বিষয়শ্রেণী:বাংলা প্রবাদ
পরিভ্রমণে চলুন
অনুসন্ধানে চলুন
উপবিষয়শ্রেণীসমূহ
এই বিষয়শ্রেণীতে কেবলমাত্র নিচের উপবিষয়শ্রেণীটি আছে।
B
"বাংলা প্রবাদ" বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত পাতাগুলি
এই বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত মোট ৭২৮টি পাতার মধ্যে ২০০টি পাতা নিচে দেখানো হল।
(পূর্ববর্তী পাতা) (পরবর্তী পাতা)অ
- অ-রান্ধুনীর আতো, রউ মাছে খান্দে, না জানি খেমনে রান্ধে
- অকণ্টকবিদ্ধ কি জানে কাঁটাফুটা কী?
- অকস্মাৎ বজ্রাঘাত
- অকাজে বউড়ী দড়, লাউ কুটতে খরতর
- অকারণে কিছুই ঘটে না
- অকাল গেল, সুকাল এল, পাকল কাঁটাল কোষ, আজ বন্ধু ছেড়ে যাও দিয়ে আমায় দোষ
- অকালমেঘবদ্বিত্তমকম্মাদেতি যাতি চ
- অকালে কি না খায়
- অকালে খেয়েছ কচু, মনে রেখ কিছু কিছু
- অকালে বাড়ে সকালে মরতে
- অকালের তাল বড় মিষ্টি
- অকালের তাল বড়ই মিষ্টি
- অকেজো নাপিতের থলিভরা ক্ষুর
- অকেজোর তিন কাজ বড়, ভোজন, ক্রোধ, নিদ্রা দড়
- অখণ্ডিত রত্ন মেলে না
- অগভীর জলে সফরি ফরফরায়
- অগুণস্য হতং রূপম
- অগুরু চন্দন ফেলে চায় শেওড়া কাঠ, কোকিলের ধ্বনি ফেলে বানরের নাট
- অগ্নি, ব্যাধি ও ঋণ, রেখোনা তিনের চিন
- অঘটন ঘটায় বিধি
- অঘটনে স্বজন চেনা যায়
- অতি চালাকের গলায় দড়ি
- অতি দর্পে হত লঙ্কা
- অতি দর্পে হতা লংকা
- অতিভক্তি চোরের লক্ষণ
- অতিলোভে তাঁতি নষ্ট
- অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট
- অবোধারে মারে বোধায়, বোধারে মারে খোদায়
- অবোধের খাটনি ভারি
- অবোধের গোবধে আনন্দ
- অবোধের সাত খুন মাপ
- অবোলা চলে বড়, অফলা ফলে বড়
- অব্রাহ্মণের দীর্ঘ ফোঁটা
- অভদ্রা বর্ষাকাল হরিণী চাটে বাঘের গাল
- অভাগা চোর যে বাড়ী যায়, হয় কুকুর ডাকে নয় রাত পোহায়
- অভাগা যায় বঙ্গে, কপাল যায় সঙ্গে
- অভাগার গরু মরে, শকুনের ভাগ্য বাড়ে
- অভাগার ঘোড়া মরে, ভাগ্যবানের বউ মরে
- অভাগিনীর দুটি পুত, একটি দানা একটি ভূত
- অভ্যাসহীন বিদ্যা বিষতুল্য
- অভ্যাসে সয় অনভ্যাসে নয়
- অভ্যুথানাং হি পতনায়
- অমৃতং বালভাষিতম
- অমৃতং সুভাষিতম
- অমোঘাঃ পশ্চিমা মেঘাঃ
- অম্বল, কম্বল, ডম্বল তিন শীতের সম্বল
- অরগুণ নাই বরগুণ আছে
- অরসিকেষু রসস্য নিবেদনম
- অর্থং অনর্থং ভাবয় নিত্যং
- অর্থতুরাণাং ন গুরুঃ ন বন্ধুঃ
- অর্থস্য পুরুষো দাসঃ, দাসস্ত্বর্থো ন কস্যচিৎ
- অর্থেন সর্বৈ বশাঃ
- অর্ধো ঘটো ঘোষোমুপৈতি নুনম
- অলকার তিলক সার
- অলক্ষ্মীর দ্বিগুণ ক্ষিদে
- অলক্ষ্মীর নিদ্রা বেশি, কাঙালের ক্ষুধা বেশি
- অলভ্যের বাণিজ্যে কচকচিই সার
- অলম অতি বিস্তরেণ
- অলমতিবিস্তরেণ
- অলস ভেড়া ভাবে তার পশম বড় ভারী
- অলস মস্তিষ্ক শয়তানের বাসা
- অলসের অন্ন জোটে না
- অল্প শোকে কাতর, অধিক শোকে পাথর
- অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী
- অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী
- অল্পবৃষ্টিতে কাদা, বেশিবৃষ্টিতে সাদা
- অশুভস্য কালহরনম
- অশ্বত্থামা হত ইতি গজ
- অশ্বত্থের ছায়াই ছায়া, মায়ের মায়াই মায়া
- অসন্তুষ্টা দ্বিজা নষ্টা
- অসময়ে সকলি সই, শোনরে দুঃখ তোরে কই
- অসময়ের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু
- অসহ্যং জ্ঞাতিদুর্ব্বাক্যং মেঘান্তরিত রৌদ্রবৎ
- অসার সংসারে সার শ্বশুরের ঘর
- অসি থেকে মসী বড়
- অস্তি নাস্তি না জানন্তি দেহি দেহি পুনঃপুনঃ
- অস্থানে তুলসী, অপাত্রে রূপসী
- অস্থির পতঙ্গ আগুনে পোড়ে
- অস্থির বাঘ জালে পড়ে
- অসৎ পথের আয় অসৎ পথেই যায়
- অহংকার পতনের মূল
- অহংকারে গদগদ, মাটিতে পড়ে না পদ
- অহঙ্কার পতন ডেকে আনে
- অহিংসা পরমো ধর্মঃ
আ
এ
ক
- ক অক্ষর গোমাংস
- ক লিখতে কলম ভাঙে
- ক লিখতে হ লিখে
- কংস রাজার বদ ফরমাশ
- কঃ পরঃ প্রিয়বাদিনাম
- কঃ প্রাজ্ঞো বাঞ্ছতি স্নেহং বেশ্যাসু সিকিতাসু চ
- কই আগরতলা আর কই চৌকিরতলা
- কই মাছের প্রাণ অল্পেতেই না যান
- কইতে কইতে মুখ বাড়ে, খাইতে খাইতে পেট বাড়ে
- কইতে জানলে ঠকি না, বসতে জানলে উঠি না
- কইতে পারি সইতে পারি না
- কইলাম কথা সবার মাঝে যার কথা তার গায়ে বাজে
- কইলে যায় মনের দুঃখ, খাইলে যায় পেটের ভুখ
- কখনো অপ্রিয় সত্য কথা বলিও না
- কখনো খেওনা ওলে আর ঘোলে
- কখনো না হওয়া থেকে দেরীতে হওয়া ভালো
- কখনো প্রমাণ করতে যেওনা যা কেউ সন্দেহ করে না
- কঙালী মেঁ আটা গীলা
- কচি উচ্চে পাকা পটল, কচি পাঁঠা, পাকা কাতল
- কচি খুকি কুলোয় শুয়ে তুলোয় দুধ খান
- কচি পাঁঠা, পাকা মেষ, দইয়ের আগা ঘোলের শেষ, এইগুলি খেতে বেশ
- কচু কাটতে কাটতেই ডাকাত
- কচুপোড়া খাও
- কচুবনের কালাচাঁদ
- কচুর বেটা ঘেঁচু, তার আবার মান
- কচুর বেটা ঘেচু, বড় বাড়েন তো মান
- কটি ছেলে? না, পুড়িয়ে খাব
- কড়ি থাকলে বাঘের দুধ মেলে
- কড়ি থাকলে বেয়াইয়ের বাপের শ্রাদ্ধ হয়
- কড়ি দিয়ে কানা গরু কেনা
- কড়ি দিয়ে কিনবো দই, গোয়ালিনী মোর কিসের সই
- কড়ি দিয়ে খাই দই, কি করবে মোর গয়লা সই
- কড়ি নেবে গুণে, পথ চলবে শুনে
- কড়ি পেলে কাঠের ঘোড়া হাঁ করে
- কড়ি ফটকা চিঁড়ে দই, কড়ির মত বন্ধু কই
- কড়ি হলে বাঘের দুধ মেলে
- কড়িকাঠ গুণে যাও
- কড়িতে কড়া, কাহনে কানা
- কড়ির জিনিষ পড়িস না
- কড়ির মাথায় বুড়োর বিয়ে
- কড়ির যত্ন নাও, কাহন তোমার যত্ন নেবে
- কণশঃ ক্ষণশ্চৈব বিদ্যামর্থং চ সাধয়েৎ
- কণ্টকবিনা কমল নাই, কলঙ্কশূন্য চন্দ্র নাই
- কণ্টকেনৈব কণ্টকম
- কত জলে কত চিঁড়ে ভেজে দেখো
- কত ঢং দেখালি গুয়ে, তুলসীতলায় শুয়ে শুয়ে
- কত ধানে কত চাল জান না, কোন হিসাব রাখ না
- কত রঙ্গ দেখালে মাসি
- কত রবি জ্বলেরে, কেবা আঁখি মেলেরে!
- কত শত গেল রথি, শেওড়াতলার চক্রবর্তী
- কত সাধ হয়রে চিতে বেগুন গাছে আঁকশি দিতে
- কত হাতি গেল তল, মশা বলে কত জল
- কতই বা দেখবো আর ছুঁচোর গলায় চন্দ্রহার
- কতই সাধ ছিলরে চিতে মলের আগে চুটকি দিতে
- কতই সাধ হয়রে চিতে, ফোকলাদাঁতে মিশি দিতে
- কতক্ষণ রহে শিলা শূন্যেতে মারিলে?
- কথা কম কাজ বেশী
- কথা টলার চেয়ে পা টলা ভালো
- কথা দিয়ো ধীরে, কাজ করো তীরে
- কথা বলা থেকে কথা শোনার দাম বেশী
- কথা বেচে খাওয়া
- কথা শুনে পেটের ভাত চাল হয়ে যায়
- কথা শুনে হরিভক্তি উড়ে গেল
- কথা শোন দ্রুত, কথা বল ধীরে
- কথাবার্তায় ক্রোধের পরিমাণ খাবারের লবণের মত
- কথায় কথা বাড়ে, ভোজনে পেট বাড়ে
- কথায় চিঁড়ে ভেজে না
- কথায় বলে কথায় থাকো
- কথায় মন ভিজে চিঁড়ে ভেজে না
- কথার কথা কাজের নহে
- কথার গুণে বার্তা নষ্ট
- কথার চেয়ে কাজের গলা দরাজ
- কথার বেলায় ঢুসঢাস কাজের বেলায় হাওয়া
- কদম গাছের কানাই
- কনের ঘরের মাসি, বরের ঘরের পিসি
- কনের বাপ বসে বসে চোখের জলে ভাসে, বরের বাপ বসে আছে পাঁচশ টাকার আশে
- কনের মা কাঁদে আর টাকার পুটুলি বাঁধে
- কপট প্রেমের লুকোচুরি, মুখে প্রেম অন্তরে ছুরি
- কপট বন্ধুত্ব থেকে প্রকাশ্য শত্রুতা ভাল
- কপাল ছাড়া গতি নাই
- কপাল ভাঙ্গলে জোড়া লাগে না
- কপাল ভালো তো সব ভালো
- কপাল সঙ্গে সঙ্গে যায়
- কপালগুণে গোপাল ঠাকুর
- কপালমূলং খলু সর্বদুঃখম
- কপালে তোর নেইকো ঘি ঠকঠকালে হবে কি
- কপালের লিখন যায় না খণ্ডন
- কবে রাম রাজা হবে, তবে সীতা উদ্ধার পাবে
- কম্বল আমি ছেড়ে দিয়েছি কম্বল আমায় ছাড়ে না
- কম্বল ও কমণ্ডুল না নিলে সাধু হওয়া যায় না
- কম্বলের লোম বাছলে থাকে কি
- কয়লা খেয়েছো আঙরা হাগো
- কয়লা ধুলে ময়লা যায় না
- কয়লা ধুলেও ময়লা যায় না
- কয়লা না ছাড়ে ময়লা
- কয়লা পুড়লে ময়লা যায়