে সে
- দর্দ্দূরা যত্র বক্তারস্তত্র মৌনং হি শোভনম
- দরিদ্রস্য গুণাঃ সর্বে ভস্মাচ্ছাদিতবহ্নিবৎ
- দরিদ্রদোষে গুণরাশি নাশে
- দরিদ্র খোঁজে অন্ন, ধনী খোঁজে ক্ষুধা
- দরজা খোলা পেলে সাধুও চোর হয়
- দরকার পড়লে খোঁড়াও লাফায়
- দয়ে (দহ) পড়া/ মজা
- দয়া করে দেয় নূন, ভাত মারে দশগুণ
- দণ্ডেন গোগর্দভৌ
- দগ্ধ শিশু আগুন দেখলে ভয় পায়
- দই খাবে মেধো কড়ি/দাম দেবে সেধো
- থোঁতা মুখ ভোঁতা করা/হওয়া
- থিয়ে (শুয়ে) তল যাবে তবু নুয়ে ডুব দেবে না
- থাকলে তালৈয়ের বাপের শ্রাদ্ধ হয়, না থাকলে নিজের বাপের শ্রাদ্ধ হয় না
- থাকরে কুকুর আমার আশে, ভাত দেবো তোরে ভাদ্র/পৌষমাসে
- থলির বিড়াল বাইরে এলো
- ডোলী ন কহার বিবি বৈঁঠা হৈ তৈয়ার
- ডোলভরা আশা, কুলোভরা ছাই
- ডেকে ডেকে খনা গান, রোদে ধান ছায়ায় পান
- ডুমুরের ফুল, সাপের পা, কল্পনা শুধু কল্পনা
- ডুবেছি না ডুবতে আছি, দেখি পাতাল কতদূর?
- ডুবে ডুবে জল/পানি খাওয়া
- ডুবে ডুবে খাই পানি, আল্লা জানে আর আমি জানি
- ডুবন্ত মানুষ খড়কুটো ধরে বাঁচতে চায়'।
- ডিমের খোলে চেপে সাগরপার করা
- ডিমফোটার আগেই মুরগীর ছানা গোনা
- ডিডি ঢল্লে
- ডাঙায় বাঘের ভয়, জলেতে কুমীর
- ডাইলের মধ্যে মুসুরি, সাগাইয়ের (আত্মীয়) মধ্যে শাশুড়ি।
- ডাইনে আনতে বাঁয়ে কুলোয় না (নেই)
- ঠ্যাং থাকতে লাঠি কেন?
- ঠেলায় পড়লে বামণ শালগ্রামের পৈতা/সোনা বেঁচে খায়
- ঠেলায় পড়লে শালগ্রাম নইলে পাথরের ঢেলা
- ঠেলায় পড়লে বেড়াল মান্দার গাছেও (একপ্রকার কাঁটাযুক্ত গাছ) উঠে
- ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে ওঠে না
- ঠেলায় পড়লে ঠাকুরদাদি, নইলে তার নাকে পাঁদি (বাতকর্ম)
- ঠেকে শেখে আর দেখে শেখে
- ঠেঁটা লোকের মুখে আঁট বাইরে থেকে কাটে গাঁট
- ঠাকুর ঘরে কে আমি কলা খাই নি
- ঠাঁট ঠমকে বিকোয় ঘোড়া
- ঠগের বাড়ী নেমন্তন্ন না আচাঁলে বিশ্বাস নেই
- ঠগ বাছতে গাঁঁ উজাড়/শূন্য
- ট্যানা (ছেঁড়া টুকরা কাপড়) নাই ফ্যানা আছে
- টোপ ফেললে খায় না সেই বা কেমন বঁড়শি, ইসারায় বোঝে না সেই বা কেমন পড়শি
- টেক মাথায় উঠলো চুল মরামালঞ্চে ফুটলো ফুল
- টেকোমাথায় উঠলো চুল মরামালঞ্চে ফুটলো ফুল
- টানবার যার সে না টানলে লাভ নাই কোন কাঁদলে
- টাকায় সব দোষ ঢাকা পড়ে/যায়
- টাকায় বাঘের দুধ মেলে
- টাকায় টাকা আনে/টানে
- টাকা যার মামলা/শক্তি তার
- টাকা মাটি, মাটি টাকা- রামকৃষ্ণ
- টাকা না থাকলে ভাল কাজ করা যায় না
- টাকা ধার চাইলে বন্ধু বিচ্ছেদ
- টাকা দিলে কাঠের পুতুলও হাঁ করে
- টাকা থাকলেই অপব্যয়
- টাকা থাকলে অভাবের অভাব হয়
- টাকা তোমারও নয়, টাকা আমারও নয়, টাকা প্রয়োজনের
- টাকা তুমি যাচ্ছ কোথা? পিরিত যথা; আসবে কবে? বিচ্ছেদ যবে
- টাকা চিটেগুড়- মক্ষি টানে
- টাকা টাকা বল ভাই, টাকার মত জিনিস নাই, টাকা বিনে সংসারেতে সব যন্ত্রণা
- টাকা গাছের ফল নয় যে, ছিঁড়ে/পেড়ে নিলে হল
- টক টসো আঁটিসারা শস্যশূন্য আঁশ ভরা, সেই আম বিলাবার ধারা
- ঝোলে, ঝালে, অম্বলে- সবটেকে বেগুন চলে
- ঝোল ভাত খাওয়ানো
- ঝোল ভাত খাওয়া
- ঝুটে কা মুঁহ কালা সচ্চে কা বোলওয়ালা
- ঝুঁকি না নিলে লাভ হয় না
- ঝির ঝি করবে কি?
- ঝিনুক দিয়ে সাগর ছেঁচা
- ঝিকে মেরে বৌকে শেখানো
- ঝামেলায় না পড়লে ঝামেলার (দুশ্চিন্তা) পিছু নিও না
- ঝাঁকি/ঝাঁঝরি বলে চালনি তুই বড় ছেঁদা
- ঝাঁকের কই ঝাঁকে ফেরে/মেশ/যাক
- ঝড়োকাক
- ঝড়ে কাক/বক মরে ফকিরের কেরামতি বাড়ে
- ঝড় থেমে গেলে সব কিছু শান্ত হয়
- জ্যান্তে দেয় না চালভাজার খোলা (পাত্র) মরলে দেবে রামায়ণের পালা
- জ্যান্ত মাছে পোকা পড়ে না
- জ্যান্ত মাছে পোকা পড়ানো
- জ্ঞানেনহীনাঃ পশুভিসমানাঃ
- জ্ঞানীর সম্পদ তার জ্ঞান, মূর্খের সম্পদ তার অর্থ
- জ্ঞানীর জিভ জ্ঞানকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে
- জ্ঞানীর মন সদাপরিবর্তনশীল, বোকারা রক্ষণশীল
- জ্ঞানী যা শোনে যুক্তি দিয়ে বিচার করে, বোকা যা শোনে বিশ্বাস করে
- জ্ঞানীর কান বড় আর জিভ ছোট হয়
- জ্ঞানী কথা বলে কম শোনে বেশি বোকা কথা বলে বেশি শোনে কম
- জ্ঞানী মূর্খকে চিনতে পারে, মূর্খ জ্ঞানীকে চিনতে পারে না
- জ্ঞানী আগে চিন্তা করে পরে বলে, মূর্খ আগে বলে পরে চিন্তা করে
- জ্ঞানার্জন লবণাক্ত জলের মত, যত পান করবে তত জ্ঞানতৃষ্ণা বাড়বে
- জ্ঞানহীনতা চরমতম দারিদ্রের লক্ষণ
- জ্ঞানহীন চিন্তা লাগাম ছেঁড়া ঘোড়ার মতো
- জ্ঞানস্যাভরণং ক্ষমা
- জোরে প্রশংসা কর এবং আস্তে দোষ দাও
- জোয়ারের জল আর কতক্ষণ?
- জোয়ার-ভাঁটা ও সময় কারও জন্য অপেক্ষা করে না
- জোড়াতালি দিয়ে কাজ চালানো
- জোঘরে আগুন লেগেছে
- জো গরজ্তা বহ বরস্তা নহি
- জো করে টোট্কা উন্হীকো ঘুমকে পরৈ ফট্কা
- জোঁকের মুখে চুন/নুন
- জ্যৈষ্ঠে খরা, আষাঢ়ে ভরা; শস্যের ভার সহে না ধরা- খনা
- জৈসা দেশ ঐসা বেশ
- জেলের পাছায় টেনা, নিকারীর কানে সোনা
- জুয়াচোরের বাড়ি ফলার, না আঁচালে বিশ্বাস নেই।
- জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ
- জুতো মেরেছে, অপমান তো করে নি
- জুতো মেরে গরু দান
- জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর- বিবেকানন্দ
- জীবনের লম্বা পথ বড় আঁকাবাঁকা
- জীবনের প্রতিটি সিঁড়িতে পা রেখেই ওপরে ওঠা উচিৎ, ডিঙ্গিয়ে নয়
- জীবনের পাতা বইয়ের পাতা থেকে অনেক বেশি কিছু শিখিয়ে দিয়ে যায়
- জীবনে শেষ বলে কিছু হয় না
- জীবনে মরণে সৎলোকের কোন ক্ষতি হয় না- উপনিষদ
- জীবন সত্যই সরল, কিন্তু আমরা তাকে জটিল করার উপর জোর দিই- কনফুসিয়াস
- জীবনপাত্রের তলানি পর্যন্ত নিঃশেষে করিব পান- কবি মিল্টন
- জীবন চলমান ছায়া ছাড়া আর কিছুই নয়
- জীবন একপেয়ালা চায়ের মত, যতই তৃপ্তির সাথে পান করি ততই তলার দিকে যেতে থাকি
- জিস্দা তেগ উস্দা দেগ
- জিসকো না দে খোদাতাল্লা উস্কো না দে শকে কই উদ্দৌলা
- জিস্কী লাঠি উস্কী ভৈঁস
- জিলিপির পাক/প্যাঁচ
- জিভে দাঁতেসম্বন্ধ
- জিভ টলে আছাড় খাওয়া থেকে পা-টলে আছাড় খাওয়া ভাল
- জিত্নি মুঁহ উতনি বাতো
- জিত্নি চদ্দর দেখো, উৎনি পৈর ফৈলাও
- জিতক্রোধেন সর্বং হি জগদেতদ বিজীয়তে
- জিঘাংসন্তং জিঘাংসিয়াৎ
- জালছেঁড়া, পলোভাঙা মাছ
- জামিন হয় দিতে, গাছে ওঠে মরতে
- জানার কোন বয়স/শেষ নেই
- জান যায়, মান না যায়
- জান যায় তো জবান/বাত না যায়
- জাতের নারী কালাও ভালা/ভালো, নদীর পানি ঘোলাও ভালা/ভালো
- জাতের নারী কালাও ভালা/ভালো, নদীর পানি ঘোলাও ভালা/ভালোল
- জাতের নামে বজ্জাতি সব জাত-জালিয়াৎ খেলছ জুয়া- নজরুল
- জাত গেল পেটও ভরল না
- জাতস্য হি ধ্রুবো মৃত্যু
- জহুরী জহর চেনে
- জলের শত্রু পানা মানুষের শত্রু কানা
- জলের রেখা খলের পীরিত
- জলের ফোঁটা পাথর ক্ষয় করে, সূতার করাত গাছ কাট
- জলের চেয়ে রক্ত গাঢ়
- জলের চেয়ে পাঁক ঠান্ডা; সূর্যের চেয়ে বালি গরম
- জলের গতি নীচের দিকে
- জলের কুমির ডাঙ্গায় এলো
- জলে বাস করে কুমীরের সাথে বিবাদ
- জলে পাথর গলে/পচে না
- জলে না নামিলে শেখে না সাঁতার, হাঁটিতে শেখে না, না খেলে আছাড়
- জলে তেলে খাপ/মিশ খায় না
- জলে তেল সহজে বিতায়
- জলে জল খাপ/মিশ খায়
- জলে কুমির ডাঙায় বাঘ, যে পারে সে ভাঙে ঘাড়
- জল মে রহ কর মগর সে বৈরী
- জলবিন্দুপাতেন ক্রমশঃ পূর্যতে ঘটঃ
- জলন্ত আগুনে ঘি দেওয়া/পড়া
- জল থেকে রক্ত গাঢ়
- জলছাড়া কুমির/মৎস
- জল খেয়ে জলের বিচার // জল খেয়ে জাতের বিচার
- জল এগোয় না তৃষ্ণা এগোয়
- জয়কেতে
- জমি না দেখে জমি ছেড়ো না
- জব বরসতা তব গরজতা নহী, জব গরজতা তব বরসতা নহী- হিন্দি প্রবাদ
- জপতপ কর কি মরতে জানলে হয়
- জপতপ কর কি? মরতে জানলে ডর কি?
- জন্মের মধ্যে কর্ম নিমুর চৈত্রমাসে রাস
- জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে?
- জন্ম, মৃ্ত্যু, বিয়ে তিন বিধাতা দিয়ে // জন্ম-মৃত্যু-বিবাহ, তিন না জানেন বরাহ (বরাহমিহির)
- জঙ্গলা কখনো পোষ না মানে, মন সদা তার কেওড়া/সোঁদর বনে
- জঙ্গল মে মঙ্গল হোনা- হিন্দি প্রবাদ
- জগন্নাথ পেতে গেলে হাড়ীর ঝাঁটা খেতে হয়
- জগৎ মায়াময়, শুধু ছায়ার খেলা
- জগৎজুড়ে জাল ফেলেছে পালিয়ে বাঁচবি কোথা?
- চৌরে গতে বা কিমু সাবাধানম
- চৌঘরি মাত দেখানো
- চৌকো পেরেক গোল গর্তে
- চৌকিদারি কি ঝকমারি
- চোরের মায়ের কান্না
- চোরের মন পুঁই আদাড়ে/বোঁচকার দিকে
- চোরের ধন বাটপাড়ে খায়/লয়
- চোরের উপর রাগ করে মাটিতে ভাত খাওয়া
- চোরে চোরে আলি (আত্মীয়তা) এক চোরে বিয়ে করে আরেক চোরের শালী
- চোরে চায় ভাঙা বেড়া
- চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী- কাশীরাম দাস
- চোরকে ধর্মের কাহিনী শুনানো আর উলুবনে মুক্তা ছড়ানো একই কথা
- চোর সাধুতে তফাৎ নেই
- চোর মজে সাতঘর মজায়ে
- চোর মচায়ে শোর
- চোর পর মোর
- চোর ধরতে চোর লাগে
- চোর ধনী হলে সজ্জন হয়
- চোর চুরি না করতে পারলে সাধু হয়
- চোদ্দশাকের মধ্যে ওল পরামাণিক
- চোখের বদলে চোখ, দাঁতের বদলে দাঁত
- চোখের জলের মত কিছুই দ্রুত শুকায় না
- চোখের আড়াল তো মনের আড়াল নয়
- চোখের আড়াল হলে মনের/স্মৃতির আড়াল হয়
- চোখে ধূলা দেওয়া
- চোখে দেখে শুনতে চায়, এমন বোকা আছে কোথায়?
- চোখ সব দেখে কেবল নিজেকে দেখে না
- ছ্যাঁদাকলসি, চোরাগাই, চোরপড়শী ধূর্তভাই; মূর্খছেলে স্ত্রী নষ্ট, এই কয়টি বড়ই কষ্ট
- ছ্যাঁকা (গরম জলে) খাওয়া কুকুর জল দেখলে ভয় পায়
- চোখ মনের আয়না
- চোখ বন্ধ করলে প্রলয় বন্ধ হয় না
- ছোট্টশরীরে একটি বিরাট আত্মা বাস করে
- ছোটমুখে বড়কথা
- চোখ থাকতে কানা
- ছোটছোট চোখে বড়বড় স্বপ্ন দেখা
- চৈত্রে কাঁপে থর থর, বৈশাখে ঝড়পাথর, জৈষ্ঠ্যেতে তারা ফোটে তবেই জানবে বর্ষা বটে- খনা
- ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তর্ক করলে বেশি সময় নষ্ট হয়
- চৈতের গীত বৈশাখে গায় তারে পুছে কোন শালায়/হালায়
- চৈতের কুয়ো (কুয়াশা) ভাদ্রে বান, নরের মুণ্ড গড়াগড়ি যান- খনা
- ছোঁড়া ঢিল/তীর ফেরে না
- চৈতের কুয়ায় (কুয়াশা) আমের ক্ষয়- খনা
- ছেলেদের প্রতিভা এবং মেয়েদের রূপ দুইই জন্মগত ও প্রলয়ঙ্কর।
- চেহারা দেখে মানুষ চেনা যায় না
- ছেলের হাতের মোয়া নয় যে ভোগা দেবে
- চেষ্টার শেষ নেই
- ছেলের চেয়ে ছেলের গু ভারী
- চেষ্টার অসাধ্য কোন কাজ নেই।
- ছেলে নষ্ট হাটে বউ নষ্ট ঘাটে
- চেষ্টাবিনা কেষ্টা নেই
- ছেঁদাপয়সার মা-বাপ
- চেলা-চামুণ্ডা
- ছেঁড়াবস্তায় খাসাচাল
- চেরাগের নীচেই অন্ধকার
- চেনা বামুনের পৈতে লাগে না
- ছেঁড়াচুলে খোঁপা বাঁধা
- চেতনে অবচেতন
- ছেঁড়াকাপড় রুখু মাথা দুঃখ বলে যাবো কোথা?
- ছেঁড়াকাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা
- চুরিবিদ্যা বড়/মহাবিদ্যা যদি না পড়ে/পড়ো ধরা
- ছেঁড়াকলার পাত একবউকে ভাত দেয় না আরো বউয়ের সাধ
- চিল্লানে কুকুর কদাচিৎ কামড়ায়
- ছুঁচোর গোলাম চামচিকে মাইনে তার চোদ্দ সিকে
- ছুঁচোর গু ওষুধে লাগে ছুঁচো গিয়ে পর্বতে হাগে
- চিলে কান নিয়ে গেল
- ছুঁচোয় যদি আতর মাখে, তবু কি তার গন্ধ ঢাকে?
- চিল পড়লে কুটোটাও নিয়ে ওঠে
- চিল চিনে উচু ডাল; মাছ চিনে গভীর জল
- ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ
- ছুঁচ হয়ে ঢোকে ফাল (লাঙ্গলের ফলা) হয়ে বেরোয়
- চিরাগের/চেরাগের নীচেই অন্ধকার
- চিরদিন কারো সমান নাহি যায়- নজরুল
- ছুঁচ, সোহাগ, সুজন- ভালো করে তিনজন; উই, ইঁদু্র, কুজন- মন্দ করে তিনজন।
- ছিলাম রোগী হয়েছে রোজা
- চিন্তার মায়ের বড় চিন্তা, হাটের লোক শোয় কোথা?
- ছিল না কথা দিল গাল আজ না হয় হবে কাল
- চিন্তায় পোড়ে মন চিতায় পোড়ে দেহ
- চিন্তাবিদেরা নাস্তিক হয়
- ছিল ঢেঁকি হল শূল কাটতে কাটতে নির্মূল
- ছিদ্রেস্বনর্থা বহুলী ভবন্তী
- চিন্তা জ্বরো মনুষ্যাণাং
- চিন্তা করো না যে কেউ তোমায় জানে না, শুধু চেষ্টা কর জানার যোগ্য হতে- কনফুসিয়াস
- ছিকলি কাটা টিয়ে
- ছিঁড়েছিঁড়ে কাটুনী, পুড়েপুড়ে রাঁধুনী
- চিনির পুতুল
- চিনি খেয়ে জলকে টান তেমনি বোনের ভাইকে টান
- ছাল নেই কুত্তা, নাম তার বাঘা
- ছায়ার পিছনে ছুটে ছায়া ধরা যায় না
- চিত্তে বাচি ক্রিয়ায়াং চ সাধুনামেকরূপতা
- চিকিৎসা অপেক্ষা প্রতিষেধ ভাল
- ছায়া ভালো ছাতার তল; বল ভালো নিজের বল- খনা
- চিঁড়ার বাইশ ফের
- চিঁড়া কাঁচকলার যোগ
- চাহিলেন জিরা পাইলেন হীরা
- ছাতার (পাখি) বলে গাঁ আমার
- ছাতা দিয়ে মাথা রাখা
- চাষীর চাষ দেখে চাষ করলো গোয়াল; ধানের সঙ্গে খোঁজ নেই রাশিরাশি পোয়াল (খড়)
- ছাড়া পাখী ফিরে আসে বলা কথা ফেরে না
- চাষী আর চষা মাটি, এই দুইয়ে দেশ খাঁটি (খনা)
- ছাগলের লোমে পশম হয় না
- ছাগলে কিনা খায়, পাগলে কিনা বলে
- চাষা কি জানে মদের স্বাদ
- ছাগল বলে আলুনি খেলাম; গেরস্ত বলে প্রাণে ম‘লাম
- চালাকের ঠোঁটে তৎক্ষণাৎ উত্তর সাজানো থাকে
- ছাই পেতে কাটা
- চালাকিদ্বারা মহৎকার্য হয় না
- চালাকি করো না ফাঁদে পড়ো না
- ছাঁচের জলে খাবি খায়, সমুদ্রপার হতে চায়/যায়।
- চার দিনকা চাঁদনী ফির আঁধেরি রাত
- ছকড়া নকড়া করা
- চামচিকেতে লাথি মারে
- চামচিকে আবার পাখি
- চাটুকারিতা ততক্ষণ পর্যন্ত ঠিক যতক্ষণ না তুমি তা গিলছো
- চাটাইয়ে/ ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা
- চাচা বল কাকা বল কলার জোড়া দশটাকা
- চাচা আপন চাচী পর, চাচীর মেয়ে বিয়ে কর
- চাকরি মেঘের ছায়া মিথ্যা কর মায়া
- চাইলেন জিরা পাইলেন হীরা
- চাঁদের সভার মাঝে তারা বর্ষে বারি মুষলধারা- খনা
- চাঁদের কাছে জোনাকি, ঢাকের কাছে টেমটেমি
- চাঁদে আছে কলঙ্ক, গোলাপে কণ্টক
- চশমে বদ তু
- চলার পথ আর বলার মুখ কেউ আটকাতে পারে না
- চললে পোয়া, বসলে ক্রোশ, পথ বলে মোর কিসের দোষ?
- চলত্যেকেন পাদেন তিষ্ঠত্যেকেন বুদ্ধিমান্
- চলতে শিখলে পড়তে হয় না
- চলতে পারে না বন্দুক ঘাড়ে
- চলতে না পারলে উঠোন বাঁকা
- চলতে চাইলে দাঁড়াতে শেখো
- চলচ্চিত্তং; চলদ্বিত্তং চলজ্জীবনযৌবনম্
- চর্চায় সিদ্ধিলাভ হয়
- চরৈবেতি চরৈবেতি
- চরিত্র সৎলোকের অনেক দোষ ঢেকে দেয়, চরিত্র অসৎলোকের গুণ ঢেকে দেয়
- চরিত্রের গুণে মানুষ সবার চোখে বাসে
- চমড়ী যায়ে পর দমড়ী না যায়
- চন্দ্র সূর্য অস্ত গেল জোনাকি ধরে বাতি; বাঘ পালালো বিড়াল এলো শিকার করতে হাতি;
- চন্দনং ন বনে বনে
- 'চ'তে গুরু 'ম'তে শিষ্য
- চণ্ডীপাঠ ইস্তক/থেকে জুতো সেলাই
- চণ্ডীচরণ ঘুঁটে কুড়োয় রামা চড়ে ঘোড়া
- চণ্ডালোহপি নরঃ পূজ্য যস্যাস্তি বিপুলং ধনম
- চড়ুকে বাতিক
- চড়াই পাখির প্রাণ অল্পেতেই যান
- চড় মেরে গড় করা
- চটকস্য মাংসং ভাগ শতকং
- চক্ষে সরষে ফুল দেখা
- চক্ষে দেখলে শুনতে চায় এমন নির্বোধ আছে কোথায়?
- চক্ষে চক্ষে যতক্ষণ প্রাণ পোড়ে ততক্ষণ
- চক্ষু সবকিছু দেখে শুধু নিজেকে দেখতে পায় না
- চক্ষু বুজলেই/মুদলেই প্রলয় বন্ধ হয় না
- চক্ষুদোষে সব হলদে
- চক্ষু থাকতে কানা
- চক্ষুকর্ণের বিবাদভঞ্জন
- চক্রবৎ পরিবর্তন্তে সুখানি চ দুঃখানি চ
- গ্রামের নাম তেঘরা, তার আবার উত্তরপাড়া, দক্ষিণপাড়া
- গ্রাম বড় তার মাঝের পাড়া
- গ্রাম নেই তার আবার সীমানা
- গ্রহণের চাঁদ
- গৌর হতে বাকি অনেকদিন
- গোলাপে আছে কণ্টক, চাঁদে আছে কলঙ্ক
- গোলাপ/পদ্ম তুলতে গেলে কাঁটা সইতে হয়
- গোয়ায় নাই ছাল চামড়া খোদার নামে দেয় সাত দামড়া
- গোবরে পোকার পদ্মমধু খেতে সাধ
- গোবর দিয়ে ঘাস এলানো
- গোবরে পদ্মফুল
- গোবর গ্ণেশ
- গোপনকথা তোমার গোলাম; ফাঁস করলে তুমি গোলাম
- গোপন কথা গোপন থাকে না
- গোনা গরু বাঘে নেয় না
- গোদের ওপর বিষফোঁড়া
- গোদা বাড়ি, ছাদন দড়ি এখন তুমি কার, যখন যার কাছে থাকি তখন আমি তার
- গোদা পায়ে লাথি
- গোড়ায় গলদ
- গোড়া কেটে আগায় জল/পানি দেওয়া
- গোজন্ম ঘুচে গন্ধর্বজন্ম হল
- গোঁফ নাইকো কোনকালে দাড়ি রেখেছেন তোবড়াগালে
- গোঁফ দেখলে শিকারী বেড়াল চেনা যায়
- গোঁফ খেজুরে
- গৈর্ গুড় পুয়া নহী বনতে হৈ
- গেরস্তেরে ভূতে পায়, চাল কুটে পিঠে খায়
- গেরস্ত কাওরা (অনুন্নত হিন্দু সম্প্রদায়) শোরে কড়ি
- গেরস্ত কাওরা (অনুন্নত হিন্দু সম্প্রদায়) শোরে কড়ি
- গেঁয়ো যোগী কল্কে/ভিখ পায় না
- গৃহীত ইব কেশেষু মৃত্যুনা ধর্মমাচরেৎ
- গৃহিণী গৃহমুচ্যতে
- গৃহ স্থির আগে কর্ গৃহিণী স্থির তারপর
- গুরুর দোষগুলি ব্যক্ত করবে
- গুরুর কথা শোনে না কানে প্রাণ যায় তার হেঁচকা টানে
- গুরু মোতে দাঁড়িয়ে তো শিষ্য মোতে পাক দিয়ে
- গুরু বোবা শিষ্য কালা, যেমন গুরু তেমন চেলা
- গুরু ছেড়ে গোবিন্দ ভজে, সে জন নরকে মজে
- গুয়ের এপিঠ আর ওপিঠ, দু’পিঠই সমান
- গুণের ঘাট (সীমা) নেই
- গুণের ঘাট (ঘাটতি) নেই
- গুণেতে হইলে বড়, বড় বলে সবে, বড় যদি হতে চাও, ছোট হও তবে- হরিশ্চন্দ্র মিত্র
- গুণে নুন দিতে নেই
- গুণে কড়ি জলে ফেলি সেও ভাল
- গুণী গুণং বেত্তি, ন বেত্তি নির্গুণো বলী বলং বেত্তি ন বেত্তি নির্বলঃ
- গুণী গুণং বেত্তি, ন বেত্তি নির্গুণঃ
- গুণলুব্ধা স্বয়মেব সম্পদ
- গুণবানের আশ্রয়ে নির্গুণও গুণী হয়
- গুণ থাকলে দোষের ভয়
- (রেকো) গুণঃ খলু নিহন্তি সমস্ত দোষান
- গুড় না দিলে মালপো তৈরী হয় না
- গুড় দিয়ে খেলে গুণচটও (থলি) মিষ্টি লাগে
- গুটিপোকা গুটি করে নিজের ফাঁদ নিজে গড়ে
- গির্জার পাশের লোক গির্জায় যায় না
- গিন্নি হলোে চুন্নি হতে হয়
- গিন্নির হাতে রাঙা পলা বউয়ের হাতে সোনার বালা
- ঘোলা জলে মাছ ধরাটা মুখ্য যাদের ধর্ম, তারা পারে না করতে, নেইকো এমন কর্ম।
- গিন্নির দোষে/পাপে গৃহস্থ নষ্ট
- ঘোল চাইতে গিয়ে পিছনে ভাঁড়
- গিন্নি ভাঙলে হাঁড়ি হয় খলা (পোড়া) বউ ভাঙলে হাঁড়ি হয় খোলামকুচি (ভাঙা হাঁড়ির টুকরা)
- ঘোল খাবে রামা কড়ি দেবে শ্যামা
- ঘোল, কুল, কলা- তিনে নাশে গলা
- ঘোর কলিকাল
- গালে চুনকালি দেওয়া
- ঘোমটার নীচে খেমটা নাচ
- গাল টিপলে দুধ বেরোয়
- ঘোড়ার মত ক্ষুধার্ত
- গায়ের গন্ধে ভূত পালায়, মাথায় মাখে খুসবু/ফুলেল তেল
- গায়ের কালি ধুলে যায়, মনের কালি ম’লে যায়
- ঘোড়ার আস্তাবলে ভেড়া ঢোকা
- ঘোড়ার আগে গাড়ী জুতা
- গায়ে ফোসকা পড়া
- গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো
- ঘোড়া থাকলে চাবুকের ভাবনা
- গায়ে গু মাখলে যমেও ছাড়ে না
- গায়ে গণ্ডারের চামড়া
- ঘোড়া চিনি কানে, রাজা চিনি দানে; নারী চিনি হাসে, পুরুষ চিনি কাশে
- গাবতলা দিয়ে যাবনা, আর গাব খাবনা, গাব খাব না তো খাবো কি, গাবের মত আছে কি
- ঘোড়া চিনি কানে, দাতা চিনি দানে; মানুষ চিনি হালে, মণি চিনি জলে
- ঘোড়া চিনি কানে, ছাগল চিনি বিয়ানে; যোগী চিনি ধ্যানে আর নাপতের পুত রাজা হইছেন হলে তার চিনি দানে
- গাধাকে প্রশ্ন করো না সে মোট বইবে কিনা
- ঘেয়ো কাঁঠালের মুচি খদ্দের
- গাধা সিংহের ছাল পড়লে সিংহ হয় না
- গাধা সকল বইতে পারে ভাতের কাঠি বইতে নারে
- ঘেউ-ঘেউ করা কুকুর কামড়ায় না বা কদাচিৎ কামড়ায়
- ঘৃতকুম্ভ সমা নারী তপ্তাঙ্গারসমঃ পুমান্
- ঘৃণায় ঘৃণা বাড়ে
- গাধা ডাকলে তুমিও তার সাথে ডেকো না
- ঘুষ পেলে আমলা/পুলিশ তুষ্ট
- গাধা কি জানে কুসুমের গন্ধ/মধুর স্বাদ
- ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে -সেক্সপিয়ার
- ঘুমন্ত বাঘ শিকার ধরে না
- গাড়োয়ানের চুমকুড়ি গরুতে চেনে
- ঘুমন্ত কুকুরকে জাগিয়ো না
- গাড়ী কিনতে গিয়ে বাড়ী বিক্রি
- ঘুম নাই যোগীর আর রোগীর
- গাড়িপর লা (নৌকা) লাপর গাড়ি
- গাজীসাহেবের মোরগ, পেটে গেলেও ডাক দেয়
- গাজনের নেই ঠিকানা, ডেকে/শুধু বলে ঢাক/বাজনা বাজা না
- ঘুঁটে পোড়ে গোবর হাসে; তোমার একদিন আছে শেষে
- গাছের দশটা থেকে পাতের একটাই ভাল
- ঘুঁটেকুড়ুনির ছেলের নাম চন্দনবিলাস/পদ্মপলাশ
- গাছেরও খায় তলারও কুড়ায়
- ঘি-ঘাত খেয়ে মুখ পুড়লো
- গাছের ভয় বাতাসে, পদ্মের ভয় শিশিরে, সজ্জনের ভয় দুর্জনে
- গাছের পরিচয় ফলে
- ঘি ঢাললেও/মালিশ করলেও কুকুরের লেজ সোজা হয় না
- ঘি আদুড়/আদুল ঘোল ঢাকা
- গাছে না উঠতেই এক কাঁদি
- ঘায়েই মাছি বসে
- গাছে তুলতে সবাই আছে, নামাতে কেউ নেই
- গাছে চড়ানো
- ঘাড়ে ভূত চেপেছে
- ঘাট পার হলে খেওয়ানি শালা
- গাছে গাছে আগুন জ্বলে, বৃষ্টি হবে খনায় বলে- খনা
- ঘষে মেজে রূপ ধরে বেঁধে সোহাগ
- ঘষতে ঘষতে পাথরও ক্ষয় হয়
- গাছে উঠে পড়তে, জামিন হয় মরতে
- ঘর্ষণবিনা রত্ন উজ্বল হয় হয় না, কষ্টবিনা মানুষ সম্পূর্ণ হয় না। কনফুসিয়াস
- গাছে উঠতে পারে না বড় আমটি আমার
- ঘরের শত্রু বরযাত্র
- গাছগাছালি ঘন রোবে না; গাছ হবে তার ফল হবে না- খনা
- গাছ থেকে ফল ভারি নয়
- ঘরের মধ্যে ঘর, সবাই মাতব্বর/হাওলাদার
- ঘরের ঢেঁকির কুমির হওয়া
- গাছ থেকে পড়ে গেল জন পাঁচ সাত, যার যেখানে ব্যথা তার সেখানে হাত
- গাছ গুণে গোটা, গাই গুণে ঘি, বাপ গুণে বেটা মা গুণে ঝি
- গাঙে গাঙে দেখা হয়, বোনে বোনে দেখা নেই
- ঘরের ইঁদুর বাঁশ কাটলে ধরে রাখে কে?
- ঘরে ভাত না থাকলে শালগ্রামের সোনা বেচে খায়
- গাঙ পেরুলেই কুমীরকে কলা
- ঘরে বসে রাজা উজির মারা
- গাঁয়ের গুণে গড়ে (অলস) গরু বিকোয়
- ঘরে বসে কেল্লা মারা
- ঘরে বসে পুছে বাত তার ঘরে হা ভাত- খনা
- গাঁ বড় তার মাঝের পাড়া; নাক নেই তার নাক নাড়া
- গাঁ নাই তার সীমানা
- গাইতে চাইলে বলতে শেখো
- ঘরে বসে কেল্লামারা
- ঘরে নেই যা, বাছা মাগে তা।
- গাই বাছুরে পীরিত থাকলে মাঠে গিয়ে দুধ দেয
- ঘরে নেই দশটি পথেপথে কষ্টি
- গাই নেবে দুইয়ে বলদ নেবে বেয়ে
- গাই নাই তো বলদ দুয়ে দে
- ঘরে আওয়ে অন্ঘেরী বাত কহে বনায়, জানিও পুরৌ বৈরী
- ঘরামির ঘর ছেঁদা
- গাই ছিল না হলো গাই চালুনি নিয়ে দুইতে যাই
- ঘরমুখো বাঙালি, রণমুখো সেপাই
- গল্প শেষ
- ঘরভেদী/শত্রু/সন্ধানী বিভীষণ
- গল্প থেকে বাস্তবঘটনা বেশি বিস্ময়কর
- গলার নীচে গেলে আর কিছু মনে থাকে না
- ঘর পোড়ার কাঠ
- গলায় গলায় পীড়িত
- গলায় কাঁটা ফুটলে বেড়ালের পায়ে ধরে/পড়ে
- ঘরণীীর কাজ কখনও শেষ হয় না
- ঘর জ্বালানে/নো পর ভুলানে/ভুলানো
- গলা ধরে কাঁদবে তবু মালা ছুঁতে দেবে না
- ঘরচোরের পার নেই
- গলা টিপলে দুধ বেরোয়
- ঘরচোরকে পেরে ওঠা দায়
- ঘরকা/কী মুরগী দাল বরাবর
- গর্তের সাপ খুঁচিয়ে বার করা
- গর্জায় কিন্তু বর্ষায় না
- ঘরকা ভেদী লংকা ঢায়ে
- ঘরকন্না করতে গেলে ঘটিবাটিতে ঝগড়া/ঠোকাঠুকি হয়
- গর্জনওয়ালে বরষাতে নহীঁ
- গরুড়শয়ন
- ঘরও ঢোকে, পাও কাঁপে
- গরু যার গোবর তার
- ঘনদুধের ফোঁটা, বড়মাছের কাঁটা
- ঘনাম্বুনা রাজপথে হি পিচ্ছিলে ক্বচিদ্ বুধৈরপ্যপথেন গম্যতে
- ঘড়িক্কে ঘোড়া ছোটা
- গরু-বাছুরে মিল থাকলে মাঠে গিয়ে দুধ দেয়
- ঘটে বুদ্ধি নাই
- গরু বাছুরে মিল থাকলে মাঠে গিয়ে দুধ দেয়
- গরু ছাগলের মুখে বিষ
- ঘটিরাম ডেপুটি
- ঘটির তলায় দিয়ে আঠা যোগেযাগে কাল কাটা
- ঘটি কেনা গঙ্গাস্নান
- গরিবের রাঙ/রাঙ্তাই সোনা
- গরিবের মুড়কিই সন্দেশ
- গরিবের মরণ বিটকেল
- ঘট গড়তে পারে না, মেটের/জালার বায়না নেয়
- গরিব মানুষ ফড়িং খায় ঘোড়ায় চেপে বাহ্যি যায়
- গরিবের কথা বাসি হলে ফলে/ সত্য হয়
- গরিব খোঁজে খাদ্য, ধনী খোঁজে খিদে
- গরানো পাথরে শ্যাওলা জমে/ধরে না
- গরমভাতে বিড়াল বেজার, উচিৎকথায় বন্ধু বেজার
- গরমভাতে ঘি ঢালা
- গরমদুধে যার মুখ পুড়েছে সে ফুঁ দিয়ে ঘোল খায়
- গরমজলে ছ্যাঁকা খাওয়া কুকুর জল দেখলে ভয় পায়
- গরম অম্বল ঠাণ্ডা দুধ যে খায় সে নির্বোধ
- গরব কর যৌবনভরে, কাঁদিতে হবে অঝোর ঝরে
- গরজে গয়লা ঢেলা বয়
- গয়ার পাপ/ভূত বিদায় করা
- গভীর নদী ধীরে/নিঃসারে বয়
- গভীর জলে কাৎলা নিঃসাড়ে চলে; অল্প জলে সফরী ফরফরায়
- গব্য থাকলে আগে পাছে কী করবে তার শাকে-মাছে?
- গন্ধমাদন বয়ে আনা
- গন্ধবিহীন শিমুলফুল সুন্দর হ’লেও আদরণীয় নয়
- গদাইলস্করী চাল এক
- গত্র পোষা
- গতর নেই চোপায় দড়, মেঙ্গে খায় তার পালি (পঙ্ক্তি) বড়
- গণ্ডূষজলমাত্রেণ সফরী ফর্ফরায়তে
- গড়িমসিতে সময় চুরি যায়
- গড়তে যত সময় লাগে ভাঙ্গতে তত সময় লাগে না
- গজমাত্রেই মোতি থাকে না
- গজভুক্তকপিত্থবৎ
- গজকচ্ছপী/ গজকচ্ছপের লড়াই
- গচ্ছন্ পিপীলকো যাতি যোজনানাং শতান্যপি। অগচ্ছন্
- গঙ্গার দুকূল ভাঙে না
- ক্ষুধার্ত পাকস্থলীর জিভ থাকে না
- ক্ষুধার/ক্ষিদের চোটে পাটকেল কামড়ায়২
- ক্ষুধার/ক্ষিদের চোটে পাটকেল কামড়ায়১
- ক্ষুধার/ক্ষিদের কোন জাত নেই
- ক্ষুধা/ক্ষিদে পেলে দুহাতে খেতে চায়
- ক্ষুধা/ক্ষিদে থাকলে নূন দিয়েও ভাত খাওয়া যায়
- ক্ষুদ্র শরীরে একটি বিরাট আত্মা বাস করে
- ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালিকণা বিন্দু বিন্দু জল গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল
- ক্ষীণে কস্যাস্তি গৌরবম্
- গঙ্গাজলে গঙ্গাপূজা৩
- ক্ষিপ্রতা শয়তানের পছন্দ , করুণাময় ঈশ্বরের পছন্দ ধৈর্য
- গঙ্গাজলে গঙ্গাপূজা২
- ক্ষমাই যদি করতে না পার, তবে তাকে ভালোবাস কেন? (রবীন্দ্রনাথ)
- গঙ্গাজলে গঙ্গাপূজা১
- ক্ষমা পরমোধর্মঃ
- ক্ষতে প্রহারা নিপতন্তি
- ক্রোধের প্রকাশ দৃষ্টিতে; গুণের প্রকাশ শিষ্ট আচরণে
- ক্রোধ এবং ঘৃণা সুপরামর্শের পক্ষে বাধাস্বরূপ
- ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে/থাকে
- ক্রিয়া শব্দের চেয়ে বেশি জোরে কথা বলে
- ক্রশ/ক্রুশের পিছনেই শয়তানের আস্তানা
- ক্যাঁচক্যাঁচ শব্দ করা দরজা বহুদিন কব্জার উপর ঝুলে থাকে- ইং প্রবাদ
- কোহতিভারঃ সমর্থানাং
- কোলটানা ছ
- কোয়লা ধোয়ে না উজ্রৈ লাশুন তজৈ না বোয়
- কোয়লাকা ময়লা ছুটে যব্ আগ্ করে পর্বেশ
- কোম্পানীকা মাল দরিয়ামে ডাল২
- কোম্পানীকা মাল দরিয়ামে ডাল১
- কোমল ব্যবহার সংঘর্ষ এড়ায়
- কোন্ বে-আক্কেলে কয় সংসার আমার নয়?
- কোন্ বা বিয়ে তার দুপায়ে আলতা
- কোন সংবাদ সুসংবাদ নয়
- কোন মানুষই পুর্ণাঙ্গ নয়
- কোন্কালে/জন্মে হবে পো ন্যাকড়া-কানি তুলে থো
- কোন জন্মে ছিল না ডুলি আগে দুই পা তুলি
- কোন খবর না-থাকাটাই সুখবর
- কোনকালে নেই ষষ্ঠীপূজা একেবারে দশভুজা১
- কোনকালে নাইকো গাই চালুনি নিয়ে দুইতে যাই
- কোন কাজের শেষ ফেলে রাখতে নেই
- কোন কাজের শুরুটা বাজে হলে শেষটাও বাজে হয়
- কোন কাজেই তাড়াহুড়ো করা নেই
- কোন কাজ অর্ধসমাপ্ত রাখা নেই
- কোদালে কুড়ুলে মেঘ দেখিলে চাষিকে বলে বাগাগে হাল- খনা
- কোদালকে কোদাল বল২
- কোদালকে কোদাল বল১
- কোদাল পাড়লেই/মারলেই চাষ হয় না
- কোথায় আগরতলা আর কোথায় চৌকিরতলা
- কোথাও কিছু নাই খালি ফপরদালালি
- কোণঠাসা ইঁদুর বিড়ালকে কামড়ায়
- কৃতস্য করণং নাস্তি, মৃতস্য মরণং যথা। গতস্য শোচনা নাস্তি ইতি বেদবিদ্যাং মতম॥ (চাণক্য)
- কৃতজ্ঞ কুকুর অকৃতজ্ঞ মানুষ অপেক্ষা শ্রেয়
- খৈয়ের বন্ধনে পড়া
- কৃতঘ্ন বিশ্বাসঘাতকের ইহকালও নেই পরকালও নেই
- কৃতং কর্ম শুভাশুভম
- খেলোয়াড়দের চেয়ে দর্শকেরা বেশি খেলা দেখে- চীনা প্রবাদ
- কূপোদকং বটচ্ছায়া শ্যামা স্ত্রী ইষ্টকালয়ম্। শীতকালে ভবেদুফ গ্রীষ্মকালে চ শীতলম্।। (চাণক্য)
- খেলতে জানলে কানা কড়ি দিয়েও খেলা যায়
- কুসঙ্গে থাকার চেয়ে একা/সঙ্গীহীন থাকা ভাল
- কুসংবাদ বাতাসের আগে ছোটে/ধায়
- কুশিক্ষিত হওয়া থেকে অশিক্ষিত থাকা ভাল
- কুপুত্রেণ কুলং যথা
- খুঁটির গোড়ায় নেইকো মাটি, কিসে ঘর রবে খাঁটি- লালন
- কুপুত্র যদ্যপি হয়, কুমাতা কখনো নয়
- কুপুত্রমাসাদ্য কুতো জলাঞ্জলি
- কুতো বিদ্যার্থিন সুখম
- কুৎসিত ছেলের নাম দিব্যসুন্দর
- খিদের কোন বাচ-বিচার নেই
- খিদেয় বাঘ লোকালয়ে
- খিদে পেলে বাঘ ধানও খায
- কুকুরের স্থান পায়ের নীচে
- খিদে থাকলে নূন দিয়েও ভাত খাওয়া যায়
- কুকুরের লেজে ঘি মাখলেও সোজা হয় না
- কুকুরের পেটে ঘি সয় হয় না২
- খিড়কি দিয়ে হাতি গলে, সদরে দিয়ে ছুঁচ গলে না
- কুকুরের পেটে ঘি সয় হয় না১
- খালি হাত চিলকে প্রলুব্ধ করে না
- কুকুরের কামড় হাঁটুর নীচে২
- খালি কলসি বাজে বেশি ভরা কলসি বাজে না, রূপ নাই কইন্যার সাজন বেশি রূপের কইন্যা সাজে না
- কুকুরের কামড় হাঁটুর নীচে১
- কুকুরের কাজ কুকুরে করেছে কামড় দিয়েছে পায়, তা বলে কি কুকুরের কামড় মানুষের শোভা পায়
- খাল কেটে কুমির আনা // খাল কেটে বেনো জল ঢোকানো
- কুকুরকে লাই দিলে কাঁধে চড়ে
- খারাপ শুরু খারাপভাবে শেষ হয়
- খারাপ লোক খারাপ নামের চেয়ে ভাল
- খারাপ অজুহাত 'কিছু না'-এর চেয়ে ভাল
- খায় না
- কুঁড়েঘরে বসে লাখটাকার স্বপ্ন দেখা
- কুঁড়ে গরুর এঁটুলি সার১
- কীর্তিমান জনকের পুত্র হওয়া বৃথা
- খাটে খাটায় লাভের গাঁতি, তার অর্ধেক মাথার ছাতি; ঘরে বসে পুছে বাত তার ঘরে হা-ভাত (খনা)
- ‘কিছুই শিখি নি’ বলতে পারাটাই সব থেকে বড় শিক্ষা
- কিছু পেতে গেলে কিছু দিতে হয়
- 'কিছু না’ শিখলে অকাজ করা শেখা হয়।
- কিছু না' থাকার চেয়ে বাজে অজুহাত ভালো
- খঞ্জনের নাচ দেখে চড়ুইয়ের নাচ
- 'কিছু না' থাকার চেয়ে কিছু থাকা ভাল
- ‘কিছু না’ করা কুকাজ করার সামিল
- ‘কিছু না’ করলে কিছু হয় না
- কিছু করারক্ষেত্রে যারা আগে উপস্থিত হয় তাদের শাস্তি দাও এবং যারা পরে উপস্থিত হয় তাদের বাধা দাও
- কিছু করার আগে তিনবার ভাববে
- কিছু এসে যায় না কত আস্তে তুমি হাঁটছো যদি না তুমি থেমে যাও
- কিংবা স্বয়ম্ভূ শিবশক্তিবিষ্ণুঃ কপালদুঃখং ন করোতি দূরম্
- কিং দূরং ব্যবসায়িনাম্
- কিং জীবিতেন পুরুষস্য নিরিক্ষরেণ
- কিং কুলেন বিশালেন গুণহীনস্তু যো নরঃ
- কিং কুর্বন্তি গ্রহা সর্ব্বৈ যস্য কেন্দ্রী বৃহস্পতিঃ
- কিং করিষ্যন্তি বক্তারঃ শ্রোতা যত্র ন বিদ্যতে
- কি দিব কি দিব খোঁটা গয়ায় মরেছে বাপবেটা
- কাশ্মীরজস্য কটুতাপি নিতান্তরম্যা
- কাশীধামে কাক মরেছে কালীঘাটে/কুমিল্লাতে হাহাকার
- কাশীধাম ঘুরে কাঞ্চীপুরপম/কামাখ্যা যাত্রা
- কালীঘাটের লোকের কালীদর্শন হয় না
- কালির অক্ষর/আঁচর নাইকো পেটে, চণ্ডী পড়ে কালীঘাটে
- কালিদাস আর কি, যে ডালে বসে সেই ডাল কাটে
- কালি কলম মন, লেখে তিন জন
- কালি কলম পাত, তবে লেখার হাত২
- কালি কলম পাত, তবে লেখার হাত১
- কালা শোনে ঢাকের বাদ্যি কালা বলে আমার বিয়েরর বাদ্যি
- কালা (কানে খাটো) পুরুত তোতলা যজমান
- কালা কাজলের মাটি, তা'র লাগি ছ'মাস হাঁটি; সুন্দর ধুতুরার ফুল, তা'র নাই কড়ার মূল
- কাল ছিলাম বসে স্বর্ণপিঁড়ে আজ বসেছি আস্তাকুঁড়ে
- কার্তিকের জল উনো, ধান জন্মে দুনো- খনা
- কারোকে বুকে করা কারোকে পিঠে করা
- কারো পৌষমাস কারো সর্বনাশ
- কারো চাকর নই, কারো প্রভুও নই- এব্রাহাম লিঙ্কন
- কারো ঘর পোড়ে কেউ আগুন পোহায়
- কারো কড়ি/ধার ধারি না২
- কারো কড়ি/ধার ধারি না১
- কারো উপকার করলে কখনো বলো না কেউ উপকার করলে কখনো ভুলো না
- কার শ্রাদ্ধ কে বা করে, খোলা কেটে বামুন মরে
- কার কপালে/ভাগ্যে কেবা খায়
- কামালে কুমালে বর লেপুলি পুছুলি ঘর
- কামারের নেহাই হাতুড়িকে ভয় পায় না
- কামারের কাছে ছূঁচ বেচতে আসা
- কামার বুড়ুলে লোহা শক্ত হয়
- কামাতে না পারা নাপিতের ধামাভরা ক্ষুর
- কামাতুরানাং ন ভয়ং ন লজ্জা
- কাম নাই কামাইও নাই
- কামড়িয়ো না দাঁত দেখাও
- কামড়াতে না পারো তো দাঁত দেখিয়েও না
- কাপুরুষ মৃত্যুর আগে বহুবার মরে- সেক্সপিয়ার
- কাপড়ের দাগ যায় ধুলে, মনের দাগ যায় মলে।
- কাপড়ে আগুন ঢাকা যায় না২
- কাপড়ে আগুন ঢাকা যায় না১
- কাপড় হলে পচা, আঙ্গুল হয় খোঁচা২
- কাপড় হলে পচা, আঙ্গুল হয় খোঁচা১
- কাপড় বুঝে জামা কাটো
- কাপ ও ঠোঁটের মধ্যে বিস্তর ফাঁক আছে২
- কাপ ও ঠোঁটের মধ্যে বিস্তর ফাঁক আছে১
- কান্তা রূপবতী শত্রু
- কানের পিছনে উকুনের বাসা
- কানে হাত না দিয়েই বলে কান নিয়ে দেল চিলে
- কানুছাড়া গীত নাই রাধাছাড়া প্রীত নাই৩
- কানুছাড়া গীত নাই রাধাছাড়া প্রীত নাই২
- কানুছাড়া গীত নাই রাধাছাড়া প্রীত নাই১
- কানার মাঝে ঝাপসা ভালো
- কানায়ে ভাগনে/ভাগিনা
- কানামেঘের বৃষ্টি সর্বত্র নয় দৃষ্টি২
- কানামেঘের বৃষ্টি সর্বত্র নয় দৃষ্টি১
- কানাছেলের নানারোগ২
- কানাছেলের নানারোগ১
- কানাচোখে দিয়ে কাজল আপনরূপে আপনি পাগল
- কানাঘোড়ার সিধা দৌড়
- কানাগরুর ভিন্ন গোঠ/পথ/মাঠ
- কানাগরু বামুনকে দান
- কানাগরু বাতাস বইলেই ভয় পায়
- কানাখোঁড়ার এক গুণ বাড়া২
- কানাখোঁড়ার এক গুণ বাড়া১
- কানা কুঁজো খোঁড়া, তিন অসতের গোড়া
- কানা কাঁদেন সোনারে, সোনা কাঁদেন কানারে২
- কানা কাঁদেন সোনারে, সোনা কাঁদেন কানারে১
- কানা কয়বার নড়ি (লাঠি) হারায়
- কানাকড়ির মুরোদ/মূল্য নাই, কিল মারার গোঁসাই২
- এ্যায়সা দিন নেহি যায়েগা, জোয়ারমে ভাটা গিরেগা, খেয়াল ঠিক রাখনা।
- কানাকড়ির মুরোদ/মূল্য নাই, কিল মারার গোঁসাই১
- কানাকড়ির মা-বাপ
- এ্যাঙ যায়, ব্যাঙ যায়, খলসে বলে আমিও যাই- অমৃতলাল বসু২
- এ্যাঙ যায়, ব্যাঙ যায়, খলসে বলে আমিও যাই- অমৃতলাল বসু১
- কানমন্ত্রে মন নাশ
- এসেছি একা, যাবোও একা, কার সঙ্গে কার বা দেখা।
- এলোশ্রাদ্ধের গুঁতোদক্ষিণা
- কাছা খুলতে দেরী হয়১
- এ গিরগিটি নয় সাক্ষাৎ মা মনসা
- কাচে কাঞ্চনে সমান২
- এখনই সন্দেশ খেয়েচি, চায়ে চিনি দিওনা, সুগার আছে
- কাচে কাঞ্চনে সমান১
- এখন শুনলে না বঁধু যৌবনভব্রে, পশ্চাতে কাঁদিতে হবে অঝরঝরে
- একো হি দোষো গুণসন্নিপাতে নিমোজ্জতীন্দোরিতি
- কাঙালের/ কাঙালের পুতের ঘোড়ারোগ
- একের বোঝা, দশের আঁটি/লাঠি
- কাঙালের কথা বাসি হলে খাটে/ফলে
- একের ছয়টি এবং অন্যটির আধডজন
- একে মা রাঁধে না তার ওপর তপ্ত আর পান্তা
- কাকো ন চ রাজহংসঃ
- কাকের লুকানো (খাদ্য)
- একে মা মনসা তায় আবার ধূনার গন্ধ
- একেবারে কিছু না করলে কুকাজ করা হয়
- কাকের ডিম সাদা হয়, বিদ্বানের ছেলে গাধা হয়।
- একেবারে না হওয়ার চেয়ে দেরিতে হওয়া ভাল২
- কাকে নিয়ে গেল কান, কাকের পিছনে ছোট
- একেবারে না হওয়ার চেয়ে দেরিতে হওয়া ভালো১
- এ কেবল দিনেরাত্রে জল ঢেলে ফুটাপাত্রে. বৃথাচেষ্টা তৃষ্ণা মিটাবারে- রবীন্দ্রনাথ২
- কাক সকলের মাংস খায়, কাকের মাংস কেই খায় না
- এ কেবল দিনেরাত্রে জল ঢেলে ফুটাপাত্রে বৃথা চেষ্টা তৃষ্ণা মিটাবারে- রবীন্দ্রনাথ১
- একেনাপি সুবৃক্ষেণ পুষ্পিতেন সুগন্ধিনা। বাসিতং স্যাদ্ বনং সর্বং সুপুত্রেণ কুলং যথা।। (চাণক্য)
- কাকতালীয়বৎ প্রাপ্তং দৃষ্টাপি নিধিমগ্রতঃ
- একেনাপি কুবৃক্ষেণ কোটরস্থেন বহ্নিনা। দহ্যতে তদ্বনং সর্বং কুপুত্রেণ কুলং যথা।। (চাণক্য)
- একে নাচনি বুড়ি তাতে পড়েছে ঢোলের বাড়ি
- কাক চুরির দ্রব্য লুকিয়ে মনে করে কেউ সেটা দেখে নি
- একেন পাপ শতেন কিংবা
- একে তো হনুমান তায় আবার রামের বাণ
- কাক খেলো ধান ব্যাঙের পায়ে দড়ি২
- একে তো মধুপর্কের বাটি তায় আবার কাত
- কাক খেলো ধান ব্যাঙের পায়ে দড়ি১
- একে তো ছাই- তার উপর বাতাস
- কাক খায় কাঁঠাল বকের মুখে আঠা২
- কাক খায় কাঁঠাল বকের মুখে আঠা১
- একে তো উমা তায় তুষার ধুমা
- একে ছেঁড়াকাঁথা তায় শততালি
- একে চায় আরে পায়
- কাক ও কোকিল একই বর্ণ কিন্তু স্বরে ভিন্ন ভিন্ন
- একে গুণগুণ দুইয়ে পাঠ; তিনে গোলমাল চারে হাট
- একুশকোড়া গুণে খান ফুলের ঘায়ে মূর্ছা যান২
- কাঁড়ানো চালে তিন ঘা পাড় (ঢেঁকির আঘাত)
- কাঁটা বিনা কমল/গোলাপ নাই
- একুশকোড়া গুণে খান, ফুলের ঘায়ে মূর্ছা যান১
- একুল ওকুল দুকল গেল অকূল পারে গোকুল
- কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা১
- এ কি মোর জ্বালা মেয়ে চামকাঠ ডালা, কানে দুটো ঘুরুঘুরে গলায় মোতির মালা
- একি বিধির খেলা কাকের/বকের/বিড়ালের গলায় তুলসীমালা
- কাঁটাগাছের তলায় থাকা
- এ কি ছেলের হাতে পিঠে/মোয়া?
- কাঁচে কাঞ্চনে সমান২
- কাঁচে কাঞ্চনে সমান১
- একা রামে রক্ষা নেই সুগ্রীব/লক্ষণ তার দোসর
- কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ পাকলে করে ট্যাঁশট্যাঁশ
- একান্নও পাপ, বাহান্নও পাপ
- কাঁচা মাটিতে পা দেওয়া২
- একাদশে বৃহস্পতি
- কাঁচা মাটিতে পা দেওয়া১
- একা ঘরের বউ, খেতে বড় সুখ, মারতে এলে ধরতে নাই, তাতে বড় দুখ
- একাগ্রচিত্তে কাজ করলে পাহাড় টলানো/ডিঙানো যায়
- কাঁচা বাঁশে ঘুণ ধরা২
- একাকীত্ব দুঃখের প্রথম উৎস
- একাকীত্বের চেয়ে ঝগড়া ভালো-
- কাঁচা বাঁশে ঘুণ ধরা১
- একাকীত্ব চিন্তার বাসা
- কাঁচা খাই ডাসা খাই আর খাই পাকা
- একাকীত্ব ও বদসঙ্গের মধ্যে একাকীত্ব পছন্দ
- কাঁচা কাজ করা নেই
- একাকী ব্যক্তি সর্বত্র বাড়িতে থাকে
- কাঁচপোকায় আরশোলা খায়/ধরে
- একা কাঁদি, একা হাসি; গরম রেঁধে খাই বাসি
- কহাঁ রাজা ভোজ ঔর কহাঁ গঙ্গু তেলী
- একাই একশ
- কস্য মাতা, কস্য পিতা, কস্য ভ্রাতা সহোদরঃ কা কস্য পরিবেদনা
- এক হাত পায় এক হাত মাথায়
- এক হাত গলায় এক হাত পায়
- কস্য নাভ্যুদয়ে হেতুর্ভবেৎ সাধুসমাগমঃ
- এক হাত নড়ে না দুই হাত নড়ে
- এক হাটে কিনে অন্যহাটে বেচা
- কষ্টবিনা মানুষ সম্পূর্ণ হয় না, ঘর্ষণবিনা রত্ন উজ্বল হয় হয় না- কনফুসিয়াস
- এক হাজার পদক্ষেপ নিয়ে এক মাইলের যাত্রা শুরু- চীনা প্রবাদ
- কষ্ট দিয়ে দান আর পিত্তি মেরে ভোজন
- এক সুপুত্রে বংশ ধন্য
- কল্লার (দুষ্ট) ঘাড় বোল্লায় (বোলতা) ভাঙে
- একলা মানুষ, মানুষ নয়
- একলাফেই তালগাছে ওঠা যায় না
- কলির লক্ষ্মী
- একলাঠিতে সাত সাপ মারি
- একলা চলা চলা নয়
- কলির যুধিষ্ঠির
- একলা ঘরের গিন্নী চাবীকাটি ঝুলিয়ে নাইতে যাব
- কলির ভীম/ভীমসেন
- কলির প্রহ্লাদ
- এক লাউয়ের বিচি কেউ করছে কচরকচর, কেউবা আছে কচি
- কলির কেষ্ট২
- এক লাউয়ের বিচি
- কলির কেষ্ট১
- এক/একা/একে রামে রক্ষা নেই লক্ষ্মণ/সুগ্রীব দোসর
- একরত্তি সোনা স্যাঁকরা হাজার জনা
- কলির অর্জুন
- কলির অবতার
- একরত্তি দড়ি সকল ঘর বেড়ি২
- কলিতে সোনা পিতল হলো
- একরত্তি দড়ি সকল ঘর বেড়ি১
- কলার ভেলায় সাগর পার২
- একযাত্রায় পৃথক ফল
- একমেবাদ্বিতীয়ম
- কলার ভেলায় সাগর পার১
- এক মুরগি কয়জায়গায়/বার জবাই
- এক মুখে দুই/তিন কথা শুনে মনে/প্রাণে লাগে ব্যথা
- কর্তার ইচ্ছায় কর্ম উলুবনে কেত্তন
- এক মুখ সোনা দিয়ে ভরা যায়, তিন মুখ ছাই দিয়েও ভরে না
- কর্তা মুগের ডাল খান না; কেন খান না; পান না, তাই খান না
- এক মিথ্যা হাজার মিথ্যার জন্ম দেয়
- একমাত্র মৃত্যুই সকলকে সমান করে
- কর্জ করে যেই কষ্ট পায়/ভোগে সেই
- একমাত্র বিজ্ঞতম এবং মহামূর্খরাই পরিবর্তিত হয় না- কনফুসিয়াস
- করার আগে ভাবো, ভাবার আগে কোরো না
- এক মাণিক (বড় রত্ন) সাত রাজার ধন
- কর গোবিন্দ বাপের শ্রাদ্ধ, আরও বামুন আছে
- এক মাঘে শীত যায় না২
- কয়লা ছাড়ে না ময়লা
- এক মাঘে শীত যায় না১
- এক মন হলে সমুদ্র শুকায়১
- কম্বল(ভল্লুক) আমি ছেড়ে দিয়েছি কম্বল আমায় ছাড়ে না
- এক ভস্ম আরেক ছার (ক্ষার=ছাই), দোষগুণ কব কার
- একব্রাশে রং করা
- কম জলের/পানির মাছ বেশি জলে/পানিতে উঠলে ও মাছে বেশি লাফালাফি করে
- কফিনে শেষ পেরেক ঠোকা/মারা
- এক ব্যঞ্জন ভাত, তাও আবার নুনে পোড়া/বিষ২
- এক ব্যঞ্জন ভাত তাও আবার নুনে পোড়া/বিষ১
- একবৃক্ষে যদা রাত্রৌ নানা পক্ষীসমাগম। প্রভাবতে তু দিশো যান্তি কা কস্য পরিবেদনা।। (চাণক্য)
- কপাল যখন মন্দ হয় বন্ধুলোকে মন্দ কয়
- কপাল যখন বাঁকে বেনাবনে বাঘ ঝাঁকে
- একবার রোগী একবার রোজা২
- একবার রোগী একবার রোজা১
- কপালছাড়া পথ নাই
- একবার না পারিলে দেখ শতবার
- কপালগুণে গোপালঠাকুর
- একবার দংশন দুইবার কুণ্ঠা
- কপট বন্ধুত্ব প্রকাশ্য শত্রুতা থেকে খারাপ
- একবার করার আগে দু'বার ভাবো
- একবাক্সে সব ডিম রাখা ঠিক নয়
- কপটপ্রেমে লুকোচুরি মুখে মধু হৃদে ছুরি
- কনের বাপ বসে বসে চোখের জলে ভাসে বরের বাপ বসে আছে পাঁচশটাকার আশে
- একবনে দুই বাঘ থাকে না
- কনের ঘরের মাসি বরের ঘরের পিসি২
- একফোঁটা শিশিরেও বন্যা হতে পারে, যদি গর্তটা পিঁপড়ের হয় (ফারসী প্রবাদ)
- এক ফুলে মালা হয় না
- কনের ঘরের মাসি বরের ঘরের পিসি১
- কন্ওয়া বৈল্ বয়ারে সন্কৈ
- এক পুরুষে রোপে তাল, পর পুরুষে করে পাল; তার পর যে সে খাবে, তিন পুরুষে ফল পাবে- খনা
- কথার চেয়ে কাজের গলা বেশি দরাজ
- এক পুতের আশ/আশা, নদীর তীরে বাস/বাসা
- এক পালকের পাখি এক যায়গায় ভিড় করে
- কথার গুণে বার্তা নষ্ট২
- এক পায়ে খাড়া
- কথার গুণে বার্তা নষ্ট১
- এক পাগলে রক্ষা নেই সাত-পাগলের মেলা
- এক পা জলে এক পা স্থলে২
- একটি স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল সৃষ্টি হতে পারে
- কথা কম বললে ক্ষতি কম হয়
- একটি সুন্দর শুরু কাজের অর্ধেক সাফল্য আনে
- একটি শিকল তার দুর্বলতম আংটার সমান শক্তিশালী
- কথং মারাত্মকে ত্বয়ি বিশ্বাসঃ
- কত শত গেল রথি শেওড়াতলার চক্রবর্তী
- একটি মূলার জন্য একটা গর্ত (চীনা প্রবাদ)
- কত রবি জ্বলেরে কেবা আঁখি মেলেরে!
- একটি মিথ্যা ঢাকতে দশটা মিথ্যা কথা বলতে হয়
- একটি ভাল বই একজন ভাল বন্ধু
- কত ধানে কত চাল জান না কোন হিসাব রাখ না
- একটি ভাত টিপলে, হাঁড়িসুদ্ধ ভাতের খবর মেলে
- একটি বনাঞ্চল গড়তে দশবছর সময় লাগে, একটি মানুষ গড়তে একশবছর সময় লাগে
- কত জলে কত চাল/চিঁড়ে/মুসুরি ভেজে দেখো
- কতক্ষণ রহে শিলা শূন্যেতে মারিলে- কাশীরাম দাস
- কতই বা দেখবো আর ছুঁচোর গলায় চন্দ্রহার২
- একটি বদরোগ ভাল করা যায়, একটি বদনাম ঘুচানো যায় না
- একটি নরম উত্তর ক্রোধ দূর করে, একটি কঠোর শব্দ রাগ জাগিয়ে তোলে- বাইবেল- হিতোপদেশ
- কতই বা দেখবো আর ছুঁচোর/বানরের গলায় চন্দ্রহার১
- একটি সুতা তার সবচেয়ে পাতলা জায়গাতে ছিঁড়ে
- কত আর থাকিব আমি লক্ষ্মণের ফল ধরা হয়ে
- কত আস্তে তুমি হাঁটছো তাতে কিছু যায় আসে না যতক্ষণ না তুমি থামছো- কনফুসিয়াস
- একটি মিথ্যা আরেকটি মিথ্যার জন্ম দেয়
- একটি মন্দ সকাল ভাল দিনে পরিণত হতে পারে
- কণ্টকবিনা কমল নাই কলঙ্কশূন্য চন্দ্র নাই
- একটি ভালো শুরু/সূচনা হল অর্ধেক কাজ/যুদ্ধ জয়
- একটা/টি বই যেন একটি আস্ত ফুলের বাগান
- কড়ির যত্ন নাও কাহন (সঞ্চিত অর্থ) তোমার যত্ন নেবে
- কড়ির মাথায় বুড়োর বিয়ে২
- কড়ির মাথায় বুড়োর বিয়ে১
- একটি পাখি তার গানদ্বারা পরিচিত হয়
- কড়ির জিনিস পড়িস না২
- একটা/টি পয়সা সঞ্চয় হলে একটি পয়সা অর্জিত হয়
- কড়ির জিনিস পড়িস না১
- একটা/টি পদক্ষেপে হাজার মাইলের যাত্রা শুরু হয়
- কড়ি হলে বাঘের দুধ মেলে- ভারতচন্দ্র
- একটা/টি পতন তোমাকে জ্ঞানীমানুষ করে তোলে
- কড়ি বই বন্ধু নেই
- একটা/টি দোষ বহু গুণকে গ্রাস করে
- একটা/টি দিয়াশলাই কাঠি খাণ্ডবানল সৃষ্টি করতে পারে
- কড়ি পেলে কাঠের ঘোড়া (ধর্মরাজ) হাঁ করে
- কড়ি নেবে গুণে পথ চলবে শুনে
- একটা/টি ছোট্ট তিন-ইঞ্চির জিভ সাত-ফুটের একজন দশাসই লোককেও ধরাশায়ী করতে পারে
- কড়ি দেখছো ঝাল দেখোনি
- একটা/টি ছোট্ট ছিদ্রও বিরাট জাহাজকে ডোবাতে পারে
- কড়ি দিয়ে হেঁটে নদী পার হওয়া
- একটি খারাপ শুরু একটি খারাপে শেষ হয়
- কড়ি দিয়ে কিনবো দই গোয়ালিনী মোর কিসের সই২
- একজন খারাপ লোক একটি খারাপ নামের চেয়ে ভাল
- কড়ি দিয়ে কিনবো দই গোয়ালিনী মোর কিসের সই১
- একটি খারাপ আপোস একটি ভাল মামলা থেকে ভাল
- একটি খারাপ অজুহাত 'কিছু না'-এর চেয়ে ভাল
- একটি কালো মুরগী একটি সাদা ডিম পাড়ে২
- কড়াক্কড় চৌকী-আইন খারাপ; সদর বন্ধ খিড়কি ফাঁক
- কঞ্চিতে বংশলোচন জন্মানো
- একটি কালো মুরগী একটি সাদা ডিম পাড়ে১
- কঞ্চি খবরদার
- একটি কালো আঙুর সাদা আঙুরের মতই মিষ্টি
- একটি কড়িকাঠ যত বড়ই হোক-না-কেন সমগ্র বাড়ীর ভার বইতে পারে না- চীনা প্রবাদ
- একটি আজকাল দুটি আগামীকালের সমান
- কচুবনে ছড়ালে ছাই খনা বলে তার সংখ্যা নাই
- একটি অলস ভেড়া তার পশমকে ভারী মনে করে
- কচুপোড়া খাও২
- কচুপোড়া খাও১
- এক টাকা সঞ্চয়ের অর্থ এক টাকা আয়
- কচি উচ্চে পাকা পটল, কচি পাঁঠা, পাকা কাতল (কাৎলা মাছ)
- এক ঝিকরে/টানেতে মাছ গাঁথে না এ কেমন বঁড়শি, এক ডাকেতে সাড়া দেয় না সে কেমন পড়শি?
- একঝাঁকের কই
- কচলা (বিশেষভাবে রগড়িয়ে ধোয়া) কাপড় ছাড়তে নাই
- একজায়গায় থাকলে হাঁড়িতে হাঁড়িতে ঠোকাঠুকি হয়
- এক জলাশয়ের/ঝিলের মাছ
- কখনো খেওনা ওলে/তালে আর ঘোলে; কখনো ভুলো না ঢেমনার (লম্পট) বোলে
- একজনের কাছে অমৃত অন্যজনের কাছে বিষ
- কংস রাজার বদ (বধ) ফরমাশ
- একজনকে বন্ধু করার আগে তার সাথে এক যোজন পথ হাঁটো
- একজন শত্রুর স্মিতহাসি থেকে একজন বন্ধুর ভ্রুকুটি ভাল
- কই হইল আগরতলা আর কই চৌকিরতলা
- কইলে যায় মনের দুখ খাইলে যায় পেটের ভুখ
- একজন মানুষ যা করতে পারে তার বেশি সে পারে না
- কইলাম কথা সবার মাঝে/মধ্যে; যার কথা তার গায়ে বাজে/বিন্দে
- একজন মা বুঝতে পারে একজন শিশু যে কথা বলে না- ইহুদী প্রবাদ
- কইতে জানলে ঠকি না,বসতে জানলে উঠি না
- একজন ভিক্ষুক নির্বাচনকারী হতে পারে না
- একজন ভিক্ষুক কখনো দেউলিয়া হয় না
- কঃ প্রাজ্ঞ বাঞ্ছতি স্নেহং সিকিতাসু
- একজন বন্ধুলাভ দশজন বন্ধুহারানোর সমানই
- কঃ পরঃ প্রিয়বাদিনাম্
- একজন বন্ধুর চেয়ে একজন শত্রু থাকা ভালো
- একজন ঘুমন্ত মানুষ আরেকজন ঘুমন্ত মানুষকে জাগাতে পারে না
- একজন উৎপীড়ক সবসময় কাপুরুষ
- এক জঙ্গলে দুই বাঘ থাকে না
- একছেলে যার হাজার মানত তার
- একছেলে তার ফুলের শয্যে, পাঁচছেলে তার কাঁটার শয্যে
- একছাতার তলে বাস
- একচোখো মাসি কারে ভালোবাসি
- একচোখে কাঁদা অন্যচোখে হাসা২
- একচোখে কাঁদা অন্যচোখে হাসা১
- এক চেয়ে দুই মাথা ভাল
- একচুল ক্ষতি করতে না পারা
- এক চির পান দুই চির হল সোনার সিংহাসনে ভাগ বসিল
- এক চাকাতে রথ চলে না
- এক চন্দ্রে জগৎ আলো
- এক চন্দ্রই যে অন্ধকার দূর করে, সকল তারা মিলেও তা পারে না
- এক গাঙের চিল / এক গোয়ালের গরু
- এক গোয়ালে বিয়াইছে গাই সেই রিস্তায় চাচাতো ভাই
- এক গুরলে/গুলতিতে/ঢিলে দুই পাখি মারা
- এক গালে চূণ অন্য গালে কালি মাখানো/লাগানো
- এক গাছের ছাল অন্য গাছে জোড়া লাগে না২
- এক গাছের ছাল অন্য গাছে জোড়া লাগে না১
- একগাঁয়ের কুকুর অন্যগাঁয়ে ঠাকুর
- এক গাঁয়ে ঢেঁকি পড়ে অন্য গাঁয়ে মাথা ধরে২
- একগাঁয়ে ঢেঁকি পড়ে অন্যগাঁয়ে মাথা ধরে১
- এক খাল কেটে অন্য খাল ভরায়
- এক খায় এক থিতায়৩
- এক খায় এক থিতায়২
- এক খায় এক থিতায়১
- একখাপে দুই তরোয়াল
- একক্ষুরে মাথা কামানো৩
- একক্ষুরে মাথা কামানো২
- একক্ষুরে মাথা কামানো১
- এককোপে বটগাছকে ফেলা যায় না
- এক্-কে আর দেখবে বেগার
- এক কেঁড়ে দুধে এক ছিঁটে চোনা
- এক কূল ভাঙে তো এক কূল গড়ে
- এক কিলো জিনিসে পাঁচ কিলো ঠকায়
- এককাল ঠেকেছে তিনকাল গিয়ে
- এক কানে শোনে অন্য কানে বেড়োয়১
- এক কানা আরেক কানাকে পথ দেখালে দুজনেই খানায় পড়ে
- এক কান কাটা বাজার/রাস্তা/সহরের ধার দিয়ে যায়, দুকান কাটা বাজার/রাস্তা/সহরের মাঝদিয়ে যায়
- এককাঠি বাজে না
- এক কাটে ভারে, আরেক কাটে ধারে
- এককড়াই/কলসী/গামলা/বালতি দুধে একফোঁটা চোনা২
- এককড়াই/কলসী/গামলা/বালতি দুধে একফোঁটা চোনা১
- এক কড়ার মুরোদ নেই কিল/ভাত মারার গোঁসাই
- এককড়া বুদ্ধি নেই চার কড়ার মেজাজ
- এক ঔর এক গ্যারহ হতে হৈঁ
- এক ওয়াকিফহাল সাত নবিসিন্দা
- একই সাথে মনোহর ও হিতকারী বাক্য দুর্লভ
- একই শ্রেণির দুই লোক কখনো একমত হয় না'
- একই ফাঁদে শিয়ালকে দু'বার ধরা যায় না
- এক আঙটা বিকল তো সমস্ত শিকল বিকল
- এক আকাশে দুই সূর্য
- এক আনার সৌ বীমার
- এক আঁচড়ে চেনা যায়
- এক অঘ্রাণে ধান তিন শ্রাবণে পান- খনা
- এঁদো (পঙ্কিল/পরিত্যক্ত/পানাবিশিষ্ট) পুকুরে ডুবে মরা
- এঁটোপাত কখনো স্বর্গে যায় না৩
- এঁটোপাত কখনো স্বর্গে যায় না২
- এঁটোপাত কখনো স্বর্গে যায় না১
- এঁটে ধরলে চিঁচিঁ করে ছেড়ে দিলে লম্ফ/লঙ্কা মারে
- এঁচোড়ে পাকিলে অচিরেই গোল্লায় যায়
- এই সংসার ধোঁকার টাটি
- এই মানুষ বনে গেলে বনমানুষ হয়
- এই বিড়াল বনে গেলে বনবিড়াল হয়
- এই দৃঢ় বিশ্বাস মনে রেখো, জীবিত বা মৃত, ভাললোকের কোন ক্ষতি হয় না (উপনিষদ)
- এই ডুমুরের গরব কর; পাকলে ডুমুর পড়ে মর
- ঊরুৎ বেয়ে রক্ত পড়ে, চোখ গেলোরে বাবা
- ঊনো বর্ষায় দুনো শীত- খনা
- ঊনো পাঁজুরে বরাখুরে
- উসকো মাটিতে বিড়াল হাগে
- উষ্ট্রের কণ্টকভোজন
- উষ্ণো দহতি চাঙ্গারঃ শীতঃ কৃষ্ণায়তে
- উল্টে চোরা মশান গায়
- উল্টা চোরা কোতয়ালকে ডাঁটে
- উলটা বুঝলি রাম
- উলোর মেয়ের কুলুজী, অগ্রদ্বীপের খোঁপা; শান্তিপুরের হাত নাড়া, গুপ্তিপাড়ার চোপা
- উলুবনে সাঁতার দেওয়া
- উলুবনে মুক্তা ছড়ানো
- উলুখাগড়ার প্রাণ যায়
- উরুৎ বেয়ে রক্ত ঝরে চোখ গেলোরে বাবা
- উভয়প্রান্তে মোমবাতি জ্বালানো
- উপোসে কেউ নয়, পারণের গোঁসাই
- উপোস করলেই ধর্ম হয় না
- উপায়জ্ঞের কাছে দুঃসাধ্য কাজও সহজসাধ্য মনে হয়- (চাণক্য)
- উপায়ং চিন্তয়েৎ প্রাজ্ঞঃ অপায়মপি চিন্তয়েৎ
- উপস্থিত অন্ন ত্যাগ করতে নেই
- উপরোধে ঢেঁকি গেলা
- উপরে মধু অন্তরে বিষ ত্যজো তারে অহর্ণিশ
- উপর থেকে পড়ে গেল জন পাঁচ-সাত; যার যেখানে ব্যথা তার সেখানে হাত
- উপরতলায় গলাগলি; নীচের তলায় হেলাফেলা
- উপরটায় চিকন চাকন ভিতরটায় খেড়
- উপবাসে যাবে দিন ধার করলে হবে ঋণ
- উপবাসী প্রাণ করে আনচান
- উপদেশো হি মূর্খানাং প্রকোপায় না শান্তয়ে
- উপদেশ অপেক্ষা উদাহরণ/দৃষ্টান্ত ভাল
- উপকারো জগত্তাতো, বিশ্বস্য জননী দয়া
- উপকারীকে বাঘে খায়
- উপকারী গাছের ছাল থাকে না
- উপকারীগাছের ছাল থাকে না
- উপকার প্রতিদান প্রত্যাশা করে
- উপকারগৃহীতেন শত্রুণা শত্রুমুদ্ধরেৎ। পাদলগ্নং করস্থেন কণ্টকেনেব কণ্টকম্॥ (চাণক্য)
- উনিশ-বিশ
- উনিশ বিশ
- ঈশ্বরঃ সর্বভূতানাং হৃদ্দেশেহর্জুন তিষ্ঠতি
- উন/উনা কলসির দুন/দুনা শব্দ
- উনভাতে দুন বল অতি/ভরাভাতে রসাতল
- ঈশ্বর যা করেন মঙ্গলের জন্যই করেন
- উনবর্ষায় দু্ন শীত- খনা
- উনপাঁজুরে বরাখুরে
- উদ্যোগীর কাছে কোন পথই দূর নয়
- উদ্যোগীর অসাধ্য কিছুই নেই
- উদ্যোগিনং পুরুষ্পসিংহমুপতি লক্ষ্মী দৈবেন দেয়মিতি কাপুরুষা বদন্তি
- উদ্যমেন হি সিদ্ধান্তি কার্যাণি ন মনোরথৈ। নহি সুপ্তস্য সিংহস্য মুখে প্রবিশন্তি মৃগা॥ (চাণক্য)
- উদো/উধোর (মূর্খ) বোঝা/পিণ্ডি বুধোর (পণ্ডিত) ঘাড়ে
- উদে (উদবিড়াল) মাছ ধরে খটাশে তিনভাগ করে
- উদুখলে (শস্য রাখার পাত্র) ক্ষুদ নাই চাঁটগায়ে বরাত
- উদিতে তু সহস্রাংশৌ ন খদ্যোতো ন চন্দ্রমাঃ
- উদারচরিতানান্তু বসুধৈব কুটুম্বকম
- উদর চিরলে ক বেরোয় না
- উদমা/উদোম ঢেঁকির হড়কা পাহার
- উদ (জল) খেতে ক্ষুদ নেই নেউলে বাজায় শিঙে
- উত্তিষ্ঠত জাগ্রত প্রাপ্য বরান নিবোধত (উপনিষদ)
- উত্থায় হৃদি লীয়ন্তে দরিদ্রনাং মনোরথাঃ
- উত্তমমধ্যম দেওয়া
- উত্তমপুরুষ যা খোঁজে নিজের মধ্যে খোঁজে, অধমপুরুষ যা খোঁজে পরের মধ্যে খোঁজে- কনফুসিয়াস
- উৎসবে ব্যসনে চৈব দুর্ভিক্ষে শত্রুনিগ্রহে রাজদ্বারে শ্মশানে চ যঃ তিষ্ঠতি স বান্ধব
- উৎপীড়কেরা কাপুরুষ হয়
- উড়ো খই গোবিন্দায় নমঃ
- উড়তে পারে না ফুরফুর করে
- উড়তে পারে না পোষ মানে
- উড়কিধানের মুড়কি দেবো সরুধানের চিঁড়ে
- উঠোন পেরুলেই অর্ধেক সফর
- উঠান ভরা লাউ শশা ঘরে তার লক্ষ্মীর দশা- খনা
- উঠল বাই তো কটক যাই
- উঠন্তবৃক্ষ পত্রেই চেনা যায়
- উঠ ছুঁড়ি তোর বিয়ে বাড়া ভাত খেয়ে
- উটের কাঁটাভোজ
- উজাড় (শূন্য) বনে শিয়ালরাজা
- উছল নদীর কলকলানি বেশি
- উচ্ছের কচি, পটলের বীচি, ছাগলের ছা, মাছের মা- এগুলি বেছে খা- খনা
- উচ্ছে খাবে কচি পটল খাবে বীচি
- উচ্ছে খাবে কচি পটল খাবে বীচি
- উচোট খেয়ে প্রণাম
- উচিৎকথার মার নাই
- উচিৎকথার ভাত নাই
- উচিতকথায় বন্ধু/মামা বেজার
- উচিৎকথায় দেবতা তুষ্ট, উচিৎকথায় মানুষ রুষ্ট
- উচিৎকথায় আহাম্মক বেজার/রুষ্ট
- উকুনের দায়ে মাথা মুড়ানো
- উকিল নিজের ওকালতি করে না
- উকিল আর গাড়ীর চাকা তেল চর্বি দিয়ে রাখা
- উই ইঁদু্র কুজন ভালো ভাঙে তিনজন, সুঁই সোহাগা সুজন- ভালো করে তিনজন
- উঁট কে মুঁহমে জীরা
- উঁচু হলে ঝড়ে উড়াবে, নীচু হলে ছাগলে মুড়াবে
- উঁচু যদি হতে চাও নীচু হও তবে
- উক্তস্য পুনঃ কথনং
- উঁচী/উচী দুকান্ ফীকি পকান্
- উঁচুমনের মানুষ যা খোঁজে নিজের মধ্যে খোঁজে, নীচমনের মানুষ যা খোঁজে পরের মধ্যে খোঁজে- কনফুসিয়াস
- উঁচুগাছেই মই বাঁধো
- উঁচুগাছেই ঝড় বেশী লাগে
- ঈশ্বর যখন দেন অল্প অল্প দেন /দু'হাত ভরে দেন
- ঈশ্বর যদি করেন, কর্তা যদি মরেন তবে ঘরে বসে কীর্তন শুনবো
- ঈশ্বর করেন কাম, মানুষের বদনাম
- ঈশ্বর ঈশ্বর করে যেই, তার ঘরে ভাত নেই
- ঈশ্বরই একমাত্র সত্য
- ঈশান কোণের মেঘে ঝড় ওঠে বেগে
- ঈশানকোণের মেঘ
- ঈদের চাঁদ / ঈদকা যাঁদ
- ইস্তক জুতো সেলাই, নাগাদ/লাগাত চণ্ডীপাঠ
- ইসারায় দিশাহারা
- ইল্লত যায় না ধুলে স্বভাব যায় না মলে
- ইল্লত যায় ধুলে. স্বভাব যায় মলে
- ইন্দ্রোহপি লঘুতাং যাতি স্বয়ং প্রখ্যাপিতৈর্গুণৈঃ
- ইন্দুর উই কুজন ভাল ভাঙ্গে তিনজন; সূঁচ সোহাগা সুজন ভাল করে তিনজন
- ইতো ভ্রষ্টস্ততো নষ্টঃ
- ইতিহাস হল বিজয়ীর লেখা বিজিতে সম্পর্কে একরাশ মিথ্যা ও কুৎসা
- ইতর সন্তোষ প্রকাশ করে ব্যবহার মত
- ইতরতাপশতানি যথেচ্ছয়া বিতর তাহে সহে চতুরানন, অরসিকেষু রসস্য নিবেদনম শিরসি মা লিখ মা লিখ মা লিখ
- ইট পড়লে পাটকেলও পড়ে
- ইজ্জতের দাম লাখ টাকা
- ইজ্জত যায়না ধুলে স্বভাব যায় না মলে
- ইজ্জত যাওয়ার আগে প্রেস্টিজ যায়- রবীন্দ্রনাথ
- ইজ্জত দৌলতে বজায় থাকে
- ইচ্ছার ভার বোঝা মনে হয় না
- ইচ্ছাকৃতভাবে যে তোমার দিকে একটা আঙুল বাড়ায় সে তোমার দিকে তার সমগ্র হাতও বাড়াবে- জিপসি প্রবাদ
- ইচ্ছা ঘোড়া হলে সব অভাবীরা তার ওপর চাপ'ত
- ইচ্ছা আছে যার উপায়/পথ আছে তার
- ইঙ্গিতে বুঝলে মন কাজ হতে কতক্ষণ
- ইক্ষু পিষ্ট হলেও মিষ্টত্ব ত্যাগ করে না
- ইকড়ি মিকড়ি চাম-চিকড়ি, চামের কাঁটা মজুমদার
- ইঁদুর বিড়াল দৌড় খেলা
- ইঁদুর ডুবন্ত জাহাজ ছেড়ে পালায়
- ইঁদুর গর্ত খুঁড়ে মরে সাপ এসে দখল করে
- ইঁচোড়ে পাকা
- আহ্লাদে পুতুল
- আহ্লাদে আটখানা মূল্য পাঁচ-আনা
- আহুঃ সপ্তপদী মৈত্রী
- আহার করবে ধীরে, কোনদিকে না চাবে ফিরে
- আহাম্মকের সাথে তর্ক করো না, মানুষ ভুল করে তোমাকে আহাম্মক ভাবতে পারে
- আহাম্মক দশ, যে মাগের কথায় বশ
- আহাম্মক নয়। যে ঘর থাকতে পরের ঘরে রয়
- আহাম্মক আট, যে মাগকে পাঠায় হাট
- আহাম্মক সাত। যে শ্বশুরবাড়ী খায় ভাত
- আহাম্মক ছয়, যে একের কথা আরে কয়
- আহাম্মক পাঁচ, যে পরের পুকুরে ছাড়ে মাছ
- আহাম্মক চার, যে মধ্যস্থ হয়ে খায় মার
- আহাম্মক তিন, যে ঋণ করে দেয় ঋণ
- আহাম্মক দুই, যে পরের চালে তোলে পুঁই
- আহাম্মক এক, যে পরের মালে করে টেঁক;
- আহাম্মক তিন যায়গায় বিষ্ঠা মাখে
- আস্তাকুঁড়ের পাত/পাতা কখনো স্বর্গে যায় না
- আস্কে (পিঠে) খেয়েছো তার ফোঁড় গোন নি?
- আস্কে (পিঠে) খায় তার ফোঁড় গোণে না
- আসেন লক্ষ্মী যান বালাই
- আসলের চেয়ে সুদ মিষ্টি
- আসলের খোঁজ নেই, তার সুদের খবর
- আসল ছেড়ে ছায়ার পিছনে ছূটো না
- আসলঘরে মশাল নেই হেঁশেলঘরে চাঁদোয়া
- আসন্নকালে বিপরতা বুদ্ধি
- আসন্নকালে বিপরীতা বুদ্ধি
- আসনং চালয়েৎ দৃষ্ট্বা পথি নারী বিবর্জিতা। জাগরণে ভয়ং নাস্তি অতিক্রোধো নিবর্যতে।। (চাণক্য)
- আসতেও একা, যেতেও একা, কার সঙ্গে বা কার দেখা
- আষাঢ়ে না হলে সূত, হা সূত যো সুত; ষোলতে না হলে পুত হা পুত যো পুত
- আষাঢ়মাস চাষার আশ
- আশ্রয়, ফল ও ছায়া বড়গাছের তলায় নিতে হয়
- আশ্বিন মাসে কুঠে (কুষ্ঠরোগগ্রস্ত) পাঁঠাতেও কড়ি
- আশাহি পরমং দুঃখং, নৈরাশ্যং পরমং সুখং
- আশার শেষ নেই
- আশার চেয়ে নিরাশা ভাল, হয়ে গেল তো হয়ে গেল
- আশার অর্ধেক ফল
- আশায় মরে চাষা
- আশায় খেলিছে পাশা
- আশায় আমার পড়ল ছাই এখন বল কোথায় যাই
- আশা বৈতরণী নদী
- আশাবধিং কো গতঃ
- আশা গরিবের খাদ্য
- আশা করেছেন কাও পাকলে খাবেন ডেও
- আশা করে ঘর বাঁধে কেউ হাসে কেউ কাঁদে
- আশাই পরম সুখ আশাই পরম দুখ
- আশা আর বাসা ছোট করতে নেই
- আশা আর ফুঁ আছে, দুধ আর বাটি নেই
- আশমান জমিক ফারাক
- আল্লা হরি আমি গাছের থেকে পড়ি
- আল্লা যারে দেয় ছাদ ফুঁইড়া দেয
- আলো বাতাস বেঁধো না, রোগ ঘরে ডেকো না- খনা
- আলোচাল দেখলে ভেড়ার মুখ চুলকায়
- আলো এলে অন্ধকার পালায়
- আলার নীচেই কালা রয়েছে
- আলস্য হেন ধন থাকতে দুঃখের অভাব কি?
- আলস্যং হি মনুষ্যানাং শরীরস্থো মহান রিপু
- আল ভেঙে জল যাচ্ছে, ভালুকে তালি মারছে
- আলগা মাটিতে বিড়াল আঁচড়ায়/হাগে
- আলগা জিহ্বা দুষ্ট দুটোহাত থেকেও খারাপ
- আলগা চুলে খোঁপা বাঁধা
- আলখাল্লা/আলখিল্লা পরলেই মোল্লা হয় না
- আরের মন আর দিকে চোরের মন বোঁচকার দিকে
- আরের দাঁত আড় ছিরে বুড়োর মাড়ি
- আরাম হারাম হায়
- আরাম অলসের ধন
- আরশোলা হল পাখি, রইল কী আর দেখতে বাকি
- আরম্ভসদৃশোদয়ঃ
- আরম্ভ করলে শেষ দেখে ছাড়তে হয়
- আরম্ভ করলে শেষ হতে আর কতক্ষণ?
- আরগুণ নাই ছারগুণ আছে
- আর গাব খাব না, গাবতলা দিয়ে যাব না; গাব খাব না ত খাব কি, গাবের মত আছে কি
- আর কি নেড়া বেলতলায় যায়
- আয়ুর্যাতি দিনেদিনে
- আয়ুর্ম্মর্ম্মাণি রক্ষতি
- আয়-ব্যয় শূন্যস্থিতি
- আয়না যে মুখ দেখে সেই মুখ দেখায়
- আমে ধান তেঁতুলে বান- খনা
- আমে দুধে এক হয়, আঁটি যায় গড়াগড়ি
- আমি যার করি আশ সেই করে সর্বনাশ
- ‘আমি’ যাবে মলে
- আমি যা বলি তাই কর আমি যা করি তা নয়
- আমি যাই বঙ্গে কপাল যায় সঙ্গে
- আমি জীবনপাত্রের তলানিটুকু নিঃশেষে পান করব- মিলটন
- আমি জানি না-বলতে শেখাটাই সবচেয়ে বড় শিক্ষা-হিব্রু প্রবাদ
- আমি কি নেড়ি ভেড়ি আমার পাঁচখানা কাপড় ধোপার বাড়ী
- আমি কম্বল ছেড়ে দিয়েছি কিন্তু কম্বল আমায় ছাড়ছে না
- আমিও ফকির হলাম দেশেও আকাল (মন্বন্তর) এলো
- ‘আমি আমি’ করেই মানুষ মল
- আমার হাতদুটি ধর, তাহলোেই তোমার হাতদুটি আমার ধরা হবে
- আমার বুদ্ধি শোনো, ঘরদোর ভেঙে ফেলে নটে শাক বোনো
- আমার পরে পৃথিবী ধ্বংস/মহাপ্লাবন
- আমাদের প্রধান বিশ্বাসগুলি হল অন্ধবিশ্বাস
- আমরা যতই জানি ততই নিজের অজ্ঞানতা আবিস্কার করি
- আমরা বাঁচার সাথে সাথে একটু একটু করে মরি
- আমড়াগাছে আম ফলে না
- আম শুকালে আমসী যৌবন ফুরালে কাঁদতে বসি
- আম না হতে আমসত্ব
- আম না থাকলে আমড়া চোষে
- আবৃত্তিঃ সর্বশাত্রাণাং বোধাদপি গরিয়সী
- আবুহোসেন
- আবিল দৃষ্টি সব হলদে দেখে
- আবালে না নোয়ালে বাঁশ, বাঁশ করে টাঁশ টাঁশ
- আবাগের বেটা ভূত
- আবর তাঁতী গোবর খায় স্ত্রীর বাক্যে মরতে যায়
- আপেল গাছের তলাতেই পড়ে
- আপ রুচি খানা, পোর রুচি পরনা (পিহনা)
- আপ ভলা তো জগৎ/সব ভলা
- আপনে রামকো ভজৈ, রিঝ ভজে বা খিজ
- আপনে গলিমে/মহল্লামে কুত্তা শের
- আপনি শুতে ঠাঁই নাই শঙ্করাকে ডাকে
- আপনি যেমন বীজ বপন করবেন তেমন ফসল পাবেন
- আপনি যেমন ঢেমন জগৎ দেখি তেমন
- আপনি ভালো তো জগৎ ভালো তারই মান থাকে, আপনি মন্দ তো জগৎ মন্দ কে তার মান রাখে?
- আপনি বড় ভালো, তাই লোককে বলেন কালো
- আপনি পায় না পরকে বিলায়
- আপনি পাগল ভাতার পাগল পাগল তার চেলা; এক পাগলে রক্ষা নেই তিন পাগলের মেলা- লালন
- আপনি তুষ্টে জগৎ তুষ্ট
- আপনি গেলে ঘোল পায় না চাকরকে পাঠায় দুধের তরে
- আপনি খেতে ভাত পায় না শঙ্করাকে ডাকে
- আপনি আচরি ধর্ম অন্যেরে/অপরে শিখাও
- আপনারে বড় বলে বড় সেই নয়; লোকে যারে বলে বড় সেই হয়- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
- আপনারটা সবাই বড় দেখে
- আপনারটা ষোলআনা পরেরটা কিছু না
- আপনার পায়ে আপনি কুড়ুল মারা
- আপনার মান আপনি রাখি কাটা কান চুলদে ঢাকি
- আপনার মন দিয়ে পরের মন জানা
- আপনার মাথা আপনি খায়
- আপনার মত জগৎ দেখা
- আপনার ভাল পাগলেও বোঝে
- আপনার বেলায় পাঁচকড়ায় গণ্ডা
- আপনার বিড়াল পথ্যি পায় না
- আপনার বেলায় আঁটিসাটি পরের বেলায় দাঁতকপাটি
- আপনার পায়ে কুড়ুল মারে
- আপনার পাঁঠা লেজে কাটে
- আপনার পাঁজি পরকে দিয়ে দৈবজ্ঞ বেড়ায় মাথায় হাত দিয়ে
- আপনার নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করা
- আপনার ধন পরকে দিয়ে দেবকী মরে মাথা খুঁড়ে
- আপনার ঢোল আপনি পেটায়/বাজায়
- আপনারটা ঢাকা থাক পরেরটা বিকিয়ে যাক
- আপনার ছেলেটি খায় এতটি চলে/বেড়ায় যেন ঠাকুরটি; পরের ছেলেটা খায় এতটা, চলে/বেড়ায় যেন বানরটা
- আপনার ছিদ্র জানে না পরের ছিদ্র খোঁজে
- আপনার চেয়ে পর ভাল; পরের চেয়ে জঙ্গল ভাল
- আপনার চড়কায় তেল দাও
- আপনার গায়ে/গুয়ে গন্ধ নেই পরের গায়ে/গুয়ে গন্ধ
- আপনার কিছু নয়, জগৎ মায়াময়
- আপনার ঢাক আপনি বাজায়/পেটায়
- আপনার কথা কয় না শালী পরকে বলে টেবোগালী
- আপনার আপনি ডোর আর কাপনি
- আপনার আপনার কিছু নয়, জগৎ কেবল মায়াময়
- আপনাকে বড় বলে বড় সেই নয়, লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
- আপনা হাত জগন্নাথ, পরের হাত এঁটো পাত
- আপনা হাত জগন্নাথ
- আপনা মুঁহ মিয়াঁ মিট্ঠু বনানা-
- আপনা গলিমে কুত্তা শের
- আপন মান আপনি রাখো, কাটা কান চুলদে ঢাকো
- আপন মান আপন/আপনার ঠাঁই
- আপন ভাল পাগলও বোঝে
- আপন ভাল তো জগৎ ভাল
- আপন বোন ভাত পায়না শালীর তরে মন্ডা
- আপন বেলায় চাপন-চোপন পরের বেলায় ঝুরঝুরে মাপন
- আপন বেলায় আঁটিসাটি, পরের বেলায় দাঁতকপাটি
- আপন বুদ্ধিতে ফকির হই, পর বুদ্ধিতে বাদশা নই
- আপন বুদ্ধিতে তর, পরবুদ্ধিতে মর
- আপন/আপনার পায়ে কুড়াল মারা
- আপন/আপনার পানে চায় না শালি পরকে বলে তোবড়াগালি
- আপন/আপনার পাঁঠা লেজে কাটি
- আপন/আপনার পাঁজি পরকে দিয়ে দৈবজ্ঞ বেড়ায় মাথায় হাত দিয়ে
- আপন/আপনার নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ
- আপন/আপনার ছিদ্র জানে না পরের ছিদ্র খোঁজে
- আপন/আপনার ছাগল বেঁধে রাখি পরের ছাগল হাততালি দিই
- আপন/আপনার চেয়ে পর ভালো, পর চেয়ে জঙ্গল ভালো
- আপন/আপনার চরকায় তেল দাও
- আপন/আপনার ঘোল কেউ টক বলে না
- আপন/আপনার ঘরে সবাই রাজা
- আপন/আপনার ঘর রাজপ্রাসাদ
- আপনি গেলে ঘোল পায় না চাকর পাঠায় দুধের তরে
- আপনার গাঁয়ে শিয়াল রাজা
- আপন কোলে ঝোল সবাই টানে
- আপন কোটে পাই চিঁড়ে কুটে খাই
- আপ্ ভলা তো জগ্ ভলা
- আপৎসু বৈরাণি সমুদ্ভবন্তি
- আন্ধা-এ দোকানদেরে, খরিদ করে কালে
- আন্ধেরা নগরী চৌপট রাজা; টাকা সের ভাজী, টাকা সের খাজা- হিন্দি প্রবাদ
- আনন্দ ও কাজ সময়কে সংক্ষিপ্ত করে
- আন (অন্য) সতীনে নাড়ে চাড়ে, বোন সতীনে পুড়িয়ে মারে
- আন (অন্য) মাগীর আন (অন্য) চিন্তে, দুয়ো মাগীর পতি চিন্তে
- আন শুনতে কান/ধান শোনে
- আন্ কাপাস নে তুলো
- আধিক্যে কুফল আছে
- আধা বটের আধা তিতর
- আধা কাঁচকলাসম্বন্ধ
- আদ্দিকালের বদ্দিবুড়ো
- আদেখলার ঘটি হল, জল খেতে খেতে পরাণ গেল
- আদি/আদ্দি কহিলে মানুষ রুষ্ট
- আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবর নেয়
- আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক
- আদাড়গাঁয়ে/বনে শিয়াল বাঘ/রাজা
- আদা কাঁচকলাসম্বন্ধ / আদায় কাঁচকলায়
- আদম ছিলেন প্রথম ভাগ্যবান ব্যক্তি যার শাশুড়ি ছিল না- ইহুদি প্রবাদ
- আদব শেখো বেয়াদবের কাছে
- আত্মানং সততং রক্ষেৎ পশ্চাদ্দার ধনানি চ
- আত্মবুদ্ধি শুভকরী/শুভঙ্করী
- আত্মতুষ্টি সঙ্কীর্ণ মনের পরিচয়
- আত্মচ্ছিদ্রং ন জানাতি পরচ্ছিদ্রানুসারিণঃ
- আতি চোর পাতি চোর হ’তে হ’তে সিঁদেল চোর
- আড়ে নাই অসাড়ে (অসার)
- আঠারো মাসে বছর ফুরায়
- আটে কাটে/পিঠে দড় ত ঘোড়ার পিঠে চড়
- আজের কাজী, পরে হাজী, পরে গাজী
- আজ রাজা কাল ভিখারী ফুটানি করে দিন দুচারি
- আজ মুচি কাল শুচি
- আজ মরলে কাল দুদিন হবে
- আজ নগদ কাল ধার ধারের পায়ে নমস্কার
- আজই সত্য, আগামীকাল কখনো আসে না
- আজ আমীর/বাদশা কাল ফকির
- আছে গরু না পায় হালে, দুঃখ না ছাড়ে কোন কালে- খনা
- আছে কাজ তাই সকালসকাল সাজ
- আচরণ দড়ির মত, আমরা প্রতিদিন দড়ি পাকাই এবং শেষপর্যন্ত সেটা ছিঁড়তে পারি না
- আচরণ দ্বিতীয়প্রকৃতি
- আগে হলাম আমি, পিছে হল মা; হাসতে হাসতে দাদা হলো বাবা হলো না
- আগে সামলা ধাক্কা, পরে যাবি মক্কা
- আগে রাহ বাতায়ে পাছে গোঁতা
- আগে রামনাম পরে সবকাম
- আগের লাঙল (হাল) যে দিকে যায় পাছের লাঙল/হাল সে দিকে যায়
- আগের (ভোরের) পাখি পোকা/মাছি ধরে
- আগের চেয়ে দেরী ভালো
- আগেপিঠে দড় তবে ঘোড়ার পিঠে চড়
- আগে পাজি, পরে কাজী, পরে হাজী, শেষে গাজী
- আগে নিজেকে সংশোধন কর, পরে অপরের সংশোধন করবে
- আগে দেখো, পরে লাফাও
- আগে দেখ পরে লও শেষে দাও কড়ি
- আগে তিতা, শেষে মিঠা
- আগে (যাচ্লে) জামাই কাঁঠাল খান না শেষে জামাই ভোঁতাও পান না
- আগে ঘর পরে পর ঘর সামলে পরকে ধর
- আগে গেলেও নির্বংশের ব্যাটা পাছে গেলেও নির্বংশের ব্যাটা
- আগে গেলে বাঘে খায়, পাছে গেলে টাকা/সোনা পায়
- আগে কুঁয়া, পিছে খাই (খাল)
- আগে কাজ পিছে আরাম/বাত
- আগে উপযুক্ত হও, পরে আকাঙ্ক্ষা কর
- আগে আমি, পরে বাপ
- আগে আপন পরে পর আপন সামালে পরকে ধর
- আগুয়ান ঘটনা সামনে তার ছায়া ফেলে
- আগুনের কাছে ঘি
- আগুনে পুড়ে সোনা/সীতা খাঁটি
- আগুন ছাড়া ধোঁয়া হয় না
- আগুন দিয়ে আগুন তাড়ানো/নেভনো যায় না
- আগামীকালের জন্য অজ্ঞানে অপেক্ষা করে; জ্ঞানী আজরাত্রের মধ্যেই কাজ শেষ করে
- আগামীকালের একটি হাঁস থেকে আজকের একটি ডিম বেশি দামী
- আগামীকাল সর্বদাই আছে- আরবী প্রবাদ
- আগামীকাল নিয়ে চিন্তা করা মানেই আজকে অসুখী হওয়া
- আগামীকাল নিজের যত্ন নেবে- আরবী প্রবাদ
- আগামীকাল জন্মায় নি, গতকাল মৃ্ত, আজই সত্য
- আগামীকাল কখনো আসে না
- আগচ্ছতি/আজগাম যদা লক্ষ্মীর্নারিকেলফলাম্বুবৎ
- আখ আর সর্ষে না পিষলে রস কিসে?
- আক্রমণই প্রতিরোধের প্রকৃষ্ট উপায়
- আক্কেলে সকল বন্দী, জালে বন্দী মাছ; স্ত্রীর কাছে পুরুষ বন্দী ছালে বন্দী গাছ
- আকৃতি থেকে প্রকৃতি/আচরণ ভালো
- আকাশের নীচে কিছুই অসম্ভব নয়
- আকাশে যত ঝড় ওঠে গোয়ালে তত গরু ছোটে
- আকাশপাতাল চিন্তা/ভাবনা
- আকাশকুসুম কল্পনা
- আকাঙ্ক্ষার কোন শেষ/সীমা নাই
- আকালের ভাতযুগের খোঁটা
- আকালে কিনা খায় পাগলে কি না কয়/বলে
- আকামের মাঝু কদু কুটনের যম।
- আকস্মিকপ্রাপ্তি কাকতালীয়, দৈবঘটনা নয়
- আঁটকুড়েরা মানুষ নয়
- আঁটকুড়ের ব্যাটা/পুত
- আঁচ আছে আগুন নাই
- আঁখ কে অন্ধে নাম নয়নসুখ
- আঁখ কে অন্ধে গাঁট কে পুরে
- আওলে (অস্থির) বাঘ জালে পড়ে
- আউশধানের চাষ লাগে তিনমাস- খনা
- আইবুড়ো নাম খণ্ডানো/ঘুচানো
- আইন বিত্তশালীর কাছে আকাশের মত বিত্তহীনের কাছে মাকড়সার জালের মত
- অহংকারে পথ দেখতে পায় না
- অসারে খলু সংসারে সারমেতচ্চতুষ্টয়ম। কাশ্যাংবাসঃ সতাং সঙ্গো গঙ্গাম্ভ শিবপূজনম।।
- অসাধারণ জ্ঞানীরা অবোধ বলে প্রতিভাত হয়
- অসম্মানীয় ব্যক্তি অপরকে অসম্মান করে
- অসম্ভবের পিছনে ছোটো না
- অসম্ভব কোন কাজ বলা সহজ করা কঠিন
- অসময়ের দিনগুলি দীর্ঘতর হয়
- অসত্য ও ছলনার মাধ্যমে লাভবান হওয়া থেকে সত্য ও সঠিক পথে থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ভাল
- অসতো মা সদ্গময় তমসো মা জ্যোতির্গময় মৃত্যোর্মা অমৃতং গময়
- অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ; সৎসঙ্গে স্বর্গবাস
- অসৎ সঙ্গ থেকে নিঃসঙ্গতা ভাল
- অসৎ কাজের অসৎ পরিণতি হয়
- অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা অনেক ভালো
- অশ্বতরী (গাধী) গর্ভ ধরে আপন মরণে
- অল্পশোকে কাতর অধিকশোকে পাথর
- অল্পবৃষ্টিতে কাদা বেশিবৃষ্টিতে সাদা
- অল্পজলে পুঁটিমাছ ফরফর করে; অগাধজলে কাৎলামাছ নিঃশব্দে সরে
- অল্পগর্জনে অতিবৃষ্টি/ভারীবর্ষণ
- অল্প আগুনে গা গরম হয়; বেশি আগুনে ঘর পোড়ে
- অলমিতিবিস্তরেণ
- অর্ধেক বললে গাধাও বোঝে, সব বললে কে না বোঝে?
- অর্ধসত্য মিথ্যা অপেক্ষা ভয়ঙ্কর
- অর্থের অপ্রতুলতার জন্য সবাই অভিযোগ করে, বুদ্ধির অপ্রতুলতার জন্য কেউ অভিযোগ করে না
- অর্থে যে সমস্যার সমাধান হয় সেটা সমস্যা নয়, পণ্যমুল্য
- অর্থশালীর কাছে আইন আকাশের মত, অর্থহীনের কাছে আইন মাকড়সার জালের মত
- অর্থ যার মামলা/শক্তি তার
- অর্থবিনা জীবন বৃথা, অর্থসহ জীবন সুখের নয়
- অর্থ নষ্ট কিছুই নষ্ট নয়; স্বাস্থা নষ্ট সামান্য নষ্ট; চরিত্র নষ্ট তো সব নষ্ট
- অর্থ অর্থ আনে/টানে
- অরুচির অম্বল, শীতের কম্বল; বর্ষার ছাতি, ভটচায্যির পাঁতি (পুথি)
- অরাঁধুনির হাতে পড়ে কই/রুই মাছ কাঁদে; না জানি রাঁধুনি আমার কেমন করে রাঁধে
- অরসিকেষু রসস্য নিবেদনম শিরসি মা লিখ মা লিখ মা লিখ
- অরণ্যে শৃগালঃ ধূর্তং পক্ষী ধূর্তং বায়সাঃ। নরানাং নাপিত ধূর্তং দেব ধূর্তং নারদা। (চাণক্য)
- অযথা বিপদের মধ্যে যাওয়া যুক্তিযুক্ত নয়
- অমৃত না জানি কি পদার্থ খেয়ে দেখি না জল
- অমাবস্যার প্রদীপ টিপটিপ করে
- 'অমানিশায় অন্ধকার ঘরে অনুপস্থিত অসিত অশ্বডিম্বের অন্বেষণ
- অভ্যাস দোষ না ছাড়ে চোরে শূন্য ভিটায় মাটি খোঁড়ে
- অভ্যাস দড়ির মত আমরা প্রতিদিন দড়ি পাকাই এবং শেষপর্যন্ত সেটা ছিঁড়তে পারি না
- অভিজ্ঞতায় মানুষ বিজ্ঞ হয়
- অভিজ্ঞতা হল চিরুনীর মত, সব চুল পড়ে গেলে প্রকৃতি যা আমাদের দেয়
- অভাবে স্বভাব নষ্ট মুখ নষ্ট বরণে; ঝরায় ক্ষেত নষ্ট স্ত্রী নষ্ট মারণে।
- অভাবের সময়ের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু
- অভাব যখন দুয়ারে এসে দাঁড়ায় ভালবাসা তখন জানলা দিয়ে পালায়- সেক্সপিয়র
- অভাগিনীর দুটি পুত একটি দানা একটি ভূত
- অভাগার গরু মরে ভাগ্যবানের বউ/মাগ মরে
- অভাগার গরু মরে শকুনের ভাগ্য বাড়ে
- অভাগা যদ্যপি/যেদিকে চায় সাগর শুকায়ে যায়
- অভাগা চোর যে বাড়ী যায় হয় কুকুর ডাকে নয় রাত পোহায়
- অভদ্রা বর্ষাকাল হরিণী চাটে বাঘের গাল; শোনরে হরিণী তোরে কই সময়গুণে সবই সই
- অব্রাহ্মণের দীর্ঘফোঁটা
- অবুঝে/অবোধারে বুঝাব কত বুঝ নাহি মানে; ঢেঁকিরে বুঝাব কত নিত্য ধান ভানে।
- অবিশ্বাস করে ঠকা থেকে বিশ্বাস করে ঠকা অনেক ভাল
- অবিশ্বস্তকে বিশ্বাস করবে না; বিশ্বস্ত বন্ধুকেও অতিরিক্ত বিশ্বাস করবে না
- অবিয়ন্তির ঠুনকোর (স্তন) ব্যথা
- অবিবেকঃ পরমাস্পদম
- অবিদ্যং জীবনং শূন্যং দিক্ শূন্যা চেদবান্ধবা, পুত্রহীনং গৃহং শূন্যং সর্বশূন্যা দরিদ্রতা
- অবাক্ কল্লে নাকের নথে, কাজ কি আমার কানবালাতে
- অবাক করলি ভবি/রাধা অম্বলে দিলি আদা
- অবশ্যমেব ভোক্তব্যং কৃতং কর্ম শুভাশুভম
- অবংশো পতিতো রাজা মুর্খপুত্রশ্চ পণ্ডিতঃ, অধনস্য ধনং প্রাপ্য তৃণবন্মন্যতে জগৎ
- অবরকে/অবুঝকে বুঝাব কত বুঝ নাহি মানে, ঢেঁকিকে বুঝাব কত নিত্য ধান ভানে-প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়
- অপ্রিয়স্য চ পথ্যস্য বক্তা শ্রোতা চ দুর্লভঃ
- অপ্রিয় সত্য কথা বলিও না
- অপেক্ষা কর প্রতিটি কুকুরের দিন আছে
- অপাত্রঃ পাত্রতাং যাতি যত্রো পাত্রো ন বিদ্যতে, নিরস্ত পাদপদেশে এণ্ডোহপি দ্রূমায়তে
- অপরাধবোধের ফরিয়াদীর প্রয়োজন হয় না
- অপরং বা কিং ভবিষ্যতি
- অপমানের পরাণ সম্মানকে ডরান
- অপচয়/অপব্যয় করো না, অভাবে পড়ো না
- অপদার্থ যেখান থেকে শুরু করে সেখানেই ফিরে আসে
- অপচয়ে লক্ষ্মীনাশ/লক্ষ্মী ছাড়ে
- অন্যের মধ্যে কি দোষ আছে অন্বেষণ করো না বরং নিজের মধ্যে কি দোষ অন্বেষণ কর- কনফুসিয়াস
- অন্যের যা খারাপ মনে কর নিজের মধ্যেও তা খারাপ মনে করতে শেখো
- অন্যে যার গুণ গায় সে নির্গুণ হলেও গুণী; নিজের গুণগানে ইন্দ্রও ছোট হয়
- অন্যায় করাটা কিছুই না, যদি না তুমি সেটা সর্বক্ষণ মনে রাখো- কনফুসিয়াস
- অন্যলক্ষিতকার্যস্য যতঃ সিদ্ধিঃ ন জায়তে
- অন্যলোকে ভুরা (গুড়ের নিকৃষ্ট অংশ) দেয় ভাগ্যে আমি চিনি
- অন্নেন ধার্যতে সর্বং জগদেতচ্চরাচরং
- অন্নাদষ্টগুণং পিষ্ট পিষ্টাদষ্টগুণং পয়, পয়সোহষ্টগুণং মাংসং মাংসাদষ্টগুণং ঘৃতম্
- অন্নদানাৎ পরং দানং, ন ভূতং ন ভবিষ্যতি
- অন্নদাতা ভয়ত্রাতা যস্য কন্যা বিবাহিতা, জনয়িতোপনতা চ পঞ্চৈতে পিতরঃস্মৃতা
- অন্নচিন্তা চমৎকারা কাতরে কবিতা কুতঃ
- অন্ধের বৌয়ের প্রসাধনের প্রয়োজন নেই
- অন্ধের নড়ি/যষ্ঠি
- অন্ধের নগরী চৌপট রাজা টাকা সের ভাজি টাকা সের খাজা- হিন্দি প্রবাদ
- অন্ধ হলেই প্রলয় বন্ধ হয় না- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
- অন্ধস্য দীপো, বধিরস্য গীতং, মুর্খস্য শাস্ত্রং কিমু সানুরাগং
- অন্ধজনে দেহ আলো, মৃতজনে দেহ প্রাণ- রবীন্দ্রনাথ
- অন্ধকারে সব বিড়ালকে ধূসর দেখায়
- অন্ধকারে ঢিল/ঢেলা ছোঁড়া/মারা
- অন্ধকারকে অভিশাপ দেওয়া থেকে একটি প্রদীপ জ্বালানো ভাল
- অন্ধ কয়বার নড়ি (লাঠি) হারায়
- অন্তঃসারবিহিনানামুপদেশ ন বিদ্যতে
- অনেক সুখ যদি কপালে ছেঁড়া কাঁথা কেন বগলে
- অনেক যদি মাছ পায় বিড়াল কাঁটা বেছে খায়
- অনেক দক্ষতা কোন দক্ষতা নয়- জাপানী প্রবাদ
- অনেক/অগাধ/গভীর জলের মাছ
- অনেক গর্জনে ফোঁটা বৃষ্টি
- অনেক খেলে অল্প খাবে; অল্প খেলে অনেক খাবে
- অনেক কালের ছিল পাপ ছেলে হল সতীনের বাপ
- অনুশীলনে মানুষ নিঁখুত/সম্পূর্ণ হয়
- অনুশীলনে পাথর ক্ষয় হয়
- অনুরাগ বিনে গৌর আসবে কেনে?
- অনুপস্থিতি হৃদয়কে অনুরাগী করে তোলে
- অনিশ্চিতের আশায় নিশ্চিত ত্যাগ করো না
- অনিচ্ছুক গাধা/ঘোড়াকে জল খাওয়ানো যায় না
- অনাবৃষ্টে রাজ্য মজে, পাপে মজে ধর্ম; কোটালে গৃহস্থ মজে, আলস্যে মজে কর্ম।
- অনাগত বিধাতা চ প্রত্যুন্মতিসস্তথা, দ্বাধেতি সুখমেষেতে যদ্ভবিষ্যো বিনাশ্যতি
- অনাথো দৈবরক্ষক
- অনভ্যস্তা বিষং বিদ্যা বৃদ্ধস্য তরুণী বিষম, আরোগে তু বিষং বৈদ্যা অজীর্ণে ভোজনং বিষম
- অনবসরে যাচিতমিতি সৎপাত্রমপি কুপ্যতে দাতা
- অনায়কা বিনশ্যন্তি, নশ্যন্তি শিশুনায়কাঃ, স্ত্রীনায়কা বিনশ্যন্তি, নশ্যন্তি বহুনায়কাঃ।
- অনটনের তিনগুণ ব্য়য
- অধিগুণে মোঘা যাচ্ঞা (অপি) বরম অধমে লম্বকামা
- অধিকার দায়িত্ব আরোপ করে
- অধিক/অনেক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট
- অধিকগর্জনে অল্পবর্ষণ
- অধিক দিন থাকলে গাজন কে করত শিবের ভজন?
- অধর্মবিষবৃক্ষস্য পচ্যতে স্বাদু কিং ফলম?
- অধরেস্বমৃতং হি যোষিতাং হৃদি হলাহলমেব কেবলম
- অধমা ধনমিচ্ছতি ধনং, মানং চ মধ্যমা, উত্তমা মানোমিচ্ছন্তি মানং মানো হি মহতাং ধনম
- অধনশ্চ/অধনেন ধনং প্রাপ্য তৃণবন্মন্যতে জগৎ
- অদ্য ভক্ষ্যো ধনুর্গুণ
- অদ্য ভক্ষ্য ধনুর্গুণ
- অদৃষ্টের কিল ভূতেও কিলোয়
- অদাতা বংশদোষেণ কর্মদোষাদ্ দরিদ্রতা, উন্মাদো মাতৃদোষেণ পিতৃদোষেণ মূর্খতা
- অত্যুচ্ছায়ঃ পতনায়ন্তে/পতনহেতুঃ
- অতৃণে পতিত বহ্নিঃ স্বয়ামেবোপশাম্যতি
- অতুভুক্তিরতীবোক্তি সদ্যঃ তীব্র প্রাণাপহারিণী
- অতীতকে শুধরানো যায় না
- অতীত থেকে শিক্ষা নাও, ভবিষ্যতে ভুল হবে না
- অতি সোদর হয় গালে তুলে দেয়, টিকলেতো/গিললেতো হয়
- অতিশয় ভালো নয় বুদ্ধি হলেই পড়তে হয়
- অতি লোভো ন কর্তব্যঃ, লব্ধং নৈব পরিত্যজেৎ
- অতিমেঘে অনাবৃষ্টি/ফোঁটাবৃষ্টি
- অতিভুক্তিরতীবোক্তিঃ সদ্য প্রাণাপহারিণী
- অতি ভালো, ভালো নয়
- অতিবুদ্ধির কোমরে/গলায়/হাতে দড়ি, অতি বোকার পায়ে বেড়ি
- অতিপরিচিতি উপেক্ষার জন্ম দেয়
- অতিপরিচয়ে দোষ ব্যক্ত
- অতিবড় সোদর (সহোদর ও সহোদরা) তিনদিন করবে আদর
- অতিবড় ঘরণী না পায় ঘর, অতিবড় সুন্দরী না পায় বর
- অতিপ্রেমে অমিত বিচ্ছেদ
- অতি দর্পে হতা লঙ্কা, অতিমানে চ কৌরবাঃ, অতিদানে বলির্বদ্ধঃ সর্বমত্যন্তম গর্হিতম্
- অতিদর্পে হতা লঙ্কা
- অতিথি সর্বময় গুরুঃ/পূজ্যঃ
- অতিথির্বালকশ্চৈব রাজা ভার্যা তথৈবচ, অস্তি নাস্তি নয়া জানন্তি দেহি দেহি পুনঃপুনঃ
- অতি চালাকের গলায় দড়ি, অতি বোকার পায়ে বেড়ি
- অতি ঘরন্তী না পায় ঘর অতি বরন্তী না পায় বর
- অতিগর্জনে/মেঘে ফোঁটাবৃষ্টি
- অতি অস্পষ্ট কালির লেখাও উৎকৃষ্ট স্মরণশক্তি থেকে বেশি উজ্জ্বল
- অজ্ঞানে বাপান্ত করে জ্ঞানবানে তাই কি ধরে?
- অজ্ঞানে আগামীকালের জন্য অপেক্ষা করে, জ্ঞানী আজরাত্রের মধ্যেই কাজ শেষ করে।
- অজ্ঞানে আকস্মিক ও দৈব ঘটনার যুক্তি খাড়া করে
- অজ্ঞান বন্ধু থেকে জ্ঞানী শত্রু অনেক ভালো
- অগাধজলসঞ্চারী বিকারী ন চ রোহিতঃ, গণ্ডূষজলমাত্রেণ সফরী ফর্ফরায়তে
- অগাধজলসঞ্চারী বিকারী ন চ রোহিত, গণ্ডূষজলমাত্রেণ সফরী ফর্ফরায়তে
- অকালকুস্মাণ্ড
- অজ্ঞানতা শ্রেষ্ট দারিদ্র্য
- অজ্ঞতাই ভক্তি করে, ভক্তি হলো অজ্ঞতার কন্যা
- অজীর্ণে ভেষজং বারি; জীর্ণে বারি বলপ্রদম্
- অজুহাত মিথ্যার চেয়ে খারাপ
- অজাযুদ্ধে ঋষিশ্রাদ্ধে প্রভাতে মেঘডম্বরে দাম্পত্যকলহে চৈব বহ্বারম্ভে লঘুক্রিয়া
- অজানা পথ আর জঙ্গল সমান, অজানা জল আর জানা শ্মশান
- অজগরকা দাতা রাম
- অচেনা পথ আর জঙ্গল সমান অজানা জল আর জানা শ্মশান
- অচেনা/অজানা বন্ধু থেকে চেনা/জানা শত্রু ভাল
- অচিন্ত্যং হি ফলং সূতে সদ্যঃ সুকৃতপাদপঃ
- অঙ্গারঃ শতধৌতেন মলিনত্বং ন মুঞ্চতি
- অঘটির (আদেখলা) ঘটি হল, জল খেতে খেতে প্রাণটা গেল
- অগ্নি, ব্যাধি ও ঋণ, রেখোনা তিনের চিন (চিহ্ন)
- অগুণ মানুষ গুণ না চিনে, মূষা না চিনে বিড়ালী; অপ্রেমী যে প্রেম না চিনে, কাঠ না চিনে কুড়ালী।
- অগাধজলসঞ্চারী বিকারী ন চ রোহিতঃ, গণ্ডূষজলমাত্রেণ সফরী ফর্ফরায়তে২
- অগাধজলসঞ্চারী বিকারী ন চ রোহিত, গণ্ডূষজলমাত্রেণ সফরী ফর্ফরায়তে১