উদ্ধৃতি:মানুষ

উইকিঅভিধান, মুক্ত অভিধান থেকে
  • 1965, Swadesh Ranjan Das, Mānabendranātha, jībana o darśana:
    সেই কথাটি হ'ল, ব্যক্তি মানুষ তার নিজ নিজ স্বজনীশক্তি সম্বন্ধে সচেতন হ'য়ে সঠিক পথে চিন্তা করে কাজ করতে পারলে নিজ সমস্ত নিজেই []
  • 1966, Bijaẏa Cakrabartī, Śesha praharera tārā:
    তোমার মা তো আর মানুষ হিসেবে খারাপটি ছিল না, দেখতেও কী না রূপ ছিল তার, আর মনটাও বড় ছিল, নইলে রাজা রায়ের আর তার সহধর্মিণী []
  • 1965, Abani Bhushan Ghosh, Sāpa!:
    সাপ মানুষ খায় না । কিন্তু কাউকে সাপে দংশন করলে গাঁয়ের লােকে বলে— “ সাপে খেয়েছে ” । “ সাপে খেয়েছে ” —এই কথাটায় সর্পদংশনের []
  • 1964, Rabin Banerjee, Bijñānācārya Satyendranātha Basu:
    ভাবছে মানুষ। যে অবস্থা, যে পরিবেশের মধ্যে সে জন্মেছে, মানুষ তাকে নিত্য ধ্রুব বলে মানে না । সে চায় মনের মত জগৎ গড়তে, যার মধ্যে তার []
  • 1980, Bhaktiprakāśa (Brahmachari.); Bhaktiprakāśa Brahmacārī, Śrīgurucaraṇatale:
    আমি—জন্মালেই তো মরতে হয়, চিরকাল কেউ থাকে না, মৃত্তুর হাত কেউ এড়াতে পারে না, তবে মানুষ মারতে এত ভয় করে কেন ? বাবা—সকলে মরণকে ভয় []
  • 1963, Muhammad Barkat Ullah, Naȳājāti srashṭā Hayarata Muhammada:
    উত্তরে তিনি বলিয়াছিলেন, মানুষ জীবিতদের মঙ্গল করিতে পারে না, মৃতদের :তাহারা কি মঙ্গল সাধন করিবে! আর একবার তাহাকে জিজ্ঞাসা করা হয়, []
  • 1964, Aruṇakumāra Mukhopādhyāẏa, Lekhakera mukhomukhi:
    তার ফলে অজানা দেশ, অচেনা মানুষ, অপরিচিত ভাষার প্রতি আমাদের রোমান্টিক কৌতুহলের তৃপ্তিসাধনকারী উপন্যাস অনেক পেয়েছি।
  • 1981, Bāṅālī buddhijībīra ātmajijñāsā:
    অথচ , সজনশীলতার বর তথা অভিশাপে , সে মানুষ ও সে পরিস্থিতিকে ত্যাগও করতে পারি না । এইটা , নিজেকে ঘণা করার একটা কারণ ।
  • 1990, Nīlimā Ibrāhima, Sāhitya-saṃskr̥tira nānā prasaṅga:
    সৃস্টি করে একলা তার আপন মনে, সব মানুষ নয়, অনেক মানুষও নয়, কেউ কেউ যার একটুমাত্র আভাস মাঝে মাঝে হয়ত পায়, কিন্তু যাকে সম্পূর্ণ []
  • 1966, Śambhu Mitra, Ghūrṇī:
    ঐ যে , ঐ যে ' শুন হে মানুষ ভাই , সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই । ঠিক আজকের কথাবলার মতাে , অথচ যেন বুক খুলে কথা বলা ।
  • 1973, Āśutosha Bhaṭṭācārya; Ajitakumāra Ghosha, Śatabarshe nāṭyaśālā:
    তিনি এ কথা বুঝিতে পারেন নাই যে সাহিত্যের যে মানুষ তাহার কোন জাতি নাই, তাহাদের একমাত্র পরিচয় তাহারা মানুষ। এই মানুষ অমৃতলালের []
  • 1985, Madrasah textbooks from Bangladesh: Bengali:
    রাসুল (স) আরো বলেন, মানুষ দালান-কোঠা তৈরিতে গৰবোধ ও প্রতিযোগিতা করবে। এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তির কবরের পাশ দিয়ে চলার সময় বলবে, হায়!
  • 1970, Kājī Dīna Muhammada, Mānaba jībana:
    তাই সবার উপরে মানুষ সত্য। মানুষের স্মায় পরায়ণতা মহত্ত্ব আদর্শ ক্ষমা সৌন্দর্য, সব কিছুই নিজের ও অপরের কল্যাণে নিয়োজিত হলে []
  • 1963, Ghulam Mustafa, Biśvanabī:
    বস্তুত: মানুষ ছোট নয়, তুচ্ছ নয়, সে আল্লার খলিফা। চন্দ্র-সূর্য আকাশবাতাস নদ-নদী বন-উপবন পশু-পক্ষী তৃণ-লত—সবই মানুষের সেবায় []
  • 1971, Swami Satyananda, Śrabaṇa-maṅgalam:
    এক কথায় মানুষ যা পছন্দ করে চায়, সে হচ্ছে ইন্দ্রিয়ভোগ্য বস্তু—বাসনা তৃপ্তিকরী শব্দ, বাসনা তৃপ্তিকরী আহার্য্য বস্তু, পছন্দ মত []
  • 1969, M. Mahiuddin, Marā gāṅa, poṛā phasala:
    নদীর ওপারের জমিতে বড় মিয়ার জমিই ছিলো সবচে বেশী ৯ বছরদির সেই আত্মত্যাগ, বীরত্ব না হ'লে এ গায়ের মানুষ ফসলই পেতো না ।
  • 1976, Suniti Kumar Chatterji, Saṃskr̥ti śilpa itihāsa:
    তেমনি অন্ত-অন্ত কত দেশে মানুষ কত না ভিন্ন রূপে সভ্য হ'য়ে, কত নোতুন জিনিস আমাদেরই জন্য উদ্ভাবন ক'রে ইতিহাসের পথ বেয়ে চ'লে এসেছে, []
  • 1968, Nimāikumāra Ghosha, Ratnākarera prema:
    গ্রামের একজন প্রবীণ ভদ্রলোক তাকে অভয় দিলেন, কোন ভয় নেই, পার্টিগুলোর নীতি কথায় এতদিন মানুষ ভুলেছে, আর ভুলছে না ।
  • 1970, Naṭarājana, Rājanāginī:
    তা'হলে যুগে যুগে মানুষ ভালবাসার এত স্তবস্তুতি করেছে কেন ? কেন তবে প্রেমের এত প্রশস্তি ? যে প্রেম অস্তের প্রাণনাশের কারণ হয়ে []
  • 1966, Mukula Senagupta, Pāṭhásālā yena pānthaśālā:
    কিন্তু এটা ষে মানুষ গড়ার কারখানা ! উনি বলেছিলেন, আপনি এখনও তরুণ । আপোসহীনতা আপনার ধর্ম। —আর আপনার ? —আমার ! —হ্যা ।
  • 1966, Bibekananda Bhattacharjee, Uṭsa theke mohānā:
    পদ্মা এখানে থেকে নিজেই বাচ্চাটাকে মানুষ করবে ঠিক হলো। লজ্জা যতোদিন পারে ঢাকা দিয়ে রাখবে। তখন মায়াদি যা করেছেন তার তুলনা হয় না।
  • 1980, Jharā Basu, Nababidhāna o Bāṅalā sāhitya:
    এই মানুষ ব্রহ্মসন্তান, তাই ভগবান বললেন—“মানুষ, তোমাকে আমি এই মহোচ্চ অধিকার দিলাম—তোমার ঐ দীপের জ্যোতিতে প্রকাশিত হবে।
  • 1966, Abu Zafar Shams-ud-din, Śesha rātrira tārā:
    আহ্মনে দেহি এক্কেবারে দুন্নাই ছাড়া মানুষ। ঐ যে যুদ্ধের সময় মাইয়ারা সৈন্যদলে নাম লেহাইছিল তারই নাম ওকাইয়া। ওঃ ।