আফতাবা
অবয়ব
বাংলা
[সম্পাদনা]ব্যুৎপত্তি
[সম্পাদনা]- "আফতাবা" শব্দটি ফার্সি শব্দ "আফতাব" (آفتاب) থেকে এসেছে।
- "আফতাব" শব্দের অর্থ "সূর্য"।
- "আফতাবা" শব্দটিতে "-া" প্রত্যয় যুক্ত করে এটি তৈরি করা হয়েছে।
- "-া" প্রত্যয় বিশেষ্যের সাথে যুক্ত হয়ে কর্মকারক, বহুবচন, বা বিশেষণ গঠন করে।
উচ্চারণ
[সম্পাদনা]- "আফতাবা" শব্দের উচ্চারণ হল "আ-ফ-তা-বা"।
- "আ" - এটি একটি স্বরবর্ণ, যা মুখের সামনের অংশে উচ্চারিত হয়।
- "ফ" - এটি একটি ব্যঞ্জনবর্ণ, যা নিচের ঠোঁট দিয়ে উপরের দাঁত স্পর্শ করে উচ্চারিত হয়।
- "তা" - এটি একটি দ্বিস্বর, যা মুখের সামনের অংশে উচ্চারিত হয়।
- "বা" - এটি একটি দ্বিস্বর, যা মুখের মাঝখানে উচ্চারিত হয়।
অর্থ
[সম্পাদনা]- "আফতাবা" শব্দের অর্থ হল:
- সূর্যের আলো।
- সূর্যের আভা।
- সূর্যের উজ্জ্বলতা।
- সূর্যের তেজ।
উদাহরণ
[সম্পাদনা]- "সকালের আফতাবায় ফুলগুলো ফুটেছে।"
- "আফতাবার তাপে ঘাম ঝরছে।"
- "আমি আফতাবায় হাঁটতে ভালোবাসি।"
- "শীতকালে আফতাবা কম থাকে।"
ব্যবহার
[সম্পাদনা]- "আফতাবা" শব্দটি সাধারণত সূর্যের আলো, আভা, উজ্জ্বলতা, বা তেজ বর্ণনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি কবিতা, সাহিত্য, এবং প্রাত্যহিক ভাষায় ব্যবহৃত হয়।
আরও কিছু তথ্য
[সম্পাদনা]- "আফতাবা" শব্দের সমার্থক শব্দ হল "সূর্যালোক", "সূর্যের আভা", "সূর্যের উজ্জ্বলতা", "সূর্যের তেজ" ইত্যাদি।
- "আফতাবা" শব্দের বিপরীত শব্দ হল "অন্ধকার", "ছায়া", "নিশাচর" ইত্যাদি।