বিষয়বস্তুতে চলুন

আলাপ:Mirajul Islam Muttakin

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিঅভিধান, মুক্ত অভিধান থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: Mirajul Islam Muttakin কর্তৃক ৪ মাস আগে "এই প্রথম জুনিয়র দল গাইবান্ধার বিভাগীয় ম্যাচে[সম্পাদনা]" অনুচ্ছেদে

গাবান্ধা ক্রিকেট কোচিং

[সম্পাদনা]

গাইবান্ধা ক্রিকেট কোচিং সেন্টার ২০০২ সালের দিকে এটি চালু হয় গাইবান্ধার ক্রিকেট কোচিং প্রতিষ্ঠান এর পরিচালক হল মোঃ বাবলু খান জন্ম ১৯৯৮১, ৫ই মার্চ তিনি জন্ম গ্রহণ করেন গাইবান্ধা শহরে। তিনি একজন খুব ভালো ক্রিকেট প্রশিক্ষণ শিক্ষক ছিলেন। তার হাত ধরে আজ গাইবান্ধার ছেলেরা ক্রিকেট খেলায় অনেকটা এগিয়ে আছেন।

২০০৫ সালের দিকে বাব্লু খান বাংলাদেশের দুইজন নারী ক্রিকেট দলের ছাত্রী ফারজানা হক পিঙ্কি আর শারমিন আক্তার সুপ্তা বাব্লু খানের হাত ধরে আজ ক্রিকেট খেলা শিখে আজ নারী ক্রিকেট জাতীয়ও দলে সুযোগ পেয়েছে। ২০০৮ দিকে বাব্লু খান নিজ হাতে ধরে বিকেসপিতে তার দুই ছাত্রীকে এত বড় সুযোগ পেয়েছে। এভাবেই অনেকি বাব্লু খানের হাত ধরে গাইবান্ধার ছেলে, মেয়েরা আজ ক্রিকেট পারদর্শিতা দেখাচ্ছে। ২০২৩ এর দিকে বাংলাদেশে অনুরধ-১৯ এ সুযোগ পেয়েছে গাইবান্ধার ক্রিপ্ত সন্তান শিহাব জেমস বাব্লু খানের ছাত্র।

গাইবান্ধা টি-১০ লীগও সর্বপ্রথম[সম্পাদনা]

[সম্পাদনা]

তার মাঝামাঝি এই প্রথম গাইবান্ধায় চালু গাইবান্ধা টি-১০ লিগও এই টুর্নামেন্টে মোট ছয়টি দল যোগ দেয়। এর মধ্যে রয়েছে গোল্ডেন ভাইপার, ফ্রেন্ড সারকেল ক্রিকেট ক্লাব, সুপার ভাইকিং ক্রিকেট ক্লাব, ক্রেজি কিংস, টাইগার স্পোর্টিং ক্লাব, ড্রাগন হান্টার ইত্যাদি।

এই প্রথম জুনিয়র দল গাইবান্ধার বিভাগীয় ম্যাচে[সম্পাদনা]

[সম্পাদনা]

২০২৩ সালে প্রথম বিভাগীয় ক্রিকেট খেলায় জুনিয়র দল যোগ দেয় সি.ওয়াই.এস.এ তখন বাব্লু খান বলেন, আমাদের দলে একজন সেরা বলার ছিলেন যে গত দুই ম্যাচে খুব ভালো খেলছে কিন্তু পায়ে চোট পাওয়ার কারণে আজ খেলতে পারছেন না। তিনি আর কেও না আমাদের মুত্তাকিন। Mirajul Islam Muttakin (আলাপ) ১১:১৭, ৫ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

published Mirajul Islam Muttakin (আলাপ) ১১:২২, ৫ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন